নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে ট্রেনের ভাড়া চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ১১ নভেম্বর চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে কক্সবাজারের সঙ্গে ঢাকাসহ সারা দেশের রেল সংযোগ চালু হয়েছে। তবে ১ ডিসেম্বর থেকে দুই জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলবে ঢাকা-কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন করা কোচের রেক দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার রুটের বিরতিহীন ট্রেন চালাবে রেলওয়ে।
এ ছাড়া প্রথম সপ্তাহেই চট্টগ্রাম থেকে আরও একটি ট্রেন এবং দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা চট্টগ্রাম-দোহাজারী লোকাল ট্রেন সার্ভিস পুনরায় চালু করা হবে। যার জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেলপথের ভাড়ার তালিকা চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্বাঞ্চল) মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজারের রেলপথের ভাড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে।
রেলওয়ে সূত্র থেকে ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত পথের দূরত্ব ৫৩৫ কিলোমিটার। এই পথে দ্বিতীয় সাধারণ শ্রেণির ট্রেনের ভাড়া ১২৫ টাকা, মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া ১৭০ টাকা, কমিউটার ট্রেনের ভাড়া ২১০ টাকা, সুলভ শ্রেণির ভাড়া ২৫০ টাকা, শোভন শ্রেণির ভাড়া ৪২০ টাকা।
তবে আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ৫০০ টাকা, প্রথম শ্রেণির চেয়ারের ভাড়া ৬৭০ টাকা, প্রথম বার্থ শ্রেণির ভাড়া ১ হাজার টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির (এসি চেয়ার) ভাড়া ৯৬১ টাকা, এসি সিটের ভাড়া ১ হাজার ১৫০ টাকা এবং এসি বার্থ শ্রেণির ভাড়া এক হাজার ৭২৫ টাকা।
এদিকে, কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া আদায়যোগ্য পথের দূরত্ব ১৮৯ কিলোমিটার। এই পথে দ্বিতীয় সাধারণ শ্রেণির ট্রেনের ভাড়া ৫৫ টাকা, মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া ৭০ টাকা, কমিউটার ট্রেনের ভাড়া ৮৫ টাকা, সুলভ শ্রেণির ভাড়া ১০৫ টাকা, শোভন শ্রেণির ভাড়া ১৭০ টাকা, আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, প্রথম শ্রেণির চেয়ারের ভাড়া ২৭০ টাকা, প্রথম বার্থ শ্রেণির ভাড়া ৪০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির (এসি চেয়ার) ভাড়া ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ভাড়া ৪৬৬ টাকা এবং এসি বার্থ শ্রেণির ভাড়া ৬৯৬ টাকা।
ঢাকা-কক্সবাজার রুটের প্রথম বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হবে ঢাকা থেকে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের প্রথম ট্রেনটি চলাচল করবে কক্সবাজার থেকে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের অবমুক্ত রেক দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের আন্তনগর ট্রেনগুলো চালানো হবে। তবে ঢাকা-কক্সবাজার রুটের ট্রেনটি চালানো হবে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা নতুন কোচ দিয়ে।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের তথ্যমতে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন সার্ভিসও চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শতভাগ শেষ না হওয়ায় আপাতত ঢাকা থেকে প্রতিদিন এক জোড়া ও চট্টগ্রাম থেকে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। রেক বা কোচ ও ইঞ্জিন পাওয়া সাপেক্ষে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে আরও এক জোড়া আন্তনগর ট্রেন চালানো হবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে।
ঢাকার ট্রেনটি (৮১৪) রাত ১০টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজারে পৌঁছাবে। ফিরতি পথে বেলা ১টায় কক্সবাজার থেকে ছেড়ে রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট। ট্রেনটি শুধু চট্টগ্রাম স্টেশনে ৩০ মিনিটের যাত্রাবিরতি দেবে। অন্যদিকে ৮২৪ নম্বর ট্রেন কক্সবাজার থেকে সকাল ৭টায় ছেড়ে বেলা ১০টা ৫ মিনিটে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা ৫ মিনিট। অন্য ট্রেনটি (৮২১) সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে ১০টা ২০ মিনিটে কক্সবাজারে পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা ২০ মিনিট।
ঢাকা-কক্সবাজার আন্তনগর কোচ থাকবে ১৮টি। আসন থাকবে দিনের বেলায় ৮২৪টি, রাতে ৭৭৯টি। অন্তত ২০ শতাংশ আসন চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের আন্তনগর ট্রেনটি ষোলোশহর, জালানীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামু স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে কক্সবাজারে যাত্রী পরিবহন করবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের ট্রেনটির রেকে মোট কোচ সংখ্যা হবে ১২টি। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত আন্তনগর ট্রেনের যাত্রীরা সকালে গিয়ে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরতে পারবেন।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে ট্রেনের ভাড়া চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ১১ নভেম্বর চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে কক্সবাজারের সঙ্গে ঢাকাসহ সারা দেশের রেল সংযোগ চালু হয়েছে। তবে ১ ডিসেম্বর থেকে দুই জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলবে ঢাকা-কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন করা কোচের রেক দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার রুটের বিরতিহীন ট্রেন চালাবে রেলওয়ে।
এ ছাড়া প্রথম সপ্তাহেই চট্টগ্রাম থেকে আরও একটি ট্রেন এবং দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা চট্টগ্রাম-দোহাজারী লোকাল ট্রেন সার্ভিস পুনরায় চালু করা হবে। যার জন্য ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেলপথের ভাড়ার তালিকা চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্বাঞ্চল) মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজারের রেলপথের ভাড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে।
রেলওয়ে সূত্র থেকে ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী জানা যায়, কক্সবাজার থেকে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত পথের দূরত্ব ৫৩৫ কিলোমিটার। এই পথে দ্বিতীয় সাধারণ শ্রেণির ট্রেনের ভাড়া ১২৫ টাকা, মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া ১৭০ টাকা, কমিউটার ট্রেনের ভাড়া ২১০ টাকা, সুলভ শ্রেণির ভাড়া ২৫০ টাকা, শোভন শ্রেণির ভাড়া ৪২০ টাকা।
তবে আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ৫০০ টাকা, প্রথম শ্রেণির চেয়ারের ভাড়া ৬৭০ টাকা, প্রথম বার্থ শ্রেণির ভাড়া ১ হাজার টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির (এসি চেয়ার) ভাড়া ৯৬১ টাকা, এসি সিটের ভাড়া ১ হাজার ১৫০ টাকা এবং এসি বার্থ শ্রেণির ভাড়া এক হাজার ৭২৫ টাকা।
এদিকে, কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া আদায়যোগ্য পথের দূরত্ব ১৮৯ কিলোমিটার। এই পথে দ্বিতীয় সাধারণ শ্রেণির ট্রেনের ভাড়া ৫৫ টাকা, মেইল বা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়া ৭০ টাকা, কমিউটার ট্রেনের ভাড়া ৮৫ টাকা, সুলভ শ্রেণির ভাড়া ১০৫ টাকা, শোভন শ্রেণির ভাড়া ১৭০ টাকা, আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, প্রথম শ্রেণির চেয়ারের ভাড়া ২৭০ টাকা, প্রথম বার্থ শ্রেণির ভাড়া ৪০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির (এসি চেয়ার) ভাড়া ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ভাড়া ৪৬৬ টাকা এবং এসি বার্থ শ্রেণির ভাড়া ৬৯৬ টাকা।
ঢাকা-কক্সবাজার রুটের প্রথম বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হবে ঢাকা থেকে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের প্রথম ট্রেনটি চলাচল করবে কক্সবাজার থেকে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের চট্টলা এক্সপ্রেস ট্রেনের অবমুক্ত রেক দিয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের আন্তনগর ট্রেনগুলো চালানো হবে। তবে ঢাকা-কক্সবাজার রুটের ট্রেনটি চালানো হবে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা নতুন কোচ দিয়ে।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের তথ্যমতে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন সার্ভিসও চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শতভাগ শেষ না হওয়ায় আপাতত ঢাকা থেকে প্রতিদিন এক জোড়া ও চট্টগ্রাম থেকে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে। রেক বা কোচ ও ইঞ্জিন পাওয়া সাপেক্ষে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে আরও এক জোড়া আন্তনগর ট্রেন চালানো হবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে।
ঢাকার ট্রেনটি (৮১৪) রাত ১০টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজারে পৌঁছাবে। ফিরতি পথে বেলা ১টায় কক্সবাজার থেকে ছেড়ে রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট। ট্রেনটি শুধু চট্টগ্রাম স্টেশনে ৩০ মিনিটের যাত্রাবিরতি দেবে। অন্যদিকে ৮২৪ নম্বর ট্রেন কক্সবাজার থেকে সকাল ৭টায় ছেড়ে বেলা ১০টা ৫ মিনিটে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা ৫ মিনিট। অন্য ট্রেনটি (৮২১) সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে ১০টা ২০ মিনিটে কক্সবাজারে পৌঁছাবে। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা ২০ মিনিট।
ঢাকা-কক্সবাজার আন্তনগর কোচ থাকবে ১৮টি। আসন থাকবে দিনের বেলায় ৮২৪টি, রাতে ৭৭৯টি। অন্তত ২০ শতাংশ আসন চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের আন্তনগর ট্রেনটি ষোলোশহর, জালানীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামু স্টেশনে যাত্রাবিরতি দিয়ে কক্সবাজারে যাত্রী পরিবহন করবে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের ট্রেনটির রেকে মোট কোচ সংখ্যা হবে ১২টি। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত আন্তনগর ট্রেনের যাত্রীরা সকালে গিয়ে রাতেই চট্টগ্রামে ফিরতে পারবেন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৬ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৮ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে