বাসস, ঢাকা
ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলে রাব্বী মিয়াসহ কয়েকজন সাবেক সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে আজ রোববার জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে শোকপ্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ শোকপ্রস্তাব সংসদে উত্থাপন করেন। শুরুতে শোকাবহ পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে ইতিহাসের জঘন্যতম বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সেদিনের হত্যাকাণ্ডে সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে গভীর শোক প্রকাশ করেন।
এরপরই তিনি শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন। শোকপ্রস্তাবে ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে মহান জাতীয় সংসদ থেকে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করা হয়।
মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৪৬ সালের ১৫ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০২২ সালের ২২ জুলাই (বাংলাদেশ সময় ২০২২ সালের ২৩ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর ৩ মাস ৮ দিন। তাঁর বাবা ফয়জার রহমান এবং মাতা হামিদুন নেছা। তাঁর স্ত্রী মরহুম আনোয়ারা রাব্বী।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে ১১নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন। আসামে মুক্তিযোদ্ধারা কীভাবে সংগঠিত হচ্ছে ও স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ে তাঁর একটি সাক্ষাৎকার তৎকালীন সময়ে বিবিসিতে প্রচার হয়েছিল, যা কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারে সংরক্ষিত আছে।
১৯৭০ সালে তিনি গাইবান্ধা মিউনিসিপ্যাল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করলে তিনি প্রথমে গাইবান্ধা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক ও পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে ২০০৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে মোট তিনবার সদস্য ছিলেন।
সংসদে শোকপ্রস্তাবে বলা হয়, মহান জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে দেশ একজন অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান, বিশিষ্ট আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবককে হারাল। এ সংসদ তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ, তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সহমর্মিতা প্রকাশ করছে।
প্রথা অনুযায়ী ফজলে রাব্বী মিয়ার স্মরণে সংসদে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শোকপ্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নেন। অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন— সরকারি দলের আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, বেগম মতিয়া চৌধুরী, শাহজান খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আ স ম ফিরোজ, বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, হুইপ মাহবুব আরা গিনি, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা, জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ ও আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
এ ছাড়া, জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের মৃত্যুতে সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে।
এরই মধ্যে একজন সাবেক গণপরিষদ সদস্য ও চারজন সাবেক সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে সংসদ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। মৃত্যুবরণকারীরা হলেন— সাবেক গণপরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এম আবু ছালেহ, সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মন্ডল, সাবেক সংসদ সদস্য করিম উদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য খোরশেদ আরা হক।
এছাড়া, স্বাধীনতা পদক এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট প্রত্নতত্ত্ববিদ, ইতিহাস ও শিল্পকলা বিশারদ এবং জাতীয় জাদুঘরের সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এনামুল হক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলম খান, মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ নৌ অভিযান পরিচালনাকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক সদস্য ও সাবেক সচিব এটিএম শামসুল হক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুকুল বোস, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, কুডিগ্রামের চিলমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর বিক্রম শওকত আলী সরকার, মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: বদরুল হোসেন, রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুস সালেহীন, দেশের সিনেমা ও নাট্যাঙ্গনের বরেণ্য অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ, দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অমিত হাবিবের মৃত্যুতে মহান সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে।
পুরান ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে, রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডে ক্রেন দুর্ঘটনায়, শ্রীমঙ্গলে টিলা ধসে, তুরস্কের গাজিয়ান্তেপ ও মারদিনে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায়, আফগানিস্তানে বন্যায় এবং দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে মহান জাতীয় সংসদ গভীর শোক প্রকাশ, সকল বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
শোকপ্রস্তাবের ওপর আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে তা গৃহীত হয়। এরপর মৃত্যুবরণকারীদের সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন ও তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন সরকারি দলের হাফেজ রুহুল আমিন মাদানি।
এরপর সংসদের নিয়ম অনুযায়ী বিদ্যমান সংসদের সদস্যের মৃত্যুতে দিনের অন্য সব কার্যসূচি স্থগিত করে সংসদে বৈঠক মুলতবি করা হয়।
ডেপুটি স্পিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলে রাব্বী মিয়াসহ কয়েকজন সাবেক সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে আজ রোববার জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে শোকপ্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ শোকপ্রস্তাব সংসদে উত্থাপন করেন। শুরুতে শোকাবহ পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে ইতিহাসের জঘন্যতম বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সেদিনের হত্যাকাণ্ডে সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে গভীর শোক প্রকাশ করেন।
এরপরই তিনি শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন। শোকপ্রস্তাবে ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে মহান জাতীয় সংসদ থেকে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করা হয়।
মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৪৬ সালের ১৫ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০২২ সালের ২২ জুলাই (বাংলাদেশ সময় ২০২২ সালের ২৩ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর ৩ মাস ৮ দিন। তাঁর বাবা ফয়জার রহমান এবং মাতা হামিদুন নেছা। তাঁর স্ত্রী মরহুম আনোয়ারা রাব্বী।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলে রাব্বী মিয়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে ১১নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন। আসামে মুক্তিযোদ্ধারা কীভাবে সংগঠিত হচ্ছে ও স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ে তাঁর একটি সাক্ষাৎকার তৎকালীন সময়ে বিবিসিতে প্রচার হয়েছিল, যা কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারে সংরক্ষিত আছে।
১৯৭০ সালে তিনি গাইবান্ধা মিউনিসিপ্যাল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করলে তিনি প্রথমে গাইবান্ধা আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক ও পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে ২০০৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে মোট তিনবার সদস্য ছিলেন।
সংসদে শোকপ্রস্তাবে বলা হয়, মহান জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার মৃত্যুতে দেশ একজন অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান, বিশিষ্ট আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং নিবেদিতপ্রাণ সমাজসেবককে হারাল। এ সংসদ তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ, তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সহমর্মিতা প্রকাশ করছে।
প্রথা অনুযায়ী ফজলে রাব্বী মিয়ার স্মরণে সংসদে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শোকপ্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নেন। অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন— সরকারি দলের আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, বেগম মতিয়া চৌধুরী, শাহজান খান, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, আ স ম ফিরোজ, বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের, হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, হুইপ মাহবুব আরা গিনি, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা, জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ ও আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
এ ছাড়া, জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের মৃত্যুতে সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে।
এরই মধ্যে একজন সাবেক গণপরিষদ সদস্য ও চারজন সাবেক সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে সংসদ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করে তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। মৃত্যুবরণকারীরা হলেন— সাবেক গণপরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এম আবু ছালেহ, সাবেক সংসদ সদস্য আব্বাস আলী মন্ডল, সাবেক সংসদ সদস্য করিম উদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য খোরশেদ আরা হক।
এছাড়া, স্বাধীনতা পদক এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট প্রত্নতত্ত্ববিদ, ইতিহাস ও শিল্পকলা বিশারদ এবং জাতীয় জাদুঘরের সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এনামুল হক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলম খান, মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ নৌ অভিযান পরিচালনাকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক সদস্য ও সাবেক সচিব এটিএম শামসুল হক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মুকুল বোস, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, কুডিগ্রামের চিলমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর বিক্রম শওকত আলী সরকার, মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: বদরুল হোসেন, রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুস সালেহীন, দেশের সিনেমা ও নাট্যাঙ্গনের বরেণ্য অভিনেত্রী শর্মিলী আহমেদ, দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অমিত হাবিবের মৃত্যুতে মহান সংসদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে।
পুরান ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে, রাজধানীর উত্তরায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডে ক্রেন দুর্ঘটনায়, শ্রীমঙ্গলে টিলা ধসে, তুরস্কের গাজিয়ান্তেপ ও মারদিনে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায়, আফগানিস্তানে বন্যায় এবং দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে মহান জাতীয় সংসদ গভীর শোক প্রকাশ, সকল বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।
শোকপ্রস্তাবের ওপর আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে তা গৃহীত হয়। এরপর মৃত্যুবরণকারীদের সম্মানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন ও তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন সরকারি দলের হাফেজ রুহুল আমিন মাদানি।
এরপর সংসদের নিয়ম অনুযায়ী বিদ্যমান সংসদের সদস্যের মৃত্যুতে দিনের অন্য সব কার্যসূচি স্থগিত করে সংসদে বৈঠক মুলতবি করা হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৩৬ মিনিট আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
২ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে