অনলাইন ডেস্ক
ইসকনের সাবেক নেতা ও রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস শিগগির জামিনে মুক্তি পাবেন বলে আত্মবিশ্বাসী তাঁর আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর গ্রেপ্তার হন। গতকাল বৃহস্পতিবার জানুয়ারি চট্টগ্রামের একটি আদালত চিন্ময়ের জামিন আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। ৩০ মিনিটের শুনানির পর জামিন আবেদন খারিজ হলেও দাসের পক্ষে আইনজীবীদের ১১ সদস্যের দল পরিচালনাকারী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে, হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাস জামিন পাবেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগগুলি ভিত্তিহীন ও মনগড়া। আমরা আদালতের স্ট্যাম্প করা অনুলিপি হাতে পেয়েই উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
গত বছরের ২৫ অক্টোবর এক সমাবেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ওপর গেরুয়া পতাকা প্রদর্শনের অভিযোগে চিন্ময় এবং আরও ১৮ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকার অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু নিপীড়নের মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক একটি মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে তিনি আন্দোলন করেছেন। তবে রাজনৈতিক ও আইনি বিতর্কের মুখোমুখিও হয়েছেন তিনি।
অপূর্ব ভট্টাচার্য বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেন, ‘চিন্ময় কৃষ্ণ দাস একজন সংখ্যালঘু হতে পারেন, কিন্তু আমরা নিশ্চিত যে তিনি জামিন পাবেন।’ তবে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তাঁর বক্তব্য মূলত আইনি লড়াইয়ের ওপরই কেন্দ্রীভূত ছিল।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী দল যখন মামলাটি উচ্চ আদালতে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন তাঁর সমর্থক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। সংখ্যালঘু অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার ক্ষেত্রে এই মামলার ফলাফল বাংলাদেশের আইন ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
ইসকনের সাবেক নেতা ও রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময় কৃষ্ণ দাস শিগগির জামিনে মুক্তি পাবেন বলে আত্মবিশ্বাসী তাঁর আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর গ্রেপ্তার হন। গতকাল বৃহস্পতিবার জানুয়ারি চট্টগ্রামের একটি আদালত চিন্ময়ের জামিন আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। ৩০ মিনিটের শুনানির পর জামিন আবেদন খারিজ হলেও দাসের পক্ষে আইনজীবীদের ১১ সদস্যের দল পরিচালনাকারী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে, হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাস জামিন পাবেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগগুলি ভিত্তিহীন ও মনগড়া। আমরা আদালতের স্ট্যাম্প করা অনুলিপি হাতে পেয়েই উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
গত বছরের ২৫ অক্টোবর এক সমাবেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ওপর গেরুয়া পতাকা প্রদর্শনের অভিযোগে চিন্ময় এবং আরও ১৮ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকার অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, সংখ্যালঘু নিপীড়নের মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য একটি বিশেষ ট্রাইব্যুনাল এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক একটি মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে তিনি আন্দোলন করেছেন। তবে রাজনৈতিক ও আইনি বিতর্কের মুখোমুখিও হয়েছেন তিনি।
অপূর্ব ভট্টাচার্য বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেন, ‘চিন্ময় কৃষ্ণ দাস একজন সংখ্যালঘু হতে পারেন, কিন্তু আমরা নিশ্চিত যে তিনি জামিন পাবেন।’ তবে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস বা অন্য কোনো রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তাঁর বক্তব্য মূলত আইনি লড়াইয়ের ওপরই কেন্দ্রীভূত ছিল।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী দল যখন মামলাটি উচ্চ আদালতে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন তাঁর সমর্থক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। সংখ্যালঘু অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতার ক্ষেত্রে এই মামলার ফলাফল বাংলাদেশের আইন ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নাম ব্যবহার করে কোনো তদবির করা হলে তা আমলে না নিয়ে তাঁর একান্ত সচিবকে জানাতে বলেছেন তিনি। আজ শনিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ বিষয়ে বিবৃতি দেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন জনগণ কতটা সংস্কার চান তার ওপর নির্ভর করছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার ব্রিটিশ এমপি রূপা হকের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। তবে সেই সঙ্গে দুটি সম্ভাব্য সময়সীমার কথাও বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের ভোপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিশিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য অধস্তন আদালতের ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের উপসচিব (প্রশিক্ষণ) আবুল হাসানাতের গত ৩০ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে
৯ ঘণ্টা আগেগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি উল্লেখ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘সেখানে ছিল ভুয়া সংসদ, ভুয়া সংসদ সদস্য, এবং ভুয়া স্পিকার।’
১০ ঘণ্টা আগে