নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, সামনের নির্বাচনে সহিংসতা রোধ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব। তবে সহিংস ঘটনা হবে না, মারামারি হবে না এমন নিশ্চয়তা দিতে পারি না। চেষ্টা করব এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে। এ লক্ষ্যে আগাম গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও নজরদারি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিশেষ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি। এ সময় পাড়া মহল্লার ঘরে ঘরে পাহারা দিয়ে সহিংসতা বন্ধ করা অসম্ভব দাবি করে নির্বাচনী পরিবেশ ভালো রাখতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আচরণবিধি প্রতিপালনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি সহিংসতা ঘটতে পারে এমন পকেটগুলো চিহ্নিত করে আগাম গোয়েন্দা তথ্য নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে নজরদারি বাড়ানো ও দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বলা হয়েছে। সিইসি বলেন, অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেককে গ্রেপ্তারের তৎপরতা চলছে। এলাকার মাস্তান যারা বিশৃঙ্খলা করতে পারে তাদের আগাম গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছি।
আচরণবিধি লঙ্ঘন ইস্যুতে সাংসদসহ সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে সতর্ক করে সিইসি বলেন, এমপি-মন্ত্রীদের অধিকাংশই আচরণবিধি অনুসরণ করেন। দু-চার জন মানছেন না বলে অভিযোগ এসেছে। তাদের চিঠিও দেওয়া হয়েছে এলাকা ছাড়ার জন্য। তবুও যারা আচরণবিধি লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে মামলা করা হবে।
এর আগে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিশেষ সভার সূচনা বক্তব্যে বিগত দুইটি ইউপি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করেন সিইসি। নূরুল হুদা বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে, হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। তবুও নির্বাচনের মানদণ্ড যদি ভোট হয়, তাহলে গত নির্বাচনগুলো গড়ে ৭৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
সূচনা বক্তব্যে সিইসি আরও বলেন, আমরা করোনার প্রভাবের কারণে নির্বাচন নিয়ে একটু কষ্টের মধ্যে আছি। স্বাভাবিক সময়ে এক সঙ্গে তিন শর বেশি নির্বাচন করা লাগত না। ২০২০ এর পর থেকে আটকে যাওয়া নির্বাচনগুলো সম্পন্ন করতে পারিনি।
কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে সভায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, অতিরিক্ত সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, ভারপ্রাপ্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, আনসার ও ভিডিপি, ডিজিএফআই, এনএসআই-এর প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, সামনের নির্বাচনে সহিংসতা রোধ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব। তবে সহিংস ঘটনা হবে না, মারামারি হবে না এমন নিশ্চয়তা দিতে পারি না। চেষ্টা করব এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে। এ লক্ষ্যে আগাম গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও নজরদারি বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
আজ বুধবার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিশেষ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি। এ সময় পাড়া মহল্লার ঘরে ঘরে পাহারা দিয়ে সহিংসতা বন্ধ করা অসম্ভব দাবি করে নির্বাচনী পরিবেশ ভালো রাখতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, আচরণবিধি প্রতিপালনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি সহিংসতা ঘটতে পারে এমন পকেটগুলো চিহ্নিত করে আগাম গোয়েন্দা তথ্য নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে নজরদারি বাড়ানো ও দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বলা হয়েছে। সিইসি বলেন, অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেককে গ্রেপ্তারের তৎপরতা চলছে। এলাকার মাস্তান যারা বিশৃঙ্খলা করতে পারে তাদের আগাম গ্রেপ্তারের নির্দেশ দিয়েছি।
আচরণবিধি লঙ্ঘন ইস্যুতে সাংসদসহ সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে সতর্ক করে সিইসি বলেন, এমপি-মন্ত্রীদের অধিকাংশই আচরণবিধি অনুসরণ করেন। দু-চার জন মানছেন না বলে অভিযোগ এসেছে। তাদের চিঠিও দেওয়া হয়েছে এলাকা ছাড়ার জন্য। তবুও যারা আচরণবিধি লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে মামলা করা হবে।
এর আগে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিশেষ সভার সূচনা বক্তব্যে বিগত দুইটি ইউপি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করেন সিইসি। নূরুল হুদা বলেন, বিচ্ছিন্ন কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে, হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। তবুও নির্বাচনের মানদণ্ড যদি ভোট হয়, তাহলে গত নির্বাচনগুলো গড়ে ৭৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।
সূচনা বক্তব্যে সিইসি আরও বলেন, আমরা করোনার প্রভাবের কারণে নির্বাচন নিয়ে একটু কষ্টের মধ্যে আছি। স্বাভাবিক সময়ে এক সঙ্গে তিন শর বেশি নির্বাচন করা লাগত না। ২০২০ এর পর থেকে আটকে যাওয়া নির্বাচনগুলো সম্পন্ন করতে পারিনি।
কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে সভায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, অতিরিক্ত সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, ভারপ্রাপ্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, আনসার ও ভিডিপি, ডিজিএফআই, এনএসআই-এর প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
বিগত সময়ে বঞ্চিত হওয়া অতিরিক্ত সচিবদের গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দিয়ে চাকরি থেকে বিদায় করবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
৪ মিনিট আগেসরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা জমা দেওয়া যাবে...
১৯ মিনিট আগেপাঁচটি বিসিএসের মাধ্যমে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনসহ মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেনবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রধান কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চার কমিশনার শপথ গ্রহণ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে নতুন নির্বাচন কমিশনারদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। এরপর স্বাক্ষর বইতে স্বাক্ষর করেন তনু নির্বাচন কমিশনাররা...
১ ঘণ্টা আগে