নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়েছে আজ মঙ্গলবার থেকে। বেলা ৩টায় সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশন শুরুর ১০ মিনিট আগে কক্ষে প্রবেশ করেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সালাম ও কুশল বিনিময় করেন অনেকে। সেখানে সরকারদলীয় এমপিদের চেয়েও স্বতন্ত্র এমপিদের অংশগ্রহণ বেশি দেখা গেছে। জাতীয় পার্টির দু–একজন এমপিকেও প্রধানমন্ত্রীকে সালাম দিতে দেখা যায়। অনেক এমপি পা ছুঁয়ে সালাম করেন।
ঘিয়ে রঙের জমিনে বেগুনি আঁচল ও পাড়ের শাড়ি পরে বেলা ২টা ৫০ মিনিটের দিকে সংসদ অধিবেশনকক্ষে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আসনে বসার আগে তাঁকে সালাম দেন সংসদে উপস্থিত এমপিরা। কয়েকজন এমপিকে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে পা ছুঁয়ে সালাম করতে।
নির্বাচনের আগে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়া শাহজাহান ওমরকে কুশল বিনিময় করতে দেখা যায়। পরে প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে স্যালুট দেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান ও মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। এরপর তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রীকে সরকারদলীয় এমপি ছাড়াও স্বতন্ত্র এমপিরা পা ছুঁয়ে সালাম করেন। ভিড়ের কারণে যাঁরা কাছে এসে সালাম করতে পারেননি, তাঁরাও দূরে দাঁড়িয়ে সালাম দেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনাকে।
বেলা ৩টার দিকে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু অধিবেশনকক্ষে প্রবেশ করলে এমপিরা নিজ নিজ আসনের দিকে চলে যান। এ সময় সবাইকে নিজ নিজ আসনে গিয়ে বসার জন্য চিফ হুইপ নূর–ই–আলম চৌধুরী লিটনকে তাগাদা দিতে দেখা যায়।
গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া আওয়ামী লীগ এবার টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে। নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হওয়া ২৯৯টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২২৩টি। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছেন।
এ ছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি করে আসন। স্থগিত হওয়া নওগাঁ–২ আসনে ভোট হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের পর ১০ জানুয়ারি সংসদ সদস্যরা শপথ নেন। মন্ত্রিপরিষদ শপথ নেয় পরদিন ১১ জানুয়ারি।
সংসদের প্রথম সারিতে বসলেন যাঁরা
সরকারি বেঞ্চের (স্পিকারের ডান পাশে) প্রথম আসনে বরাবরের মতো সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বসেছেন। এরপরের আসনটি ফাঁকা রয়েছে। এরপর থেকে পর্যায়ক্রমে সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আমির হোসেন আমু, আ ক ম মোজাম্মেল হক, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, ওবায়দুল কাদের ও তোফায়েল আহমেদ বসেছেন। মাঝের (স্পিকারের মুখোমুখি) অংশের প্রথম সারির বাঁ দিকের (স্পিকারকে মুখ করে) প্রথম আসনে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল বসেছেন। এরপর পর্যায়ক্রমে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী ফারুক খান, কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এবং শেষ আসনে বসছেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।
বিরোধীদলীয় বেঞ্চের (স্পিকারের বাঁ দিকে) প্রথম আসনে বসছেন বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তাঁর বামে বসেছেন সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। পর্যায়ক্রমে বসেছেন জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম, স্বতন্ত্র হুসামউদ্দিন আহমেদ, স্বতন্ত্র এমপি আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়েছে আজ মঙ্গলবার থেকে। বেলা ৩টায় সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশন শুরুর ১০ মিনিট আগে কক্ষে প্রবেশ করেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সালাম ও কুশল বিনিময় করেন অনেকে। সেখানে সরকারদলীয় এমপিদের চেয়েও স্বতন্ত্র এমপিদের অংশগ্রহণ বেশি দেখা গেছে। জাতীয় পার্টির দু–একজন এমপিকেও প্রধানমন্ত্রীকে সালাম দিতে দেখা যায়। অনেক এমপি পা ছুঁয়ে সালাম করেন।
ঘিয়ে রঙের জমিনে বেগুনি আঁচল ও পাড়ের শাড়ি পরে বেলা ২টা ৫০ মিনিটের দিকে সংসদ অধিবেশনকক্ষে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আসনে বসার আগে তাঁকে সালাম দেন সংসদে উপস্থিত এমপিরা। কয়েকজন এমপিকে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে পা ছুঁয়ে সালাম করতে।
নির্বাচনের আগে বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচিত হওয়া শাহজাহান ওমরকে কুশল বিনিময় করতে দেখা যায়। পরে প্রধানমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে স্যালুট দেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান ও মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। এরপর তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রীকে সরকারদলীয় এমপি ছাড়াও স্বতন্ত্র এমপিরা পা ছুঁয়ে সালাম করেন। ভিড়ের কারণে যাঁরা কাছে এসে সালাম করতে পারেননি, তাঁরাও দূরে দাঁড়িয়ে সালাম দেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনাকে।
বেলা ৩টার দিকে ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু অধিবেশনকক্ষে প্রবেশ করলে এমপিরা নিজ নিজ আসনের দিকে চলে যান। এ সময় সবাইকে নিজ নিজ আসনে গিয়ে বসার জন্য চিফ হুইপ নূর–ই–আলম চৌধুরী লিটনকে তাগাদা দিতে দেখা যায়।
গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া আওয়ামী লীগ এবার টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করেছে। নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হওয়া ২৯৯টি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ পেয়েছে ২২৩টি। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছেন।
এ ছাড়া ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি করে আসন। স্থগিত হওয়া নওগাঁ–২ আসনে ভোট হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের পর ১০ জানুয়ারি সংসদ সদস্যরা শপথ নেন। মন্ত্রিপরিষদ শপথ নেয় পরদিন ১১ জানুয়ারি।
সংসদের প্রথম সারিতে বসলেন যাঁরা
সরকারি বেঞ্চের (স্পিকারের ডান পাশে) প্রথম আসনে বরাবরের মতো সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বসেছেন। এরপরের আসনটি ফাঁকা রয়েছে। এরপর থেকে পর্যায়ক্রমে সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আমির হোসেন আমু, আ ক ম মোজাম্মেল হক, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, ওবায়দুল কাদের ও তোফায়েল আহমেদ বসেছেন। মাঝের (স্পিকারের মুখোমুখি) অংশের প্রথম সারির বাঁ দিকের (স্পিকারকে মুখ করে) প্রথম আসনে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল বসেছেন। এরপর পর্যায়ক্রমে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী ফারুক খান, কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এবং শেষ আসনে বসছেন ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।
বিরোধীদলীয় বেঞ্চের (স্পিকারের বাঁ দিকে) প্রথম আসনে বসছেন বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তাঁর বামে বসেছেন সংসদে বিরোধীদলীয় উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। পর্যায়ক্রমে বসেছেন জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন হাওলাদার, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) ইবরাহিম, স্বতন্ত্র হুসামউদ্দিন আহমেদ, স্বতন্ত্র এমপি আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ও সাবেক মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন।
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২৩ মিনিট আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১১ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১২ ঘণ্টা আগে