নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ খেতাব নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। দরকার নিরাপদ ও বিষমুক্ত খাদ্য। ভেজাল আর অনিরাপদ খাদ্য নিয়ে এখনো সরকারের নীতি নির্ধারকেরা উদাসীন। এই উদাসীনতা আগামী প্রজন্মকে মেধাহীন জাতিতে পরিণত করতে পারে। এ জন্য গঠন করতে হবে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন অ্যাকশন প্ল্যান। খাদ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন।
রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবন অডিটোরিয়ামে ইউএন ফুড সিস্টেম সামিট ২০২১ এর প্রস্তুতির জন্য আয়োজিত 'স্টেজ-থ্রি: মেম্বার স্টেট ডায়ালগ' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোসাম্মাত নাজমানারা খানুম।
খাবারের নামে দেশের মানুষ বিষ খাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। বলেন, অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহারের নামে বিষ দেওয়া হচ্ছে ফসলের খেতে। এ ব্যাপারে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও কৃষকদের সচেতন না করে উল্টো অধিক ফসলের উৎসাহ দিচ্ছেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নিরাপদ খাদ্য মানুষের সংবিধানিক অধিকার। তাই নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদনকে সরকার অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে বাস্তবমুখী ও আধুনিক করার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এসব কারণে খাদ্য ও পুষ্টি-খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। এখন দরকার নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুতফুল হাসান। বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো, জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন এবং গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকার। অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী। এ ছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, খাদ্য বিশেষজ্ঞ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
শুধু খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ খেতাব নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। দরকার নিরাপদ ও বিষমুক্ত খাদ্য। ভেজাল আর অনিরাপদ খাদ্য নিয়ে এখনো সরকারের নীতি নির্ধারকেরা উদাসীন। এই উদাসীনতা আগামী প্রজন্মকে মেধাহীন জাতিতে পরিণত করতে পারে। এ জন্য গঠন করতে হবে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন অ্যাকশন প্ল্যান। খাদ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন।
রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পর্যটন ভবন অডিটোরিয়ামে ইউএন ফুড সিস্টেম সামিট ২০২১ এর প্রস্তুতির জন্য আয়োজিত 'স্টেজ-থ্রি: মেম্বার স্টেট ডায়ালগ' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোসাম্মাত নাজমানারা খানুম।
খাবারের নামে দেশের মানুষ বিষ খাচ্ছে বলে অভিযোগ করেন বক্তারা। বলেন, অতিমাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহারের নামে বিষ দেওয়া হচ্ছে ফসলের খেতে। এ ব্যাপারে স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও কৃষকদের সচেতন না করে উল্টো অধিক ফসলের উৎসাহ দিচ্ছেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নিরাপদ খাদ্য মানুষের সংবিধানিক অধিকার। তাই নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদনকে সরকার অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এ জন্য খাদ্য ব্যবস্থাপনাকে বাস্তবমুখী ও আধুনিক করার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। এসব কারণে খাদ্য ও পুষ্টি-খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে দেশ। এখন দরকার নিরাপদ খাবারের নিশ্চয়তা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুতফুল হাসান। বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মিয়া সেপ্পো, জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন এবং গেইনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকার। অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. শহীদুজ্জামান ফারুকী। এ ছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, খাদ্য বিশেষজ্ঞ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আইন ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গতকাল রোববার রাতে অধ্যাদেশের গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন করা হয়। আজ সোমবার চেম্বার বিচারপতির আদালতে এই বিষয়ে শুনানি হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
১০ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১০ ঘণ্টা আগে