নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ভর্তি হবেন আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হবেন তিনি। এমনকি তাঁর ভাইয়ের হলে সিট পেলে সেখানেই থাকার কথা জানিয়েছেন তিনি। আজ বুধবার দুপুরে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই তথ্য জানিয়েছেন আবরার ফাইয়াজ।
আবরার ফাইয়াজ তাঁর স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘পরিবারের সবার মতামতের ভিত্তিতে আমি বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু আপনারা অনেকেই নিজেদের মতামত জানিয়েছিলেন, তাই এই ব্যাপারটা আপনাদের জানানো। আমার ইচ্ছা অনুসারেই এখানে ভর্তি হতে চাওয়া।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ইউনিটে ভর্তির সুযোগ পেয়েও ভর্তি না হওয়ার বিষয়ে আবরার ফাইয়াজ লিখেছেন, ‘বুয়েট আর ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে (আইইউটি) সুযোগ পাওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপারে আর একবারও ভাবিনি। কারণ, সেখানে পরিবেশ খুবই নোংরা এবং রাজনীতি সবচেয়ে বেশি। আমার ভাইয়ার ইচ্ছা ছিল এখানে নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বুয়েটে হয়ে যাওয়ায় এখানে পড়েনি।’
ফাইয়াজ তাঁর স্ট্যাটাসে আরও লিখেছেন, ‘একটা বিষয় আসলে পরিষ্কার করার দরকার, সবাই প্রথম থেকেই যে বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন যে বুয়েটে গেলে নিরাপত্তার ব্যাপারে, এটা আসলে আমি কখনোই ভাবিনি। আবার, ভাইয়ার কথা মনে পড়বে, এ জন্য মানসিকভাবে ভেঙে পড়ব—এ রকম কিছু নিয়েও চিন্তিত ছিলাম না আসলে। আমার ইচ্ছা আছে ভাইয়ার শেরে বাংলা হলেও সিট পেলে থাকব। আপনারা অনেকেই আমাকে নিজের ছোট ভাই ভেবে অনেক পরামর্শ দিয়েছেন। অনেকেই অনেক কিছু বোঝানোর জন্য নিজেদের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। আমি সত্যিই আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
আবরার ফাইয়াজ বর্তমানে গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে কম্পিউটার সায়েন্স বিষয়ে ভর্তি হয়ে আছেন।
এর আগে, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরে বাংলা হল থেকে আবরার ফাহাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা বাদী হয়ে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডিত সবাই বুয়েটের শিক্ষার্থী।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ভর্তি হবেন আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হবেন তিনি। এমনকি তাঁর ভাইয়ের হলে সিট পেলে সেখানেই থাকার কথা জানিয়েছেন তিনি। আজ বুধবার দুপুরে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই তথ্য জানিয়েছেন আবরার ফাইয়াজ।
আবরার ফাইয়াজ তাঁর স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘পরিবারের সবার মতামতের ভিত্তিতে আমি বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যেহেতু আপনারা অনেকেই নিজেদের মতামত জানিয়েছিলেন, তাই এই ব্যাপারটা আপনাদের জানানো। আমার ইচ্ছা অনুসারেই এখানে ভর্তি হতে চাওয়া।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ইউনিটে ভর্তির সুযোগ পেয়েও ভর্তি না হওয়ার বিষয়ে আবরার ফাইয়াজ লিখেছেন, ‘বুয়েট আর ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে (আইইউটি) সুযোগ পাওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপারে আর একবারও ভাবিনি। কারণ, সেখানে পরিবেশ খুবই নোংরা এবং রাজনীতি সবচেয়ে বেশি। আমার ভাইয়ার ইচ্ছা ছিল এখানে নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বুয়েটে হয়ে যাওয়ায় এখানে পড়েনি।’
ফাইয়াজ তাঁর স্ট্যাটাসে আরও লিখেছেন, ‘একটা বিষয় আসলে পরিষ্কার করার দরকার, সবাই প্রথম থেকেই যে বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন যে বুয়েটে গেলে নিরাপত্তার ব্যাপারে, এটা আসলে আমি কখনোই ভাবিনি। আবার, ভাইয়ার কথা মনে পড়বে, এ জন্য মানসিকভাবে ভেঙে পড়ব—এ রকম কিছু নিয়েও চিন্তিত ছিলাম না আসলে। আমার ইচ্ছা আছে ভাইয়ার শেরে বাংলা হলেও সিট পেলে থাকব। আপনারা অনেকেই আমাকে নিজের ছোট ভাই ভেবে অনেক পরামর্শ দিয়েছেন। অনেকেই অনেক কিছু বোঝানোর জন্য নিজেদের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। আমি সত্যিই আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
আবরার ফাইয়াজ বর্তমানে গাজীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজিতে কম্পিউটার সায়েন্স বিষয়ে ভর্তি হয়ে আছেন।
এর আগে, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর বুয়েটের শেরে বাংলা হল থেকে আবরার ফাহাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আবরারের বাবা বাদী হয়ে রাজধানীর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডিত সবাই বুয়েটের শিক্ষার্থী।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত দুবলারচর, যার অবস্থান বাগেরহাটের মোংলা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। এর এক পাশে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন এবং অন্য পাশে সমুদ্রের নোনাজল। এই চরে প্রতিবছর কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
১০ ঘণ্টা আগে