নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারের রমজানও হতে যাচ্ছে গরমকালে। সেই সঙ্গে সম্পূর্ণ সেচনির্ভর ফসল ইরি-বোরোর সময় চলছে। ফলে বিদ্যুতের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। তবে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনের বিজয় হলে সৌরবিদ্যুৎ প্ল্যান্টের জন্য ব্যবহৃত জমির বহুমুখী ব্যবহার নিয়ে আয়োজিত ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন ‘রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তবে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আমরা বিদ্যুতের এই সমস্যা নিরসনে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহে কোনো নিশ্চয়তা নেই।’
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গরমকাল ও রমজান মিলিয়ে এ বছর কমপক্ষে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং হতে পারে। এখন বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদা ৯ হাজার মেগাওয়াটের মতো থাকলেও রমজানে সেটি বেড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। জুলাইয়ে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ১৬ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
কর্মকর্তাদের হিসাবে, বাংলাদেশে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা ২৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি থাকলেও জ্বালানি সংকটের কারণে ১২ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। ডলারের সংকট থাকায় সরকার চাহিদামতো ডিজেল, কয়লা ও গ্যাস কিনতে পারছে না।
দেশে প্রতিদিন ১০০ মেগাওয়াটের মতো বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সংকট নিরসনে সরকারের পরিকল্পনা আছে—কৃষিকাজে ব্যবহৃত ১৩ হাজার মেগাওয়াট ডিজেলচালিত পাম্পকে সৌরবিদ্যুতে চালিত পাম্পে রূপান্তর করা।’
কৃষিকাজে সৌর বিদ্যুতের ব্যবহার কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী এক থেকে দেড় বছরে ২ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা আছে।’ নসরুল হামিদ বলেন, ‘প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। এখন সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে কম জায়গা লাগছে। তাই ছাদ ব্যবহার করতে হবে। আগামী এক থেকে দেড় বছরে ২ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ থেকে আসবে।’
ঢাকার সব বড় ছাদ ব্যবহার করে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য দুই বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ডিপিডিসি ও ডেসকোকে নির্দেশনা দেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে এ কাজের অগ্রগতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতেও নির্দেশ দেন।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘বিশ্বের সব দেশের বিমানবন্দর সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশেও সৌর বিদ্যুৎকে কাজে লাগাতে হবে। স্টেডিয়াম, বড় শিল্পকারখানার ছাদে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্প নেওয়ার পরামর্শও দেওয়ার হয়।’
গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারের রমজানও হতে যাচ্ছে গরমকালে। সেই সঙ্গে সম্পূর্ণ সেচনির্ভর ফসল ইরি-বোরোর সময় চলছে। ফলে বিদ্যুতের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। তবে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনের বিজয় হলে সৌরবিদ্যুৎ প্ল্যান্টের জন্য ব্যবহৃত জমির বহুমুখী ব্যবহার নিয়ে আয়োজিত ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন ‘রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তবে রমজানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। আমরা বিদ্যুতের এই সমস্যা নিরসনে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। তবে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহে কোনো নিশ্চয়তা নেই।’
বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গরমকাল ও রমজান মিলিয়ে এ বছর কমপক্ষে ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের লোডশেডিং হতে পারে। এখন বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদা ৯ হাজার মেগাওয়াটের মতো থাকলেও রমজানে সেটি বেড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। জুলাইয়ে দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ১৬ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
কর্মকর্তাদের হিসাবে, বাংলাদেশে বিদ্যুতের উৎপাদন সক্ষমতা ২৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি থাকলেও জ্বালানি সংকটের কারণে ১২ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। ডলারের সংকট থাকায় সরকার চাহিদামতো ডিজেল, কয়লা ও গ্যাস কিনতে পারছে না।
দেশে প্রতিদিন ১০০ মেগাওয়াটের মতো বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সংকট নিরসনে সরকারের পরিকল্পনা আছে—কৃষিকাজে ব্যবহৃত ১৩ হাজার মেগাওয়াট ডিজেলচালিত পাম্পকে সৌরবিদ্যুতে চালিত পাম্পে রূপান্তর করা।’
কৃষিকাজে সৌর বিদ্যুতের ব্যবহার কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী এক থেকে দেড় বছরে ২ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা আছে।’ নসরুল হামিদ বলেন, ‘প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। এখন সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে কম জায়গা লাগছে। তাই ছাদ ব্যবহার করতে হবে। আগামী এক থেকে দেড় বছরে ২ হাজার মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ থেকে আসবে।’
ঢাকার সব বড় ছাদ ব্যবহার করে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য দুই বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ডিপিডিসি ও ডেসকোকে নির্দেশনা দেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে এ কাজের অগ্রগতি নিয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতেও নির্দেশ দেন।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘বিশ্বের সব দেশের বিমানবন্দর সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশেও সৌর বিদ্যুৎকে কাজে লাগাতে হবে। স্টেডিয়াম, বড় শিল্পকারখানার ছাদে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্প নেওয়ার পরামর্শও দেওয়ার হয়।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে