নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে ৭৩১ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার। আর ১ হাজার ৯৮৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। সারাদেশে মোট মনোনয়পত্র জমা পড়েছিল ২ হাজার ৭১৬ টি। আজ সোমবার রাতে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি আরও বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হবে আপিল গ্রহণ; চলবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল ৪টার মধ্যে নির্বাচন ভবনে আপিল আবেদন করা যাবে। এরপর ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল শুনানি হবে। এতে মোট প্রার্থীর সংখ্যার কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে।
মনোনয়নপত্র বাতিলের কারণ প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান বলেন, ‘অনেক কারণ আছে। তবে স্বতন্ত্র প্রাথীর ১ শতাংশ স্বাক্ষর সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে; ঋণ-বিল খেলাপি ও দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে অনেকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তবে ১ শতাংশ স্বাক্ষর সংক্রান্ত জটিলতায় বেশি সংখ্যক আবেদন বাতিল হয়েছে।’
কোনো দলের কতজন প্রার্থীর প্রার্থীতা বৈধ হয়েছে বা কোন কারণে কতজন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে রাত ৯টা পর্যন্ত সেই সংখ্যা জানাতে পারেনি কমিশন। আপীল আবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্বাচন ভবন চত্বরে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি বুথ করা হয়েছে। ১০ জন কর্মকর্তার কাছে আপীল আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
সর্বোচ্চ বৈধ প্রার্থী ঢাকাতে, বাতিল কুমিল্লায়
ইসির দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি ৩১৭টি আবেদন বৈধ হয়েছে ঢাকা অঞ্চলে। এই অঞ্চলে মনোনয়ন বাতিল হয়েছে ১১৪ টি। ঢাকাতে মোট মনোনয়ন দাখিল করা হয়েছিল ৪৩১টি। কুমিল্লা অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছে ৩৫৫টি। এর মধ্যে ২৩৫টি বৈধ হয়েছে। আর বাতিল হয়েছে ১২০টি। ফরিদপুরে বৈধ হয়েছে ৮০টি এবং বাতিল হয়েছে ২৩টি। এই অঞ্চলে মোট ১০৩ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিল।
রংপুর অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছিল ২৭৮ টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২০৯টি। আর বাতিল হয়েছে ৬৯টি। চট্টগ্রাম অঞ্চলে মনোনয়ন জমা পরেছিল ১৯৮টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১৫৪টি। আর বাতিল হয়েছে ৪৪টি। সিলেট অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছে ১৬০টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১২৫টি। আর বাতিল হয়েছে ৩৫টি। রাজশাহী অঞ্চলে জমা পরেছিল ৩৬৯টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২৫৯টি। আর বাতিল হয়েছে ১১০টি।
খুলনা অঞ্চলে দাখিল হয়েছে ৩২২টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২২৮টি। আর বাতিল হয়েছে ৯৪টি। বরিশাল অঞ্চলে জমা পড়েছে ১৭৩টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১৩৫টি। আর বাতিল হয়েছে ৩৮টি। ময়মনসিংহ অঞ্চলে জমা পড়েছিল ৩২৭টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২৪৩টি। আর ৮৪ জনের মনোনয়ন বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে ৭৩১ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার। আর ১ হাজার ৯৮৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। সারাদেশে মোট মনোনয়পত্র জমা পড়েছিল ২ হাজার ৭১৬ টি। আজ সোমবার রাতে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি আরও বলেন, আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হবে আপিল গ্রহণ; চলবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল ৪টার মধ্যে নির্বাচন ভবনে আপিল আবেদন করা যাবে। এরপর ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল শুনানি হবে। এতে মোট প্রার্থীর সংখ্যার কিছুটা পরিবর্তন আসতে পারে।
মনোনয়নপত্র বাতিলের কারণ প্রসঙ্গে ইসির যুগ্ম সচিব (আইন) মো. মাহবুবার রহমান বলেন, ‘অনেক কারণ আছে। তবে স্বতন্ত্র প্রাথীর ১ শতাংশ স্বাক্ষর সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে; ঋণ-বিল খেলাপি ও দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে অনেকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। তবে ১ শতাংশ স্বাক্ষর সংক্রান্ত জটিলতায় বেশি সংখ্যক আবেদন বাতিল হয়েছে।’
কোনো দলের কতজন প্রার্থীর প্রার্থীতা বৈধ হয়েছে বা কোন কারণে কতজন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে রাত ৯টা পর্যন্ত সেই সংখ্যা জানাতে পারেনি কমিশন। আপীল আবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্বাচন ভবন চত্বরে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি বুথ করা হয়েছে। ১০ জন কর্মকর্তার কাছে আপীল আবেদন জমা দেওয়া যাবে।
সর্বোচ্চ বৈধ প্রার্থী ঢাকাতে, বাতিল কুমিল্লায়
ইসির দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি ৩১৭টি আবেদন বৈধ হয়েছে ঢাকা অঞ্চলে। এই অঞ্চলে মনোনয়ন বাতিল হয়েছে ১১৪ টি। ঢাকাতে মোট মনোনয়ন দাখিল করা হয়েছিল ৪৩১টি। কুমিল্লা অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছে ৩৫৫টি। এর মধ্যে ২৩৫টি বৈধ হয়েছে। আর বাতিল হয়েছে ১২০টি। ফরিদপুরে বৈধ হয়েছে ৮০টি এবং বাতিল হয়েছে ২৩টি। এই অঞ্চলে মোট ১০৩ জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেছিল।
রংপুর অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছিল ২৭৮ টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২০৯টি। আর বাতিল হয়েছে ৬৯টি। চট্টগ্রাম অঞ্চলে মনোনয়ন জমা পরেছিল ১৯৮টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১৫৪টি। আর বাতিল হয়েছে ৪৪টি। সিলেট অঞ্চলে মনোনয়ন দাখিল হয়েছে ১৬০টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১২৫টি। আর বাতিল হয়েছে ৩৫টি। রাজশাহী অঞ্চলে জমা পরেছিল ৩৬৯টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২৫৯টি। আর বাতিল হয়েছে ১১০টি।
খুলনা অঞ্চলে দাখিল হয়েছে ৩২২টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২২৮টি। আর বাতিল হয়েছে ৯৪টি। বরিশাল অঞ্চলে জমা পড়েছে ১৭৩টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ১৩৫টি। আর বাতিল হয়েছে ৩৮টি। ময়মনসিংহ অঞ্চলে জমা পড়েছিল ৩২৭টি। এর মধ্যে বৈধ হয়েছে ২৪৩টি। আর ৮৪ জনের মনোনয়ন বাতিল করেছেন রিটার্নিং অফিসার।
ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) নির্বাহী কমিটির সকল কার্যক্রমের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের বিচারক তানিয়া শার্মী এ আদেশ দেন...
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রায় ৫ হাজার ৯১৫ কোটি ৯৯ টাকা ব্যয়ের ৫টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বৈদেশিক অর্থায়ন ৪ হাজার ৭৮৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেকের...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নতুন মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর হোসেন আমু, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে