নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনলাইনে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অনলাইনে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকেরা প্রায় জিজ্ঞেস করতেন, সারা দেশে মোট আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স কতগুলো আছে এবং কতগুলো নতুন দিয়েছেন। তখন উত্তর দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক (ডিসি) কাছের ফোন করে জানতে হতো। কিন্তু অনলাইন কার্যক্রম শুরু হওয়ায় এটির জবাব সহজেই মিলবে।
পুরোনো অস্ত্রের লাইসেন্স প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা লাইসেন্স দেখেছেন প্রথম অবস্থায় বিরাট একটা বইয়ের মতো। সেটার মধ্যে সিল মেরে দেওয়া হতো রিনিউ হলে। এসব বিষয় অবসানের জন্য আজকে একটা সিস্টেম চালু হচ্ছে। সিস্টেমটা চালু হলে সব প্রশ্নের সমাধান হবে। প্রথমে খুলনা জেলায় এটি শুরু হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, দেশে কতটি আগ্নেয়াস্ত্র আছে, কী ধরনের আছে, আমদানি হচ্ছে কতগুলো, কার কাছে রয়েছে—সবগুলো বিষয় জানা দরকার। সে উপায়টি বের হয়েছে। একটি সুন্দর সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন নির্বাচনে জয়ী হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করবেন। এটা কতখানি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত ছিল, সেটা এখন এসে আমরা বুঝতে পারছি। এ দেশে যত ক্রাইম হয় সেটা উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের যে রূপরেখা দিয়েছিলেন, সেটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাচ্ছি বলেই সম্ভব হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্রুত বিচার আইন কার্যকর করায় সুফল পাওয়া গেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিরোধী দলকে দমন নয়, যারা অবরোধ ও আইনশৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করবে, তাঁদের বিরুদ্ধে এই আইন প্রয়োগ করা হবে।
রাজনৈতিক দলকে দমন করতে কি ‘আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) (সংশোধন) আইন-২০২৪’ স্থায়ী করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দলকে দমনে আইনটি স্থায়ী করা হয়নি। এই আইনের মাধ্যমে জ্বালাও পোড়াও, সহিংসতাসহ অপরাজনীতি বন্ধ করা গেছে। এই আইনের সুফল পাওয়া গেছে। অপরাধের বিচার দ্রুত করতে আইনটি স্থায়ী করা হয়েছে। যারা অবরোধ করবে, যারা আইনশৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করবে, তাঁদের বিরুদ্ধে এই আইন প্রয়োগ করা হবে।
অনলাইনে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অনলাইনে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকেরা প্রায় জিজ্ঞেস করতেন, সারা দেশে মোট আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স কতগুলো আছে এবং কতগুলো নতুন দিয়েছেন। তখন উত্তর দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক (ডিসি) কাছের ফোন করে জানতে হতো। কিন্তু অনলাইন কার্যক্রম শুরু হওয়ায় এটির জবাব সহজেই মিলবে।
পুরোনো অস্ত্রের লাইসেন্স প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আপনারা লাইসেন্স দেখেছেন প্রথম অবস্থায় বিরাট একটা বইয়ের মতো। সেটার মধ্যে সিল মেরে দেওয়া হতো রিনিউ হলে। এসব বিষয় অবসানের জন্য আজকে একটা সিস্টেম চালু হচ্ছে। সিস্টেমটা চালু হলে সব প্রশ্নের সমাধান হবে। প্রথমে খুলনা জেলায় এটি শুরু হবে।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, দেশে কতটি আগ্নেয়াস্ত্র আছে, কী ধরনের আছে, আমদানি হচ্ছে কতগুলো, কার কাছে রয়েছে—সবগুলো বিষয় জানা দরকার। সে উপায়টি বের হয়েছে। একটি সুন্দর সিস্টেম চালু হতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন নির্বাচনে জয়ী হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি করবেন। এটা কতখানি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত ছিল, সেটা এখন এসে আমরা বুঝতে পারছি। এ দেশে যত ক্রাইম হয় সেটা উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের যে রূপরেখা দিয়েছিলেন, সেটা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাচ্ছি বলেই সম্ভব হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্রুত বিচার আইন কার্যকর করায় সুফল পাওয়া গেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিরোধী দলকে দমন নয়, যারা অবরোধ ও আইনশৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করবে, তাঁদের বিরুদ্ধে এই আইন প্রয়োগ করা হবে।
রাজনৈতিক দলকে দমন করতে কি ‘আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) (সংশোধন) আইন-২০২৪’ স্থায়ী করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দলকে দমনে আইনটি স্থায়ী করা হয়নি। এই আইনের মাধ্যমে জ্বালাও পোড়াও, সহিংসতাসহ অপরাজনীতি বন্ধ করা গেছে। এই আইনের সুফল পাওয়া গেছে। অপরাধের বিচার দ্রুত করতে আইনটি স্থায়ী করা হয়েছে। যারা অবরোধ করবে, যারা আইনশৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করবে, তাঁদের বিরুদ্ধে এই আইন প্রয়োগ করা হবে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে