নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ সোমবার রাতে মারা গেছেন। তাঁর জানাজার নামাজের সময় ও স্থান আগামীকাল মঙ্গলবার জানানো হবে। বড় ছেলে দেশের বাইরে আছেন। তিনি রওয়ানা হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার সোমবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সাঈদীর বড় ছেলে মাসুদ সাঈদী ফেসবুকে পোস্টে জানান, তাঁর বাবা আজ সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মারা গেছেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে সাঈদী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পরে প্রথমে তাঁকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে হাসপাতালে আনা হয়। এ সময় তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য অ্যাম্বুলেন্সে করে জরুরিভাবে ঢাকায় পাঠানো হয়।
রাত ১১টার দিকে সাঈদীকে বিএসএমএমইউতে নেওয়া হয়।
২০১০ সালের ২৯ জুন রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই কারাগারে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর এই নেতা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন।
সাঈদী আপিল করলে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দেন। তাতে সাজা কমে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ আসে। ওই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আজ সোমবার রাতে মারা গেছেন। তাঁর জানাজার নামাজের সময় ও স্থান আগামীকাল মঙ্গলবার জানানো হবে। বড় ছেলে দেশের বাইরে আছেন। তিনি রওয়ানা হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার সোমবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সাঈদীর বড় ছেলে মাসুদ সাঈদী ফেসবুকে পোস্টে জানান, তাঁর বাবা আজ সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে মারা গেছেন।
গতকাল রোববার বিকেল ৫টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে সাঈদী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পরে প্রথমে তাঁকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এরপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে হাসপাতালে আনা হয়। এ সময় তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য অ্যাম্বুলেন্সে করে জরুরিভাবে ঢাকায় পাঠানো হয়।
রাত ১১টার দিকে সাঈদীকে বিএসএমএমইউতে নেওয়া হয়।
২০১০ সালের ২৯ জুন রাজধানীর শাহীনবাগের বাসা থেকে গ্রেপ্তারের পর থেকেই কারাগারে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর এই নেতা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্মান্তরে বাধ্য করার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন।
সাঈদী আপিল করলে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে রায় দেন। তাতে সাজা কমে আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ আসে। ওই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন আসেনি।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৪২ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে