নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের পশ্চিমা শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো চীনকে ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল বা আইপিএসে যোগ দিয়েছে। আর আইপিএস নিয়ে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের কাছে অবস্থানের ব্যাখ্যা চাওয়া হচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ এখন নিজস্ব অগ্রাধিকারকে সামনে রেখে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থানপত্র তৈরি করতে শুরু করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি আমাদের অগ্রাধিকার বিষয়াদি তৈরি করতে। কারণ, বঙ্গোপসাগর আমাদের একটি অংশ। বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের কাছে অবস্থান জানতে চাইছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, চীনকে ঠেকাতে ইতিমধ্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে পশ্চিমা বলয়ে বেশ কিছু জোট গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের জোট কোয়াড। যে জোট ইতিমধ্যে এ অঞ্চলে সামরিক মহড়া দিয়ে নিজেদের উপস্থিতির জানান দিয়ে আসছে। আর সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া তিন দেশের চুক্তি হয়েছে একই লক্ষ্য সামনে রাখার।
এ অঞ্চলের বাকি দেশগুলোকে এ উদ্যোগের সঙ্গে একত্র করতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল বা ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড (বিআরআই) প্রকল্প নেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি (আইপিএস) নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের কাছে। আর এতে যোগ দিতে ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আগের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওকে চিঠিও দিয়েছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। বর্তমানে বাংলাদেশ বিআরআই ও আইপিএস দুটোতেই রয়েছে।
সম্প্রতি ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র সাংবাদিকদের বলেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে জোটগুলো তৈরি হয়েছে, তা একে অপরের পরিপূরক। আর এতে যোগ দেওয়া নিয়ে বাংলাদেশকে সরাসরি হুমকি দিয়ে বসেছে চীন। ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং গত মে মাসে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে সামরিক জোট কোয়াডে যোগ দিলে তা বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাংলাদেশকে চীনবিরোধী কোনো জোটে কোনোভাবেই অংশীদার হিসেবে দেখতে চায় না বেইজিং। ভারতের প্রভাব বিস্তারসহ ভূরাজনৈতিক অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল ওয়েই ফেঙ্গহি ঢাকা সফরেও একই বার্তা বাংলাদেশকে দিয়েছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ একটি ভারসাম্য রক্ষা করে চলার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ঘোষণা দিয়েছে, যেকোনো দেশের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক জোটে নেই বাংলাদেশ। ঢাকা ইতিমধ্যে জানিয়েছে যে সামরিক দিকে যোগ না দিলেও আইপিএসের বাকি অংশে বাংলাদেশ থাকবে।
বিশ্বের পশ্চিমা শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো চীনকে ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল বা আইপিএসে যোগ দিয়েছে। আর আইপিএস নিয়ে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের কাছে অবস্থানের ব্যাখ্যা চাওয়া হচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ এখন নিজস্ব অগ্রাধিকারকে সামনে রেখে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থানপত্র তৈরি করতে শুরু করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি আমাদের অগ্রাধিকার বিষয়াদি তৈরি করতে। কারণ, বঙ্গোপসাগর আমাদের একটি অংশ। বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের কাছে অবস্থান জানতে চাইছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, চীনকে ঠেকাতে ইতিমধ্যে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে পশ্চিমা বলয়ে বেশ কিছু জোট গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের জোট কোয়াড। যে জোট ইতিমধ্যে এ অঞ্চলে সামরিক মহড়া দিয়ে নিজেদের উপস্থিতির জানান দিয়ে আসছে। আর সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া তিন দেশের চুক্তি হয়েছে একই লক্ষ্য সামনে রাখার।
এ অঞ্চলের বাকি দেশগুলোকে এ উদ্যোগের সঙ্গে একত্র করতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল বা ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড (বিআরআই) প্রকল্প নেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি (আইপিএস) নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের কাছে। আর এতে যোগ দিতে ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আগের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওকে চিঠিও দিয়েছিলেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। বর্তমানে বাংলাদেশ বিআরআই ও আইপিএস দুটোতেই রয়েছে।
সম্প্রতি ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়র সাংবাদিকদের বলেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে জোটগুলো তৈরি হয়েছে, তা একে অপরের পরিপূরক। আর এতে যোগ দেওয়া নিয়ে বাংলাদেশকে সরাসরি হুমকি দিয়ে বসেছে চীন। ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং গত মে মাসে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে সামরিক জোট কোয়াডে যোগ দিলে তা বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাংলাদেশকে চীনবিরোধী কোনো জোটে কোনোভাবেই অংশীদার হিসেবে দেখতে চায় না বেইজিং। ভারতের প্রভাব বিস্তারসহ ভূরাজনৈতিক অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল ওয়েই ফেঙ্গহি ঢাকা সফরেও একই বার্তা বাংলাদেশকে দিয়েছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ একটি ভারসাম্য রক্ষা করে চলার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ঘোষণা দিয়েছে, যেকোনো দেশের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক জোটে নেই বাংলাদেশ। ঢাকা ইতিমধ্যে জানিয়েছে যে সামরিক দিকে যোগ না দিলেও আইপিএসের বাকি অংশে বাংলাদেশ থাকবে।
গণমাধ্যমে গুজব প্রচারের ফলে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন
২ মিনিট আগেগণমাধ্যমে হামলাসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে মব জাস্টিস কঠোর হস্তে দমন করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ। একই সঙ্গে, সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকারও অনুরোধ জানান তারা। সম্পাদক পরিষদ মনে করে, প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার এখনো নিরাপত্তা হুমকিত
২ ঘণ্টা আগেসংবিধান নিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত জানতে চায় সংস্কার কমিশন। এ লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহেই বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সারা দেশে জরিপ শুরু করবে। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ। এর আগে, বিএনপির পক্ষ থেকে সংবিধানের বিষয়ে লিখিত প্রস্তাব জমা
২ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের আলোকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীর শাহবাগ ও আশপাশের এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) চার প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে