আজকের পত্রিকা ডেস্ক
‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার গোমতী নদীর ভাঙন এলাকার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা তাহমিনা বেগম। এবার পূর্বাঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছে, তাঁর ক্ষত নিয়ে রাস্তায় ঠাঁই হয়েছে তাহমিনার। তার মতো খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয়েছে কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুরের লাখো মানুষের।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার ১৭ উপজেলার মধ্যে ১৪টি বন্যাকবলিত হয়। জেলায় ৮২ হাজার ৭৭৫টি ঘর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৮ হাজার ৬৭৪ ঘর সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৭৪ হাজার ৮১টি। এতে ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা।
কুমিল্লার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলা বুড়িচং। এই উপজেলায় মোট ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১২ হাজার ঘর। এই উপজেলার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা গোলাম মোস্তফার স্ত্রী বিলকিস আক্তার বলেন, ‘শুধু জানডা লইয়া রাস্তায় আছি, বন্যার পানি গেছে কিন্তু ঘরবাড়িতো সব শেষ। এখন সড়কের ওপর থাকি। মানুষ শুধু খাওন দেয়। ঘরবাড়ি না করা পর্যন্ত এখানেই থাকতে হবে। ঘর করার জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লায় ভয়াবহ বন্যায় ৩ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। বরাদ্দ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা পুনর্বাসনের কাজ শুরু করব।’
ভয়াবহ বন্যায় লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১৯ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে হাজারো পরিবার। বন্যার্তদের আয়-উপার্জন না থাকায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার বাঞ্ছানগর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অনেক বাড়ির ভেতরে এখনো হাঁটুপানি। বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা জহির উদ্দিন বলেন, হঠাৎ বন্যার পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে খাটের ওপর খাট দিয়ে ঘরের মায়া ছেড়ে যাননি কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে। পাননি কোনো সহায়তা। ২৫ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি থাকায় রোজগার বন্ধ। তাই অনাহার-অর্ধাহারে কাটছে তাঁদের দিন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ইউনুছ মিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য রয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ১২৭ কোটি টাকা। এবারের বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভানবাসি মানুষের এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
ফেনীর প্রায় ৬৪ হাজার আধা পাকা ও কাঁচাঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বানভাসি মানুষের ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আর্থিক মূল্য আনুমানিক ৩৭০ কোটি টাকা। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, ক্ষতির পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা ছাড়াবে। বন্যায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেলার হাজারো মানুষ। ছাগলনাইয়া পৌরসভার পশ্চিম ছাগলনাইয়া এলাকার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যায় পানির প্রবল স্রোতে ঘরের পাকা দালানের পেছনের অংশ ধসে পড়েছে। মেরামতে খরচ করতে হবে অন্তত সাড়ে ৬ লাখ টাকা।
ছাগলনাইয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, এবার উপজেলার প্রায় সব এলাকা ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসস্থানের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
পরশুরামে আনুমানিক ১৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর, বসন্তপুর, উত্তর শ্রীপুর, ধলিয়া, ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের নীলক্ষ্মী, গাবতলা, বাসুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ দৌলতপুর, আমজাদহাট ইউনিয়নের উত্তর ধর্মপুর, জিএমহাট ইউনিয়নের বশিকপুর ও মুন্সীরহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর, দক্ষিণ তারালিয়া, নোয়াপুর, কামাল্লা, বদরপুর, করইয়া ও পৈথারা গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, যেন একটি বিধ্বস্ত জনপদ। পানিতে ডুবে মাটির ঘরগুলো সম্পূর্ণ মিশে গেছে। এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা পেতে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা পর্যায়ে একটি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
‘গাঙের ভাঙনের পরে পানিতে ঘরদুয়ার সব ভাসাইয়া নিছে। রাস্তার ওপর খোলা আকাশের নিচে থাকছি। রোদ-ঝড়বৃষ্টি, মশার কামড় সব সহ্য করতে হচ্ছে। কোনো উপায় নাই। ঘরদুয়ার করার আর সামর্থ্য নাই।’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার গোমতী নদীর ভাঙন এলাকার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা তাহমিনা বেগম। এবার পূর্বাঞ্চলে যে ভয়াবহ বন্যা হয়েছে, তাঁর ক্ষত নিয়ে রাস্তায় ঠাঁই হয়েছে তাহমিনার। তার মতো খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই হয়েছে কুমিল্লা, ফেনী, লক্ষ্মীপুরের লাখো মানুষের।
কুমিল্লা জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার ১৭ উপজেলার মধ্যে ১৪টি বন্যাকবলিত হয়। জেলায় ৮২ হাজার ৭৭৫টি ঘর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ৮ হাজার ৬৭৪ ঘর সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৭৪ হাজার ৮১টি। এতে ক্ষতির পরিমাণ ১ হাজার ৮৪ কোটি টাকা।
কুমিল্লার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলা বুড়িচং। এই উপজেলায় মোট ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ৪ হাজার ও আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১২ হাজার ঘর। এই উপজেলার বুরবুড়িয়ার বাসিন্দা গোলাম মোস্তফার স্ত্রী বিলকিস আক্তার বলেন, ‘শুধু জানডা লইয়া রাস্তায় আছি, বন্যার পানি গেছে কিন্তু ঘরবাড়িতো সব শেষ। এখন সড়কের ওপর থাকি। মানুষ শুধু খাওন দেয়। ঘরবাড়ি না করা পর্যন্ত এখানেই থাকতে হবে। ঘর করার জন্য সরকারের সহযোগিতা চাই।’
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুমিল্লায় ভয়াবহ বন্যায় ৩ হাজার ৩৬২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের তালিকা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। বরাদ্দ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা পুনর্বাসনের কাজ শুরু করব।’
ভয়াবহ বন্যায় লক্ষ্মীপুরে প্রায় ১৯ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে হাজারো পরিবার। বন্যার্তদের আয়-উপার্জন না থাকায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার বাঞ্ছানগর এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অনেক বাড়ির ভেতরে এখনো হাঁটুপানি। বাঞ্ছানগর এলাকার বাসিন্দা জহির উদ্দিন বলেন, হঠাৎ বন্যার পানি ঘরের ভেতরে ঢুকে যায়। একপর্যায়ে খাটের ওপর খাট দিয়ে ঘরের মায়া ছেড়ে যাননি কোনো আশ্রয়কেন্দ্রে। পাননি কোনো সহায়তা। ২৫ দিন ধরে ঘরে-বাইরে পানি থাকায় রোজগার বন্ধ। তাই অনাহার-অর্ধাহারে কাটছে তাঁদের দিন।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ইউনুছ মিয়া বলেন, এখন পর্যন্ত ১৮ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার তথ্য রয়েছে। এতে ক্ষতি হয়েছে ১২৭ কোটি টাকা। এবারের বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভানবাসি মানুষের এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
ফেনীর প্রায় ৬৪ হাজার আধা পাকা ও কাঁচাঘর পানিতে তলিয়ে গেছে। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বানভাসি মানুষের ঘরবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আর্থিক মূল্য আনুমানিক ৩৭০ কোটি টাকা। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, ক্ষতির পরিমাণ ৭০০ কোটি টাকা ছাড়াবে। বন্যায় মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন জেলার হাজারো মানুষ। ছাগলনাইয়া পৌরসভার পশ্চিম ছাগলনাইয়া এলাকার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যায় পানির প্রবল স্রোতে ঘরের পাকা দালানের পেছনের অংশ ধসে পড়েছে। মেরামতে খরচ করতে হবে অন্তত সাড়ে ৬ লাখ টাকা।
ছাগলনাইয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইফুল ইসলাম কমল বলেন, এবার উপজেলার প্রায় সব এলাকা ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাসস্থানের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকা।
পরশুরামে আনুমানিক ১৫ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের কাজ এখনো চলমান রয়েছে।
ফুলগাজী উপজেলার দরবারপুর ইউনিয়নের জগতপুর, বসন্তপুর, উত্তর শ্রীপুর, ধলিয়া, ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের নীলক্ষ্মী, গাবতলা, বাসুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ দৌলতপুর, আমজাদহাট ইউনিয়নের উত্তর ধর্মপুর, জিএমহাট ইউনিয়নের বশিকপুর ও মুন্সীরহাট ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর, দক্ষিণ তারালিয়া, নোয়াপুর, কামাল্লা, বদরপুর, করইয়া ও পৈথারা গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, যেন একটি বিধ্বস্ত জনপদ। পানিতে ডুবে মাটির ঘরগুলো সম্পূর্ণ মিশে গেছে। এ ব্যাপারে ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তা পেতে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা পর্যায়ে একটি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
১০ মিনিট আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
২ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগে