তানিম আহমেদ, ঢাকা
এত দিন বাধাহীনভাবে চলে আসা কোটা সংস্কার আন্দোলন এবার কঠোর হাতে দমনের পথে হাঁটছে সরকার। গতকাল সোমবার এই বার্তাই দিয়েছেন সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলেন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের রাজাকার ঘোষণা দিয়ে ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। ছাত্রলীগ সেই ঔদ্ধত্যের জবাব দেবে। প্রয়োজনে সরকার কঠোরভাবে দমন করবে। কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের তৎপরতা দেখালে সেটি শক্ত হাতে মোকাবিলা করার কথা বলেছে পুলিশও।
কোটা আন্দোলন মোকাবিলার কৌশল নির্ধারণে গতকাল সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতা এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনসহ অন্যান্য নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে আন্দোলন মোকাবিলায় ছাত্রলীগের প্রস্তুতি নিয়ে জানতে চান আওয়ামী লীগ নেতারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা জড়ো হতে না পারেন, সে বিষয়ে নির্দেশনাও দেওয়া হয় তাদের।
বেলা ২টার পরে সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সেখানে তিনি বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনের কতিপয় নেতা যে বক্তব্য রেখেছে, তার জবাব ছাত্রলীগ দেবে। যারা নিজেদের আত্মস্বীকৃত রাজাকার বলে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছে গত রাতে, তার জবাব ছাত্রলীগ দেবে। ছাত্রদের বিষয় ক্যাম্পাস পর্যন্ত সীমিত থাকবে। আমরা দেখি রাজনৈতিকভাবে কারা প্রকাশ্যে আসে। তখন দেখা যাবে। আমরাও মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’
আওয়ামী লীগ মনোভাব বুঝতে পেরে গতকাল বেলা ২টার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা কলেজ, তিতুমীর কলেজ শাখার ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা যুক্ত হন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, যুব মহিলা লীগের নেতা-কর্মী ও সাবেক ছাত্রনেতারাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থান করেন।
প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন রোববার বিকেলে; কিন্তু সেটা নিয়ে মধ্যরাতে মিছিল বের করা এবং হল থেকে নারী শিক্ষার্থীদের বের হওয়াকে রাজনৈতিক ইন্ধন হিসেবে দেখছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। তাঁরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর বিকেলের বক্তব্য নিয়ে মধ্যরাতে প্রতিবাদ করা সন্দেহজনক। এতে রাজনৈতিক উপাদান যুক্ত হয়েছে। দলটির এক নেতা বলেন, ‘স্লোগানে প্রমাণ করেছে, আন্দোলনে রাজনীতি আছে। আমরা তাদের ওপর দৃশ্যমান চাপ সৃষ্টি করার জন্য সুযোগ খুঁজছিলাম। স্লোগানটা সে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে।’
বৈঠকে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যেহেতু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে রাজনীতি ঢুকে গেছে, তাই বিষয়টি আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
জানতে চাইলে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী এমন কিছুই বলেন নাই যে তারা (কোটা আন্দোলন) প্রধানমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানাবে। এটা বিএনপি-জামায়াতের অ্যাজেন্ডার বাস্তবায়ন। আমরা তো ছেড়ে দিতে পারি না, ছেড়ে দেওয়া ঠিকও হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের নামে মন্তব্য করে তারা বলবে, আমরা রাজাকার; এটা কেমন কথা। সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যাতে সমন্বিতভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, সেই নির্দেশনা দিতেই বৈঠক করা হয়েছে।’
এদিকে গতকাল দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মসূচিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতসহ যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তারা কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢুকেছে। তাদের লোকজন আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আবেগ ব্যবহার করে কেউ ফায়দা লুটতে চাইলে সরকার তা কঠোর হাতে প্রতিহত করবে।’
‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চ’ নামে একটি সংগঠনের নেতৃত্বে আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান। তিনি জানান, তাঁরা কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়ে পরিকল্পনা করছেন। এ নিয়ে গতকাল সংগঠনটি বৈঠকও করেছে।
জনদুর্ভোগ মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কঠোর অবস্থানে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভঙ্গ করা হলে তা শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘চলমান কোটা আন্দোলন আদালতের বিষয়। মহামান্য আদালত যে আদেশ দেবেন, তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকা এবং তা মেনে নেওয়া প্রতিটি নাগরিকের একান্ত কর্তব্য। আদালতের নিয়ম মানতে আমরা বাধ্য। আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে তৎপরতা কেউ চালালে সেটি যে-ই হোক, শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:
এত দিন বাধাহীনভাবে চলে আসা কোটা সংস্কার আন্দোলন এবার কঠোর হাতে দমনের পথে হাঁটছে সরকার। গতকাল সোমবার এই বার্তাই দিয়েছেন সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলেন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের রাজাকার ঘোষণা দিয়ে ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। ছাত্রলীগ সেই ঔদ্ধত্যের জবাব দেবে। প্রয়োজনে সরকার কঠোরভাবে দমন করবে। কেউ আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের তৎপরতা দেখালে সেটি শক্ত হাতে মোকাবিলা করার কথা বলেছে পুলিশও।
কোটা আন্দোলন মোকাবিলার কৌশল নির্ধারণে গতকাল সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতা এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনসহ অন্যান্য নেতা উপস্থিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে আন্দোলন মোকাবিলায় ছাত্রলীগের প্রস্তুতি নিয়ে জানতে চান আওয়ামী লীগ নেতারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা জড়ো হতে না পারেন, সে বিষয়ে নির্দেশনাও দেওয়া হয় তাদের।
বেলা ২টার পরে সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সেখানে তিনি বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনের কতিপয় নেতা যে বক্তব্য রেখেছে, তার জবাব ছাত্রলীগ দেবে। যারা নিজেদের আত্মস্বীকৃত রাজাকার বলে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মানসিকতার প্রকাশ ঘটিয়েছে গত রাতে, তার জবাব ছাত্রলীগ দেবে। ছাত্রদের বিষয় ক্যাম্পাস পর্যন্ত সীমিত থাকবে। আমরা দেখি রাজনৈতিকভাবে কারা প্রকাশ্যে আসে। তখন দেখা যাবে। আমরাও মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’
আওয়ামী লীগ মনোভাব বুঝতে পেরে গতকাল বেলা ২টার পর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়। সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, ঢাকা কলেজ, তিতুমীর কলেজ শাখার ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা যুক্ত হন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, যুব মহিলা লীগের নেতা-কর্মী ও সাবেক ছাত্রনেতারাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থান করেন।
প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন রোববার বিকেলে; কিন্তু সেটা নিয়ে মধ্যরাতে মিছিল বের করা এবং হল থেকে নারী শিক্ষার্থীদের বের হওয়াকে রাজনৈতিক ইন্ধন হিসেবে দেখছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। তাঁরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর বিকেলের বক্তব্য নিয়ে মধ্যরাতে প্রতিবাদ করা সন্দেহজনক। এতে রাজনৈতিক উপাদান যুক্ত হয়েছে। দলটির এক নেতা বলেন, ‘স্লোগানে প্রমাণ করেছে, আন্দোলনে রাজনীতি আছে। আমরা তাদের ওপর দৃশ্যমান চাপ সৃষ্টি করার জন্য সুযোগ খুঁজছিলাম। স্লোগানটা সে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে।’
বৈঠকে উপস্থিত থাকা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। যেহেতু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে রাজনীতি ঢুকে গেছে, তাই বিষয়টি আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
জানতে চাইলে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নেত্রী এমন কিছুই বলেন নাই যে তারা (কোটা আন্দোলন) প্রধানমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানাবে। এটা বিএনপি-জামায়াতের অ্যাজেন্ডার বাস্তবায়ন। আমরা তো ছেড়ে দিতে পারি না, ছেড়ে দেওয়া ঠিকও হবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের নামে মন্তব্য করে তারা বলবে, আমরা রাজাকার; এটা কেমন কথা। সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যাতে সমন্বিতভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, সেই নির্দেশনা দিতেই বৈঠক করা হয়েছে।’
এদিকে গতকাল দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মসূচিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতসহ যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তারা কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢুকেছে। তাদের লোকজন আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আবেগ ব্যবহার করে কেউ ফায়দা লুটতে চাইলে সরকার তা কঠোর হাতে প্রতিহত করবে।’
‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চ’ নামে একটি সংগঠনের নেতৃত্বে আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান। তিনি জানান, তাঁরা কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়ে পরিকল্পনা করছেন। এ নিয়ে গতকাল সংগঠনটি বৈঠকও করেছে।
জনদুর্ভোগ মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কঠোর অবস্থানে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভঙ্গ করা হলে তা শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘চলমান কোটা আন্দোলন আদালতের বিষয়। মহামান্য আদালত যে আদেশ দেবেন, তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকা এবং তা মেনে নেওয়া প্রতিটি নাগরিকের একান্ত কর্তব্য। আদালতের নিয়ম মানতে আমরা বাধ্য। আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে তৎপরতা কেউ চালালে সেটি যে-ই হোক, শক্ত হাতে মোকাবিলা করা হবে।’
আরও খবর পড়ুন:
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৯ ঘণ্টা আগে