নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংস্কার কমিশনের কাজ শুরুর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরেক দফা বৈঠক করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। ড. ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আগামীকাল থেকে ছয় কমিশনের কাজ শুরুর কথা। কিন্তু একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে উপদেষ্টা পরিষদ আরেক দফা আলোচনা করতে চাচ্ছেন। কমিশনের কাজ এরই মধ্যে কিছুটা হলেও শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এখানে একটা স্টেকহোল্ডার। তাদের সঙ্গে আলাপ হবে। অনেক কিছুতে তাদের মতামত চাওয়া হবে। এ বৈঠক দ্রুতই হবে।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পরই কমিশনগুলো (চূড়ান্তভাবে) কাজ শুরু করবে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকার এখন পর্যন্ত দুই দফা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে।
আন্তর্জাতিক একটি সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান নির্বাচনের জন্য ১৮ মাসের কথা বলেছেন, সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শফিকুল আলম বলেন, ‘ওই প্রতিবেদনে কোড-আন কোডের (১৮ মাসে নির্বাচন) মধ্যে কিছুই নেই, প্যারাফেইস করে দিয়েছে। সেখানে ষষ্ঠ প্যারায় গিয়ে ১৮ মাসের বিষয়টি বলা হয়েছে। এটা ১৬ মাস/ ১৮ মাস/ ১২ মাস নাকি ৬ মাস সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। যে কমিশনগুলো করা হয়েছে তা রাষ্ট্র মেরামতের কাজে। এই কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে রাজনৈতিক মতামত নেওয়া, তারপর দেশের জনগণ-সোসাইটিসহ সব স্টেকহোল্ডার যখন ঐকমত্যের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তখন নির্বাচন হবে।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংস্কার ইস্যুতে আলোচনা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা ঠিক করবে উপদেষ্টা পরিষদ।
বিশ্বনেতারা নির্বাচনের সময়সীমার বিষয়ে কিছু বলেছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁরা কোনো সময়সীমা জানতে চাননি। তাঁরা জানেন, বাংলাদেশে যে কাজগুলো (সংস্কার) হবে তা ইট উইল টেক টাইম, তাঁরা এটা জানে। বিশ্বনেতারা এগুলো সমর্থন জানিয়েছেন। সময়টা নির্ভর করবে কমিশনগুলোর রিপোর্ট দেওয়া, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত, তারপর নির্বাচন কবে হবে—সেই বিষয়টি আসবে।
রাষ্ট্র সংস্কারে বিশ্বনেতারা সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। সংস্কারের সহায়তার বিষয়ে নেতা পর্যায়ে আলোচনা হয় না, এটা ফরেন সেক্রেটারি পর্যায়ে হয়ে থাকে বলে জানান শফিকুল আলম।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন করবেন না। রাষ্ট্র মেরামতের কাজটা নিয়ে ভাবছেন। নতুন বাংলাদেশের জন্য এটা একটা বড় সুযোগ। এই কাজকে তিনি সঠিক জায়গায় নিয়ে যেতে চান।’
২৪ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘে ব্যস্ত সময় পার করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলে জানান তাঁর প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) এই সময়ে ৫০টির মতো মিটিং করেছেন। এর মধ্যে ১২টি বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে মিটিং হয়েছে। তাঁরা সবাই বলেছেন, এই সরকারকে সমর্থন করেন এবং সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক। এই সফরটা বাংলাদেশের জন্য পজিটিভ মাইলস্টোন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক হওয়া না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ রকম সম্মেলনে (জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন) শেষ সময়ে এসে বৈঠকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে থাকে। ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে। তিনি আগামীকাল একটা সংবাদ সম্মেলন করবেন, সেখানে আপনারা এ বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করতে পারেন।
অর্থনৈতিক সহযোগিতার ব্যাপারে কেমন প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে, জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের অর্থসহায়তা দেওয়ার দেওয়ার কথা বলেছে। রোহিঙ্গাদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৪০০ মিলিয়ন ইউরো দেবে। আইএমএফ প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে, তিনি বাংলাদেশের পাশে থাকবেন। আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদল এখন বাংলাদেশ সফরে রয়েছে। সফর শেষে তারা ফাইন্ডিংস জানাবে। তারা গত বছর যে অর্থসহায়তা দেওয়ার কথা বলেছে, তার অতিরিক্ত আরও সহায়তা দেবে বলে আশা করছি। এটা ৩ বিলিয়ন ডলারের মতো হতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
সংস্কার কমিশনের কাজ শুরুর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরেক দফা বৈঠক করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। ড. ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আগামীকাল থেকে ছয় কমিশনের কাজ শুরুর কথা। কিন্তু একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে উপদেষ্টা পরিষদ আরেক দফা আলোচনা করতে চাচ্ছেন। কমিশনের কাজ এরই মধ্যে কিছুটা হলেও শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এখানে একটা স্টেকহোল্ডার। তাদের সঙ্গে আলাপ হবে। অনেক কিছুতে তাদের মতামত চাওয়া হবে। এ বৈঠক দ্রুতই হবে।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পরই কমিশনগুলো (চূড়ান্তভাবে) কাজ শুরু করবে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকার এখন পর্যন্ত দুই দফা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে।
আন্তর্জাতিক একটি সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান নির্বাচনের জন্য ১৮ মাসের কথা বলেছেন, সে বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শফিকুল আলম বলেন, ‘ওই প্রতিবেদনে কোড-আন কোডের (১৮ মাসে নির্বাচন) মধ্যে কিছুই নেই, প্যারাফেইস করে দিয়েছে। সেখানে ষষ্ঠ প্যারায় গিয়ে ১৮ মাসের বিষয়টি বলা হয়েছে। এটা ১৬ মাস/ ১৮ মাস/ ১২ মাস নাকি ৬ মাস সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। যে কমিশনগুলো করা হয়েছে তা রাষ্ট্র মেরামতের কাজে। এই কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে রাজনৈতিক মতামত নেওয়া, তারপর দেশের জনগণ-সোসাইটিসহ সব স্টেকহোল্ডার যখন ঐকমত্যের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে তখন নির্বাচন হবে।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংস্কার ইস্যুতে আলোচনা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা ঠিক করবে উপদেষ্টা পরিষদ।
বিশ্বনেতারা নির্বাচনের সময়সীমার বিষয়ে কিছু বলেছে কি না—জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁরা কোনো সময়সীমা জানতে চাননি। তাঁরা জানেন, বাংলাদেশে যে কাজগুলো (সংস্কার) হবে তা ইট উইল টেক টাইম, তাঁরা এটা জানে। বিশ্বনেতারা এগুলো সমর্থন জানিয়েছেন। সময়টা নির্ভর করবে কমিশনগুলোর রিপোর্ট দেওয়া, রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত, তারপর নির্বাচন কবে হবে—সেই বিষয়টি আসবে।
রাষ্ট্র সংস্কারে বিশ্বনেতারা সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। সংস্কারের সহায়তার বিষয়ে নেতা পর্যায়ে আলোচনা হয় না, এটা ফরেন সেক্রেটারি পর্যায়ে হয়ে থাকে বলে জানান শফিকুল আলম।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন করবেন না। রাষ্ট্র মেরামতের কাজটা নিয়ে ভাবছেন। নতুন বাংলাদেশের জন্য এটা একটা বড় সুযোগ। এই কাজকে তিনি সঠিক জায়গায় নিয়ে যেতে চান।’
২৪ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতিসংঘে ব্যস্ত সময় পার করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলে জানান তাঁর প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) এই সময়ে ৫০টির মতো মিটিং করেছেন। এর মধ্যে ১২টি বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে মিটিং হয়েছে। তাঁরা সবাই বলেছেন, এই সরকারকে সমর্থন করেন এবং সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক। এই সফরটা বাংলাদেশের জন্য পজিটিভ মাইলস্টোন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক হওয়া না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ রকম সম্মেলনে (জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশন) শেষ সময়ে এসে বৈঠকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়ে থাকে। ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে। তিনি আগামীকাল একটা সংবাদ সম্মেলন করবেন, সেখানে আপনারা এ বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করতে পারেন।
অর্থনৈতিক সহযোগিতার ব্যাপারে কেমন প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে, জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের অর্থসহায়তা দেওয়ার দেওয়ার কথা বলেছে। রোহিঙ্গাদের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ৪০০ মিলিয়ন ইউরো দেবে। আইএমএফ প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে, তিনি বাংলাদেশের পাশে থাকবেন। আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদল এখন বাংলাদেশ সফরে রয়েছে। সফর শেষে তারা ফাইন্ডিংস জানাবে। তারা গত বছর যে অর্থসহায়তা দেওয়ার কথা বলেছে, তার অতিরিক্ত আরও সহায়তা দেবে বলে আশা করছি। এটা ৩ বিলিয়ন ডলারের মতো হতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
২৯ মিনিট আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩২ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে