নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার নিশ্চিত করতে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ সোমবার বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানানো হয়।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, সংবিধানে নারী-পুরুষের সমতার কথা বলা হলেও তা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি। তৃণমূলে বিভিন্ন সময়ে নারীর মর্যাদা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে মহিলা পরিষদ দেখেছে, নারীর প্রতি যে সহিংসতা দেখা যায়, তার পেছনে বৈষম্যমূলক পারিবারিক আইন একটি নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে। এ অবস্থায় অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন আবশ্যক হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও বলেন, খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নারীরা পারিবারিক আইন অনুসারে বেশ সুবিধা পান। বিভিন্ন পারিবারিক আইনে কিছু বৈষম্য আছে। তবে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণীত হলে তা সবার জন্য সহায়ক হবে। সব ধর্মের ও গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি বজায় থাকবে। আইন প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের সঙ্গে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা অব্যাহত রাখতে হবে।
সভায় বক্তারা বলেন, ধর্ম ও পারিবারিক শিক্ষার কারণে নারীরা এখনো পরিবারে এবং সমাজে পুরুষদের আধিপত্যকে সত্য বলে মনে করে। একবিংশ শতাব্দীতে এসে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন আবশ্যক হয়ে উঠেছে। সম্পত্তির সমঅধিকারে ধর্মীয় রাজনীতি একটা বড় ভূমিকা পালন করছে। অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নে বিরোধীদের সচেতন করতে, রাজি করতে তরুণসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম। এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন সম্প্রদায় ও তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিরা।
প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার নিশ্চিত করতে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ সোমবার বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম জুমে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানানো হয়।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, সংবিধানে নারী-পুরুষের সমতার কথা বলা হলেও তা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত হয়নি। তৃণমূলে বিভিন্ন সময়ে নারীর মর্যাদা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে মহিলা পরিষদ দেখেছে, নারীর প্রতি যে সহিংসতা দেখা যায়, তার পেছনে বৈষম্যমূলক পারিবারিক আইন একটি নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে। এ অবস্থায় অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন আবশ্যক হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ খ্রিষ্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও বলেন, খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নারীরা পারিবারিক আইন অনুসারে বেশ সুবিধা পান। বিভিন্ন পারিবারিক আইনে কিছু বৈষম্য আছে। তবে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণীত হলে তা সবার জন্য সহায়ক হবে। সব ধর্মের ও গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি বজায় থাকবে। আইন প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের সঙ্গে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা অব্যাহত রাখতে হবে।
সভায় বক্তারা বলেন, ধর্ম ও পারিবারিক শিক্ষার কারণে নারীরা এখনো পরিবারে এবং সমাজে পুরুষদের আধিপত্যকে সত্য বলে মনে করে। একবিংশ শতাব্দীতে এসে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন আবশ্যক হয়ে উঠেছে। সম্পত্তির সমঅধিকারে ধর্মীয় রাজনীতি একটা বড় ভূমিকা পালন করছে। অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নে বিরোধীদের সচেতন করতে, রাজি করতে তরুণসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম। এতে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন সম্প্রদায় ও তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিরা।
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
৩ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৫ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৬ ঘণ্টা আগে