নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে শুনানির দিন ধার্যের জন্য চেম্বার আদালতে আবেদন নিয়ে যান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম। বিচারপতির বাসভবনে বসেন চেম্বার আদালত।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, চেম্বার আদালত লিভ টু আপিল আপিল বিভাগে শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন নির্ধারণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে রোববারের কার্যতালিকায় রাষ্ট্রপক্ষ ও দুই শিক্ষার্থীর করা দুটি লিভ টু আপিল শুনানির জন্য তিন নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
এছাড়া দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে থাকা আইনজীবী ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল এবং শুনানি এগিয়ে আনতে বৃহস্পতিবার আবেদন করেছি। চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ঠিক করে দিয়েছেন।’
ওইদিন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে কোটার বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলেও জানান তিনি।
এর আগে ২০১৮ সালে জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ২৭ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি গত ১৪ জুলাই প্রকাশিত হয়। যাতে বলা হয়, প্রয়োজনে কোটার অনুপাত পরিবর্তন, হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে এই রায় সরকারের ওপর কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। আর কোনো পাবলিক পরীক্ষায় কোটা পূরণ না হলে সরকার সাধারণ মেধা তালিকা থেকে শূন্য পদ পূরণ করতে পারবে।
সরকারি চাকরিতে নবম থেকে ১৩ তম গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে গত ৫ জুন রায় দেন হাইকোর্ট। পরে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এছাড়া রায় স্থগিত চেয়ে পৃথক আবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া এবং উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান।
গত ১০ জুলাই দুটি আবেদন একসঙ্গে শুনানি করে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। আদেশে সরকারি চাকরিতে নিয়োগে কোটার বিষয়ে চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। একই সঙ্গে এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৭ আগস্ট দিন ধার্য করেন আদালত। কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে শুনানি এগিয়ে আনা হয়।
সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন।
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে শুনানির দিন ধার্যের জন্য চেম্বার আদালতে আবেদন নিয়ে যান অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম। বিচারপতির বাসভবনে বসেন চেম্বার আদালত।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, চেম্বার আদালত লিভ টু আপিল আপিল বিভাগে শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন নির্ধারণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে রোববারের কার্যতালিকায় রাষ্ট্রপক্ষ ও দুই শিক্ষার্থীর করা দুটি লিভ টু আপিল শুনানির জন্য তিন নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
এছাড়া দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে থাকা আইনজীবী ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল এবং শুনানি এগিয়ে আনতে বৃহস্পতিবার আবেদন করেছি। চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ঠিক করে দিয়েছেন।’
ওইদিন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে কোটার বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে যাবে বলেও জানান তিনি।
এর আগে ২০১৮ সালে জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের ২৭ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি গত ১৪ জুলাই প্রকাশিত হয়। যাতে বলা হয়, প্রয়োজনে কোটার অনুপাত পরিবর্তন, হ্রাস বা বৃদ্ধি করতে এই রায় সরকারের ওপর কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। আর কোনো পাবলিক পরীক্ষায় কোটা পূরণ না হলে সরকার সাধারণ মেধা তালিকা থেকে শূন্য পদ পূরণ করতে পারবে।
সরকারি চাকরিতে নবম থেকে ১৩ তম গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে গত ৫ জুন রায় দেন হাইকোর্ট। পরে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এছাড়া রায় স্থগিত চেয়ে পৃথক আবেদন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া এবং উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান।
গত ১০ জুলাই দুটি আবেদন একসঙ্গে শুনানি করে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। আদেশে সরকারি চাকরিতে নিয়োগে কোটার বিষয়ে চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। একই সঙ্গে এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৭ আগস্ট দিন ধার্য করেন আদালত। কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে শুনানি এগিয়ে আনা হয়।
পাঁচটি বিসিএসের মাধ্যমে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনসহ মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রধান কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চার কমিশনার শপথ গ্রহণ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে নতুন নির্বাচন কমিশনারদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। এরপর স্বাক্ষর বইতে স্বাক্ষর করেন তনু নির্বাচন কমিশনাররা...
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ মো. বাবুকে (৩৬) উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে পাঠানো হয়েছে। সেখানে ভেজথানি হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘উচ্চ আদালত থেকে একটি ভালো নির্দেশনা আসবে বলে আশা করছি। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করব...
১ ঘণ্টা আগে