নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, ‘যেভাবে কৃষিজমি চলে যাচ্ছে, ৫০ থেকে ৭০ বছর পর আর কোনো কৃষি জমি থাকবে না। তাই আমাদের সজাগ হতে হবে, যাতে কোনোভাবেই মাটি ভরাট করে কৃষি ও ফসলি জমি নষ্ট করা না হয়। কৃষিজমির শ্রেণি কোনোভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। ফসলি জমি ও কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন কঠোরভাবে রোধ করতে হবে।’
আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামসংলগ্ন জিমনেসিয়ামে ভূমি সপ্তাহ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: স্মার্ট ভূমিসেবা ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নদী, পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘নদী সংরক্ষণ করতে হবে। কোনোভাবেই নদী বা নদীর আশপাশ ভরাট করা যাবে না। আমাদের পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণ করতে হবে। আমরা এসব বিষয়ে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছি।’
তিনি বলেন, ‘জমির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা না হলে, আমরা শান্তিতে বসবাস করতে পারব না। আমরা সবাই একে অন্যের সমালোচনা করি। কিন্তু নিজের সমালোচনা কেউ করি না। নিজের সমালোচনা নিজে যদি করি, তাহলে অনেক কিছুর পরিবর্তন আসবে। বহুতল ভবনে বসবাস করলেই শান্তি আসে না। সবাই মিলে সুষ্ঠু পরিবেশে বসবাস করাটাই শান্তির। আমরা চাই পরিচ্ছন্ন একটি সমাজ ব্যবস্থা। সেখানে সবাই শান্তিতে বসবাস করবে।’
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো পরিবার সিভিল মামলায় গেলে সে পরিবার একেবারেই শেষ। এতে কোনো সমাধান হয় না। উল্টো টাকাপয়সা হারিয়ে পথে বসতে হয়। তাই আমাদের ভূমি আইন সম্পর্কে জানতে হবে। জটিল বিষয় সমাধানের দিকে আসতে হবে। একে অপরকে ছাড় দিতে হবে। এমন মানসিকতা তৈরি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভূমিসংক্রান্ত যে জটিলতা, সেগুলো আমরা নিরসন করছি। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। আমরা যারা শিক্ষিত, তারাও ভূমির অনেক বিষয়ে জানি না। তাই নবম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ভূমি সংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় রাখা হয়েছে। যাতে অন্তত নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়লেও, ভূমিসংক্রান্ত একটি ধারণা পাওয়া যায়।’
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম বলেন, ‘শুধু ভূমি বা জমির মালিক হলেই হবে না। সেটির বৈধ মালিকানা থাকতে হবে। মামলা জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে যে পরিমাণ জমির দাম, তার চেয়ে বেশি টাকা দিতে হচ্ছে জমিটি উদ্ধার করতে। যার কারণে তৈরি হচ্ছে মানসিক অশান্তি। আমাদের ভূমি সংক্রান্ত আইন জানতে হবে এবং সে আইন মানতে হবে। জমি কেনার সময় সমস্ত কাগজপত্র সঠিক কি না, তা যাচাই করে দেখতে হবে। যাতে এ জমি কেনার পর কাগজপত্র নিয়ে জটিল পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চক্র সৃষ্টি হয়েছে যারা জটিলতাপূর্ণ জমি ক্রয় করছে কম দামে। পরে সেগুলো বিভিন্নভাবে জমির প্রকৃত মালিককে হয়রানি করে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে।’
ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, ‘যেভাবে কৃষিজমি চলে যাচ্ছে, ৫০ থেকে ৭০ বছর পর আর কোনো কৃষি জমি থাকবে না। তাই আমাদের সজাগ হতে হবে, যাতে কোনোভাবেই মাটি ভরাট করে কৃষি ও ফসলি জমি নষ্ট করা না হয়। কৃষিজমির শ্রেণি কোনোভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। ফসলি জমি ও কৃষিজমির শ্রেণি পরিবর্তন কঠোরভাবে রোধ করতে হবে।’
আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামসংলগ্ন জিমনেসিয়ামে ভূমি সপ্তাহ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: স্মার্ট ভূমিসেবা ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নদী, পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘নদী সংরক্ষণ করতে হবে। কোনোভাবেই নদী বা নদীর আশপাশ ভরাট করা যাবে না। আমাদের পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণ করতে হবে। আমরা এসব বিষয়ে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছি।’
তিনি বলেন, ‘জমির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা না হলে, আমরা শান্তিতে বসবাস করতে পারব না। আমরা সবাই একে অন্যের সমালোচনা করি। কিন্তু নিজের সমালোচনা কেউ করি না। নিজের সমালোচনা নিজে যদি করি, তাহলে অনেক কিছুর পরিবর্তন আসবে। বহুতল ভবনে বসবাস করলেই শান্তি আসে না। সবাই মিলে সুষ্ঠু পরিবেশে বসবাস করাটাই শান্তির। আমরা চাই পরিচ্ছন্ন একটি সমাজ ব্যবস্থা। সেখানে সবাই শান্তিতে বসবাস করবে।’
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো পরিবার সিভিল মামলায় গেলে সে পরিবার একেবারেই শেষ। এতে কোনো সমাধান হয় না। উল্টো টাকাপয়সা হারিয়ে পথে বসতে হয়। তাই আমাদের ভূমি আইন সম্পর্কে জানতে হবে। জটিল বিষয় সমাধানের দিকে আসতে হবে। একে অপরকে ছাড় দিতে হবে। এমন মানসিকতা তৈরি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভূমিসংক্রান্ত যে জটিলতা, সেগুলো আমরা নিরসন করছি। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। আমরা যারা শিক্ষিত, তারাও ভূমির অনেক বিষয়ে জানি না। তাই নবম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ভূমি সংক্রান্ত বেশ কিছু বিষয় রাখা হয়েছে। যাতে অন্তত নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়লেও, ভূমিসংক্রান্ত একটি ধারণা পাওয়া যায়।’
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম বলেন, ‘শুধু ভূমি বা জমির মালিক হলেই হবে না। সেটির বৈধ মালিকানা থাকতে হবে। মামলা জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে যে পরিমাণ জমির দাম, তার চেয়ে বেশি টাকা দিতে হচ্ছে জমিটি উদ্ধার করতে। যার কারণে তৈরি হচ্ছে মানসিক অশান্তি। আমাদের ভূমি সংক্রান্ত আইন জানতে হবে এবং সে আইন মানতে হবে। জমি কেনার সময় সমস্ত কাগজপত্র সঠিক কি না, তা যাচাই করে দেখতে হবে। যাতে এ জমি কেনার পর কাগজপত্র নিয়ে জটিল পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চক্র সৃষ্টি হয়েছে যারা জটিলতাপূর্ণ জমি ক্রয় করছে কম দামে। পরে সেগুলো বিভিন্নভাবে জমির প্রকৃত মালিককে হয়রানি করে তারা হাতিয়ে নিচ্ছে।’
কাজের ব্যস্ততায় একমাত্র ছেলেকে তেমন সময় দিতে পারেন না সরকারি চাকুরে সায়মা মুসলিমীন। তাই ছেলের বিনোদনের জন্য বেছে নিয়েছেন খেলার মাঠ। রাজধানীর গুলশান এলাকার বাসিন্দা সায়মা ‘গুলশান ইয়ুথ ক্লাব’-এর ব্যবস্থাপনায় থাকা সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন মাঠে পাঠান সন্তানকে। কিন্তু এ জন্য ক্রমবর্ধমান ব্যয় তাঁর জন্য
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ২৭ মার্চ সরকারি সফরে চীন যেতে পারেন। পরদিন ২৮ মার্চ দেশটির প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে...
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলা রয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলা রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে