কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হবে কি না, এ বিষয়ে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কয়েকজন পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, এই সফরে নির্বাচন নিয়ে কথা হবে না।
আর পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলছেন, নির্বাচন নিয়ে কথা হবে, তবে তা আরও অনেক বিষয়ের সঙ্গে। এদিকে উজরা জেয়া ওয়াশিংটন থেকে দিল্লি ও ঢাকা সফরে যাত্রা করার সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ভারত ও বাংলাদেশে তাঁর সফরের আলোচ্য বিষয় প্রকাশ করেছে।
উজরা জেয়ার নেতৃত্বে মার্কিন প্রতিনিধি দলটি গত শনিবার দিল্লি পৌঁছেছে। মঙ্গলবার তারা চার দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে। দেশটির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু প্রতিনিধি দলে রয়েছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, ভারত সফরে উজরা জেয়ার আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে গণতন্ত্র ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন বিষয়।
আর বাংলাদেশ সফরে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় আসবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম সম্পর্কিত বিষয়, মানবপাচার ও রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন দিক।
দুই দেশেই মত প্রকাশ ও সংগঠন গড়ার স্বাধীনতা, নারীর অধিকার, প্রান্তিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অধিকার সম্পর্কে তিনি অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে দেশে যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারিদের সফর অনেকটা রুটিন বিষয়। তবে এবার বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিলিয়ে দেশটি গত মে মাসে ভিসানীতি ঘোষণা করার পরপরই উজরা জেয়ার সফরটি হচ্ছে বলে এ নিয়ে কথা হচ্ছে বেশি।
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির বলেছেন, এ ধরনের সফরের আলোচ্যসূচি অনেকটা আগেভাগেই ঠিক করা হয়ে থাকে যে, কার সঙ্গে কী কথা হতে পারে। সে অনুযায়ী সরকার ও সরকারের বাইরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে উজরা জেয়ার বৈঠক হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের সম্ভাবনা আছে। এর বাইরে নেতৃস্থানীয় মানবাধিকার কর্মী, কয়েকজন সম্পাদকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের অংশীজনদের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন। কয়েকজন রাজনীতিকের সঙ্গে তাঁর অনানুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান।
অন্যদিকে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হওয়ার পরিস্থিতি বাংলাদেশে আছে কি না, তা যাচাই করে দেখতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদল গতকাল রোববার থেকেই কাজ শুরু করেছে। ঢাকায় ইউরোপসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের কাছ থেকে পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁরা প্রাথমিক ধারণা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আগামীকাল মঙ্গলবার ইইউ প্রতিনিধি দলটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নির্বাচনের প্রস্তুতির নানান দিক আলোচনার কথা রয়েছে।
নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হবে কি না, এ বিষয়ে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের কয়েকজন পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলছেন, এই সফরে নির্বাচন নিয়ে কথা হবে না।
আর পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলছেন, নির্বাচন নিয়ে কথা হবে, তবে তা আরও অনেক বিষয়ের সঙ্গে। এদিকে উজরা জেয়া ওয়াশিংটন থেকে দিল্লি ও ঢাকা সফরে যাত্রা করার সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ভারত ও বাংলাদেশে তাঁর সফরের আলোচ্য বিষয় প্রকাশ করেছে।
উজরা জেয়ার নেতৃত্বে মার্কিন প্রতিনিধি দলটি গত শনিবার দিল্লি পৌঁছেছে। মঙ্গলবার তারা চার দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে। দেশটির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু প্রতিনিধি দলে রয়েছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেছেন, ভারত সফরে উজরা জেয়ার আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে গণতন্ত্র ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাসহ বিভিন্ন বিষয়।
আর বাংলাদেশ সফরে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় আসবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম সম্পর্কিত বিষয়, মানবপাচার ও রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন দিক।
দুই দেশেই মত প্রকাশ ও সংগঠন গড়ার স্বাধীনতা, নারীর অধিকার, প্রান্তিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অধিকার সম্পর্কে তিনি অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে দেশে যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারিদের সফর অনেকটা রুটিন বিষয়। তবে এবার বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানের সঙ্গে মিলিয়ে দেশটি গত মে মাসে ভিসানীতি ঘোষণা করার পরপরই উজরা জেয়ার সফরটি হচ্ছে বলে এ নিয়ে কথা হচ্ছে বেশি।
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির বলেছেন, এ ধরনের সফরের আলোচ্যসূচি অনেকটা আগেভাগেই ঠিক করা হয়ে থাকে যে, কার সঙ্গে কী কথা হতে পারে। সে অনুযায়ী সরকার ও সরকারের বাইরে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রস্তুতি নিয়ে থাকেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে উজরা জেয়ার বৈঠক হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের সম্ভাবনা আছে। এর বাইরে নেতৃস্থানীয় মানবাধিকার কর্মী, কয়েকজন সম্পাদকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের অংশীজনদের সঙ্গে তিনি কথা বলবেন। কয়েকজন রাজনীতিকের সঙ্গে তাঁর অনানুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান।
অন্যদিকে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হওয়ার পরিস্থিতি বাংলাদেশে আছে কি না, তা যাচাই করে দেখতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদল গতকাল রোববার থেকেই কাজ শুরু করেছে। ঢাকায় ইউরোপসহ পশ্চিমা বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের কাছ থেকে পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁরা প্রাথমিক ধারণা নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আগামীকাল মঙ্গলবার ইইউ প্রতিনিধি দলটি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নির্বাচনের প্রস্তুতির নানান দিক আলোচনার কথা রয়েছে।
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি বৈঠকে বসেছে। আজ শুক্রবার সকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে এই বৈঠক শুরু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন...
৩৩ মিনিট আগেআজ শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন। এ সংলাপের স্লোগান ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন।’
১ ঘণ্টা আগেঐক্যবিহীন সংস্কার কিংবা সংস্কারবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেসকালে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে ফার্মগেট নিহত নাফিসের বাবা গোলাম রহমান এ সংলাপের উদ্বোধন করেন। সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে