মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের অনেক স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। এতে অনেকটাই ক্ষুণ্ন হয়েছে পুলিশ সদস্যদের মনোবল। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে পুলিশ বাহিনীর জন্য দুই থেকে ছয়তলাবিশিষ্ট ১২০টি ভবন নির্মাণ করবে সরকার। ভবনগুলো হবে নান্দনিক। ব্যবহার হবে পুলিশ ফাঁড়ি, ক্যাম্প কিংবা থানা হিসেবে।
‘দেশের বিভিন্ন স্থানে ফাঁড়ি তদন্তকেন্দ্র, ক্যাম্প, নৌ-পুলিশ কেন্দ্র, রেলওয়ে পুলিশ থানা ও আউটপোস্ট, ট্যুরিস্ট পুলিশ সেন্টার এবং হাইওয়ে পুলিশের জন্য থানা-আউটপোস্ট নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এই ভবনগুলো নির্মাণ করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উদ্যোগে নেওয়া ওই প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৫৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। প্রস্তাবিত প্রকল্পের অর্থায়ন করবে সরকার। প্রকল্পের মেয়াদ হবে ৩ বছর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন প্রকল্পের আধুনিক ভবনগুলো নির্মিত হলে পুলিশের নিজেদের নিরাপত্তা বাড়বে। পাশাপাশি রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনগণ এবং বিদেশি নাগরিকদের মনিটরিং ও নিরাপত্তা দেওয়ার সক্ষমতাও বাড়বে। সরকারের এই উদ্যোগে একদিকে পুলিশের মনোবল চাঙা হবে, অন্যদিকে পুলিশ থেকে জনগণও ভালো মানের সেবা পাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে পুড়ে যাওয়া পুলিশ ফাঁড়ি কিংবা থানাগুলো সংস্কার করা হবে। এ ছাড়া সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের জরাজীর্ণ থানা, ক্যাম্প কিংবা পুলিশ ফাঁড়ি বাদ দিয়ে নতুন করে স্থাপনের জন্য এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশকে আরও শক্তিশালী করা হবে।
বর্তমানে পুলিশ যেসব ফাঁড়ি ও ক্যাম্প, কেন্দ্র, সেন্টার এবং থানায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেগুলোর অধিকাংশই অস্থায়ী। কোনো কোনো ভবন পরিত্যক্ত। জরাজীর্ণ বাড়ি ভাড়া করে কার্যক্রম চালানো পুলিশকে এই অবস্থা থেকে বের করতে স্থায়ী অফিস খুবই জরুরি। এ জন্য একটি প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনকে দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
পরিকল্পনা কমিশনে দেওয়া পুলিশের প্রস্তাবে পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৪ হাজার ২০০ বর্গফুটের একতলা ফাঁড়ি ও ক্যাম্প, নৌ-পুলিশ বা রেলওয়ে পুলিশের থানা ও ফাঁড়ির জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৫ হাজার ৫০০ বর্গফুটের দোতলা ভবন, ট্যুরিস্ট পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৪ হাজার ২০০ বর্গফুটের তিনতলা ভবনে ট্যুরিস্ট পুলিশ সেন্টার, হাইওয়ে পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৫ হাজার ৫৫০ বর্গফুটের চারতলা ভবন এবং ট্যুরিস্ট পুলিশের জন্য ১০ তলা ফাউন্ডেশনের ১৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের ছয়তলা ট্যুরিস্ট পুলিশ সদর দপ্তর নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া রেলওয়ে পুলিশ আউটপোস্টের জন্য ২২ হাজার ২০০ বর্গফুটের চারতলা ভবনের এবং ট্যুরিস্ট পুলিশ থানার জন্য ১২ হাজার ৬০০ বর্গফুটের ভবনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, ৪২০ স্থানে ফাঁড়ি তদন্তকেন্দ্র, ক্যাম্প ও অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণে বাংলাদেশ পুলিশের প্রস্তাবটি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় উপস্থাপন করা হলে প্রকল্প যাচাই-বাছাইয়ের পর সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজন সাপেক্ষে ১৪০টি ভবন নির্মাণের অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। তবে বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা একনেক সভায় অনুমোদন হবে।
পিইসি সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য অধ্যাপক ড. কাউসার আহাম্মদ বলেন, ক্রয় পরিকল্পনায় ক্রয় প্যাকেজ আলাদাভাবে প্রস্তাব করা হয়েছে। আলাদাভাবে প্রস্তাব না করে একই জেলার একাধিক ভবনে একসঙ্গে করা যায় কি না, তা বিবেচনা করা প্রয়োজন। কারণ, প্যাকেজ সংখ্যা অধিক হওয়ায় ঠিকাদার ম্যানেজ করা এবং ভালো মানের ঠিকাদার পাওয়া অনেক ক্ষেত্রে কঠিন হবে। এতে কাজের গুণগত মান বজায় রাখা দুষ্কর হবে।
এ বিষয়ে ভৌত অবকাঠামো বিভাগের প্রধান সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রয়োজনের আলোকে ১২০টি জায়গাতেই ভবন নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভবন চারতলা হলে চারতলা ফাউন্ডেশন থাকতে হবে। দোতলা ভবনের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের প্রয়োজন নেই। বরং থানা কিংবা পুলিশ ফাঁড়ির জনবল বেশি হলে ভবনও বড় আকারে করা যেতে পারে।
যে শর্ত মানতে হবে প্রস্তাবিত ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ তলা ভবনের ১০ তলা ফাউন্ডেশনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি একনেক সভার সিদ্ধান্তের আলোকে পুনর্বিবেচনা করতে হবে। রেলওয়ে পুলিশ থানা নির্মাণের বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের সম্মতিপত্র, পুলিশ ফাঁড়ি—তদন্তকেন্দ্র, নৌ পুলিশ ফাঁড়ি এবং আউটপোস্টের নকশা-ডিজাইন ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) থাকতে হবে। প্রকল্পের জন্য আসবাব ও তৈজসপত্র, মাটি পরীক্ষা, রাজস্ব খাতে ছাপানো-বাঁধাই কোডে, সম্মানী, ওয়াসা, সিটি করপোরেশন, টিঅ্যান্ডটি, পল্লী বিদ্যুৎ, পিডিবি, ডেসা, ডেসকোর সার্ভিস চার্জ, প্রকল্পের জন্য টেলিফোন ও ফ্যাক্স বিল অঙ্গের ব্যয়সহ অন্যান্য অঙ্গের ব্যয় যৌক্তিক করতে হবে। প্রকল্পের আওতায় ১৪০ জায়গায় ভবনের নির্মাণের যৌক্তিকতা ডিপিপিতে সংযুক্ত করতে হবে।
নাম না প্রকাশের শর্তে জননিরাপত্তা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশের থানা কিংবা ফাঁড়ি সংখ্যা কমানো যেতে পারে। তবে জনস্বার্থে প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। আর রেলওয়ে পুলিশ থানা বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্মাণ করা উচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, ‘বছরের পর বছর ভাড়া বাসায় আছি। দীর্ঘদিনের দাবি ছিল রিজিওনাল এবং জোনাল অফিসের জন্য ভবনের, কিন্তু হয়নি। আমাদের স্থায়ী অফিস এবং লজিস্টিক হলে অসুবিধাগুলো কমবে। সেবার মান আরও বাড়বে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের অনেক স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়েছে। এতে অনেকটাই ক্ষুণ্ন হয়েছে পুলিশ সদস্যদের মনোবল। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে পুলিশ বাহিনীর জন্য দুই থেকে ছয়তলাবিশিষ্ট ১২০টি ভবন নির্মাণ করবে সরকার। ভবনগুলো হবে নান্দনিক। ব্যবহার হবে পুলিশ ফাঁড়ি, ক্যাম্প কিংবা থানা হিসেবে।
‘দেশের বিভিন্ন স্থানে ফাঁড়ি তদন্তকেন্দ্র, ক্যাম্প, নৌ-পুলিশ কেন্দ্র, রেলওয়ে পুলিশ থানা ও আউটপোস্ট, ট্যুরিস্ট পুলিশ সেন্টার এবং হাইওয়ে পুলিশের জন্য থানা-আউটপোস্ট নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এই ভবনগুলো নির্মাণ করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উদ্যোগে নেওয়া ওই প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৫৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। প্রস্তাবিত প্রকল্পের অর্থায়ন করবে সরকার। প্রকল্পের মেয়াদ হবে ৩ বছর।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন প্রকল্পের আধুনিক ভবনগুলো নির্মিত হলে পুলিশের নিজেদের নিরাপত্তা বাড়বে। পাশাপাশি রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনগণ এবং বিদেশি নাগরিকদের মনিটরিং ও নিরাপত্তা দেওয়ার সক্ষমতাও বাড়বে। সরকারের এই উদ্যোগে একদিকে পুলিশের মনোবল চাঙা হবে, অন্যদিকে পুলিশ থেকে জনগণও ভালো মানের সেবা পাবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে পুড়ে যাওয়া পুলিশ ফাঁড়ি কিংবা থানাগুলো সংস্কার করা হবে। এ ছাড়া সারা দেশে বাংলাদেশ পুলিশের জরাজীর্ণ থানা, ক্যাম্প কিংবা পুলিশ ফাঁড়ি বাদ দিয়ে নতুন করে স্থাপনের জন্য এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশকে আরও শক্তিশালী করা হবে।
বর্তমানে পুলিশ যেসব ফাঁড়ি ও ক্যাম্প, কেন্দ্র, সেন্টার এবং থানায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেগুলোর অধিকাংশই অস্থায়ী। কোনো কোনো ভবন পরিত্যক্ত। জরাজীর্ণ বাড়ি ভাড়া করে কার্যক্রম চালানো পুলিশকে এই অবস্থা থেকে বের করতে স্থায়ী অফিস খুবই জরুরি। এ জন্য একটি প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনকে দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
পরিকল্পনা কমিশনে দেওয়া পুলিশের প্রস্তাবে পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৪ হাজার ২০০ বর্গফুটের একতলা ফাঁড়ি ও ক্যাম্প, নৌ-পুলিশ বা রেলওয়ে পুলিশের থানা ও ফাঁড়ির জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৫ হাজার ৫০০ বর্গফুটের দোতলা ভবন, ট্যুরিস্ট পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৪ হাজার ২০০ বর্গফুটের তিনতলা ভবনে ট্যুরিস্ট পুলিশ সেন্টার, হাইওয়ে পুলিশের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের ৫ হাজার ৫৫০ বর্গফুটের চারতলা ভবন এবং ট্যুরিস্ট পুলিশের জন্য ১০ তলা ফাউন্ডেশনের ১৫ হাজার বর্গফুট আয়তনের ছয়তলা ট্যুরিস্ট পুলিশ সদর দপ্তর নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া রেলওয়ে পুলিশ আউটপোস্টের জন্য ২২ হাজার ২০০ বর্গফুটের চারতলা ভবনের এবং ট্যুরিস্ট পুলিশ থানার জন্য ১২ হাজার ৬০০ বর্গফুটের ভবনের প্রস্তাব করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যমতে, ৪২০ স্থানে ফাঁড়ি তদন্তকেন্দ্র, ক্যাম্প ও অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণে বাংলাদেশ পুলিশের প্রস্তাবটি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভায় উপস্থাপন করা হলে প্রকল্প যাচাই-বাছাইয়ের পর সভায় বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজন সাপেক্ষে ১৪০টি ভবন নির্মাণের অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়। তবে বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা একনেক সভায় অনুমোদন হবে।
পিইসি সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য অধ্যাপক ড. কাউসার আহাম্মদ বলেন, ক্রয় পরিকল্পনায় ক্রয় প্যাকেজ আলাদাভাবে প্রস্তাব করা হয়েছে। আলাদাভাবে প্রস্তাব না করে একই জেলার একাধিক ভবনে একসঙ্গে করা যায় কি না, তা বিবেচনা করা প্রয়োজন। কারণ, প্যাকেজ সংখ্যা অধিক হওয়ায় ঠিকাদার ম্যানেজ করা এবং ভালো মানের ঠিকাদার পাওয়া অনেক ক্ষেত্রে কঠিন হবে। এতে কাজের গুণগত মান বজায় রাখা দুষ্কর হবে।
এ বিষয়ে ভৌত অবকাঠামো বিভাগের প্রধান সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রয়োজনের আলোকে ১২০টি জায়গাতেই ভবন নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভবন চারতলা হলে চারতলা ফাউন্ডেশন থাকতে হবে। দোতলা ভবনের জন্য চারতলা ফাউন্ডেশনের প্রয়োজন নেই। বরং থানা কিংবা পুলিশ ফাঁড়ির জনবল বেশি হলে ভবনও বড় আকারে করা যেতে পারে।
যে শর্ত মানতে হবে প্রস্তাবিত ২, ৩, ৪, ৫ এবং ৬ তলা ভবনের ১০ তলা ফাউন্ডেশনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি একনেক সভার সিদ্ধান্তের আলোকে পুনর্বিবেচনা করতে হবে। রেলওয়ে পুলিশ থানা নির্মাণের বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের সম্মতিপত্র, পুলিশ ফাঁড়ি—তদন্তকেন্দ্র, নৌ পুলিশ ফাঁড়ি এবং আউটপোস্টের নকশা-ডিজাইন ডিপিপিতে (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) থাকতে হবে। প্রকল্পের জন্য আসবাব ও তৈজসপত্র, মাটি পরীক্ষা, রাজস্ব খাতে ছাপানো-বাঁধাই কোডে, সম্মানী, ওয়াসা, সিটি করপোরেশন, টিঅ্যান্ডটি, পল্লী বিদ্যুৎ, পিডিবি, ডেসা, ডেসকোর সার্ভিস চার্জ, প্রকল্পের জন্য টেলিফোন ও ফ্যাক্স বিল অঙ্গের ব্যয়সহ অন্যান্য অঙ্গের ব্যয় যৌক্তিক করতে হবে। প্রকল্পের আওতায় ১৪০ জায়গায় ভবনের নির্মাণের যৌক্তিকতা ডিপিপিতে সংযুক্ত করতে হবে।
নাম না প্রকাশের শর্তে জননিরাপত্তা বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশের থানা কিংবা ফাঁড়ি সংখ্যা কমানো যেতে পারে। তবে জনস্বার্থে প্রকল্পটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। আর রেলওয়ে পুলিশ থানা বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্মাণ করা উচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, ‘বছরের পর বছর ভাড়া বাসায় আছি। দীর্ঘদিনের দাবি ছিল রিজিওনাল এবং জোনাল অফিসের জন্য ভবনের, কিন্তু হয়নি। আমাদের স্থায়ী অফিস এবং লজিস্টিক হলে অসুবিধাগুলো কমবে। সেবার মান আরও বাড়বে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
২৬ মিনিট আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মানুষের মতামত জানতে ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার তত্ত্বাবধানে একটি জনমত জরিপ পরিচালিত হয়েছে। টেলিফোনে এই জরিপে অংশ নিয়েছেন দেশের আটটি বিভাগের ১ হাজার মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগে