ব্যবসাবান্ধব নীতির মাধ্যমে অ্যাভিয়েশন শিল্পকে এগিয়ে নেওয়া হবে: বিমানমন্ত্রী

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আপডেট : ০৯ মে ২০২৪, ২০: ০৬
Thumbnail image

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, ব্যবসাবান্ধব নীতি, নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন, উন্নত যাত্রীসেবা ও দক্ষ বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতের মাধ্যমে বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন শিল্পকে এগিয়ে নেওয়া হবে। 

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে অবস্থিত মন্ত্রীর দপ্তর কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোহের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

ফারুক খান বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশকে একটি অন্যতম প্রধান অ্যাভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের সকল আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরে ব্যাপক অবকাঠামোগত ও কারিগরি উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। অ্যাভিয়েশন শিল্পের সঙ্গে নিয়োজিত কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি আমরা রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইনসের ফ্লিট সম্প্রসারণকেও গুরুত্ব দিচ্ছি।’ 

বিমানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ এর সময়ে সিঙ্গাপুর বাংলাদেশি কর্মীদের যে যত্ন নিয়েছে তার জন্য ধন্যবাদ। একই সঙ্গে প্রবাসী কর্মীদের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার বিষয়ে সিঙ্গাপুরের সচেতনতা প্রশংসার দাবিদার। আরও বেশিসংখ্যক বাংলাদেশি কর্মী সিঙ্গাপুরে কাজ করার সুযোগ পেলে তারা দক্ষতা এবং নিষ্ঠা দিয়ে তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করবে। 

সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার ডেরেক লোহ বলেন, বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের খুব ভালো বন্ধু। এক লাখেরও বেশি বাংলাদেশি কর্মী সিঙ্গাপুরে বিভিন্ন খাতে কাজে নিয়োজিত আছেন। বাংলাদেশি কর্মীরা খুব দক্ষ ও পরিশ্রমী। ভবিষ্যতে আরও বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি সিঙ্গাপুর বিবেচনা করবে। 

হাইকমিশনার আরও বলেন, বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন খাত ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশকে একটি অ্যাভিয়েশন হাবে রূপান্তরের যে কাজ শুরু হয়েছে তাতে সিঙ্গাপুর ভূমিকা রাখতে আগ্রহী। বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর দক্ষ ব্যবস্থাপনার জন্য সিঙ্গাপুর অ্যাভিয়েশন খাতে নিয়োজিত কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তাও প্রদান করতে আগ্রহী।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত