নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকাসহ জনগণকে আশ্বস্ত করে জরুরি সতর্কীকরণ বার্তা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
সতর্কীকরণ বার্তায় বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। গণ-অভ্যুত্থান দমন করতে পতিত সরকার নিষ্ঠুর বল প্রয়োগ করায় বহু প্রাণহানি ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। দীর্ঘদিনের দুঃশাসনে বহু মানুষ অপহরণ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো নানা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ফলে বিদায়ী সরকারের প্রতি জনমনে প্রচণ্ড ক্ষোভ বিরাজমান। অন্তর্বর্তী সরকার এসব নিপীড়নের বিচার করতে বদ্ধপরিকর।
আরও বলা হয়েছে, উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করা যাচ্ছে, সরকার যখন বিচারের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার নিয়ে জাতিসংঘকে সত্য অনুসন্ধানে আহ্বান জানিয়েছে এবং বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেছে, ঠিক সেই সময়ে কিছু অতি উৎসাহী এবং স্বার্থান্বেষী মহল আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিবাদের নামে প্রতিষ্ঠান ঘেরাও, জোর করে পদত্যাগ, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, বেআইনি তল্লাশি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ঢালাওভাবে মামলা গ্রহণে পুলিশের ওপর চাপ প্রয়োগ, আদালতে আসামিকে আক্রমণ করে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এ প্রসঙ্গে সরকার সকলকে আশ্বস্ত করতে চায় যে মামলা হওয়া মানেই যত্রতত্র গ্রেপ্তার নয়। এ সকল মামলার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া যাচ্ছে যে, জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী এসব কার্যকলাপের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সরকার সকল দুষ্কৃতকারীকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে অচিরেই অভিযান চালাবে এবং দল-মতনির্বিশেষে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আরও বলা হয়েছে, কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং দপ্তরে জানাতে হবে, কোনোভাবেই কোনো প্রতিষ্ঠান ঘেরাও বা কোনো রকম সহিংস আচরণ করা যাবে না। সরকারের পক্ষ থেকে তল্লাশি ও মামলা গ্রহণে প্রচলিত আইন যথাযথভাবে মেনে চলা হবে এবং হয়রানিমূলক পদক্ষেপ দূর করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সকলকে আন্তরিকভাবে আহ্বান জানানো হয়েছে এই বার্তায়।
দেশে বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকাসহ জনগণকে আশ্বস্ত করে জরুরি সতর্কীকরণ বার্তা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
সতর্কীকরণ বার্তায় বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর দেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। গণ-অভ্যুত্থান দমন করতে পতিত সরকার নিষ্ঠুর বল প্রয়োগ করায় বহু প্রাণহানি ও হতাহতের ঘটনা ঘটে। দীর্ঘদিনের দুঃশাসনে বহু মানুষ অপহরণ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো নানা নির্যাতনের শিকার হয়েছে। ফলে বিদায়ী সরকারের প্রতি জনমনে প্রচণ্ড ক্ষোভ বিরাজমান। অন্তর্বর্তী সরকার এসব নিপীড়নের বিচার করতে বদ্ধপরিকর।
আরও বলা হয়েছে, উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করা যাচ্ছে, সরকার যখন বিচারের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার নিয়ে জাতিসংঘকে সত্য অনুসন্ধানে আহ্বান জানিয়েছে এবং বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেছে, ঠিক সেই সময়ে কিছু অতি উৎসাহী এবং স্বার্থান্বেষী মহল আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিবাদের নামে প্রতিষ্ঠান ঘেরাও, জোর করে পদত্যাগ, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, বেআইনি তল্লাশি, লুটপাট, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ঢালাওভাবে মামলা গ্রহণে পুলিশের ওপর চাপ প্রয়োগ, আদালতে আসামিকে আক্রমণ করে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এ প্রসঙ্গে সরকার সকলকে আশ্বস্ত করতে চায় যে মামলা হওয়া মানেই যত্রতত্র গ্রেপ্তার নয়। এ সকল মামলার ক্ষেত্রে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া যাচ্ছে যে, জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী এসব কার্যকলাপের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সরকার সকল দুষ্কৃতকারীকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে অচিরেই অভিযান চালাবে এবং দল-মতনির্বিশেষে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আরও বলা হয়েছে, কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং দপ্তরে জানাতে হবে, কোনোভাবেই কোনো প্রতিষ্ঠান ঘেরাও বা কোনো রকম সহিংস আচরণ করা যাবে না। সরকারের পক্ষ থেকে তল্লাশি ও মামলা গ্রহণে প্রচলিত আইন যথাযথভাবে মেনে চলা হবে এবং হয়রানিমূলক পদক্ষেপ দূর করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সকলকে আন্তরিকভাবে আহ্বান জানানো হয়েছে এই বার্তায়।
নির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
৮ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
১০ ঘণ্টা আগে