নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ৫৩৮টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে কাজে যোগ দিচ্ছেন কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যরা। তবে থানায় দাপ্তরিক কাজ চললেও এখন পর্যন্ত মাঠে নামেননি কোনো পুলিশ সদস্য। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মাঠের কাজ শুরু করা নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। কাজেই নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নামতে এখনো দু-এক দিন সময় লাগবে।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, দেশের ৬৩৯টি থানার মধ্যে গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ৫৩৮টির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মহানগর পুলিশের ১১০টির মধ্যে ৮৪ এবং জেলার ৫২৯টির মধ্যে ৪৫৪টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত ৩৬১টি থানায় পুলিশের কার্যক্রম শুরু হয়। এই থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়।
গতকাল শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, রাজধানী ঢাকার ২৯টিসহ দেশজুড়ে ৪১৭টি থানায় ইতিমধ্যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও প্রাণহানি ঘটে। শেষ তিন দিন (শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে-পরে) থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের বেশ কিছু স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সারা দেশে পুলিশি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ সদস্যরা থানায় আসতে সাহস পাননি। এরপর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেন বাহিনীর অধস্তনেরা।
পুলিশ সদস্যদের দাবি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনীতিবিদদের তাঁবেদারি করার কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে পুলিশ। এমনকি তাঁরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকারকে বাঁচাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালানোর হুকুম দেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে থাকলে সাধারণ মানুষ সরকার ছেড়ে পুলিশকে প্রতিপক্ষ মনে করতে থাকে। তাই তাঁরা পুলিশে সংস্কার চান।
পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম গত বুধবার সব পুলিশ সদস্যকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরদিন তিনি পুলিশ সদস্যদের কর্মস্থলে যোগদানের ক্ষেত্রে জনসাধারণকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। পরে ধীরে ধীরে পুলিশ সদস্যরা কাজে যোগ দিতে শুরু করেন।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মাঈনুল ইসলাম বলেন, আইজিপির নির্দেশনার পর গতকাল পর্যন্ত ডিএমপি সদর দপ্তরে ৬০ শতাংশ পুলিশ সদস্য কাজে ফিরেছেন। আজ (রোববার) নাগাদ ৭০ ভাগ বা ওপরেও কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
সরেজমিনে ডিএমপির একাধিক থানা ঘুরে দেখা যায়, থানার সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা আছে। থানার ভেতরে দু-একজন পুলিশ সদস্য অবস্থান করছেন। থানার নিরাপত্তায় রয়েছেন আনসার সদস্যরা। কোথাও কোথাও সেনাসদস্যদেরও দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তেজগাঁও থানার এক এসআই বলেন, ‘ভেতরে অস্বস্তি কাজ করছে। মনে হচ্ছে অফিসটা আমার না। অনেক সহকর্মী নেই। এই শহরটাও অপরিচিত ঠেকছে।’
ঢাকার বাইরের আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা জানান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থানা-পুলিশ সদস্যরা গতকাল শনিবার দুপুরে কর্মস্থলে ফিরেছেন। যোগদানের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা ওসিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দীন আনোয়ার বলেন, পুলিশ কারও শত্রু নয়, বন্ধু ও সেবক হয়ে কাজ করবে।
বরিশাল প্রতিনিধি জানান, সেনাসদস্যদের উপস্থিতিতে বরিশালে স্বল্পপরিসরে মহানগরের চার থানা ও জেলা পুলিশের ১৪ থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বরিশাল মহানগর পুলিশ কমিশনার জিহাদুল কবির জানান, নগরীর চার থানার পুলিশ সদস্যরা কোথাও যাননি। তাঁরা থানাগুলোতে অবস্থান করছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে পুরোপুরি কাজ শুরু হবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নিরাপত্তায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ভোলাহাট থানার কার্যক্রম চালু হয়েছে। ভোলাহাট থানা সীমান্ত থেকে মাত্র ১৫০ গজ দূরে হওয়ায় বিজিবি তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হবে। গত কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর কুমিল্লার বিভিন্ন থানায় পুলিশিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে।
বগুড়া জেলা প্রতিনিধি জানান, পুলিশের সব থানার দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এখন থানার বাইরে টহল শুরু করা হয়নি। এ ছাড়া ট্রাফিক এবং পুলিশ ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু হয়নি।
অন্যদিকে এখনো কার্যক্রম শুরু করেনি এমন কয়েকটি থানায় খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, কর্মবিরতি পালন করছেন রাজশাহীর বাঘা থানার পুলিশ। থানা এলাকায় নিরাপত্তায় কাজ করছেন সেনাবাহিনী ও আনসার সদস্যরা। রাজবাড়ী থানায় গতকাল পর্যন্ত কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। থানার মূল ফটকে তালা ঝুলছে।
সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ৫৩৮টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে কাজে যোগ দিচ্ছেন কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যরা। তবে থানায় দাপ্তরিক কাজ চললেও এখন পর্যন্ত মাঠে নামেননি কোনো পুলিশ সদস্য। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মাঠের কাজ শুরু করা নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। কাজেই নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নামতে এখনো দু-এক দিন সময় লাগবে।
পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, দেশের ৬৩৯টি থানার মধ্যে গতকাল বেলা ৩টা পর্যন্ত ৫৩৮টির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মহানগর পুলিশের ১১০টির মধ্যে ৮৪ এবং জেলার ৫২৯টির মধ্যে ৪৫৪টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত ৩৬১টি থানায় পুলিশের কার্যক্রম শুরু হয়। এই থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়।
গতকাল শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, রাজধানী ঢাকার ২৯টিসহ দেশজুড়ে ৪১৭টি থানায় ইতিমধ্যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও প্রাণহানি ঘটে। শেষ তিন দিন (শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে-পরে) থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের বেশ কিছু স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সারা দেশে পুলিশি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ সদস্যরা থানায় আসতে সাহস পাননি। এরপর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেন বাহিনীর অধস্তনেরা।
পুলিশ সদস্যদের দাবি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনীতিবিদদের তাঁবেদারি করার কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে পুলিশ। এমনকি তাঁরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকারকে বাঁচাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালানোর হুকুম দেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে থাকলে সাধারণ মানুষ সরকার ছেড়ে পুলিশকে প্রতিপক্ষ মনে করতে থাকে। তাই তাঁরা পুলিশে সংস্কার চান।
পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম গত বুধবার সব পুলিশ সদস্যকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরদিন তিনি পুলিশ সদস্যদের কর্মস্থলে যোগদানের ক্ষেত্রে জনসাধারণকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। পরে ধীরে ধীরে পুলিশ সদস্যরা কাজে যোগ দিতে শুরু করেন।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মাঈনুল ইসলাম বলেন, আইজিপির নির্দেশনার পর গতকাল পর্যন্ত ডিএমপি সদর দপ্তরে ৬০ শতাংশ পুলিশ সদস্য কাজে ফিরেছেন। আজ (রোববার) নাগাদ ৭০ ভাগ বা ওপরেও কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
সরেজমিনে ডিএমপির একাধিক থানা ঘুরে দেখা যায়, থানার সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা আছে। থানার ভেতরে দু-একজন পুলিশ সদস্য অবস্থান করছেন। থানার নিরাপত্তায় রয়েছেন আনসার সদস্যরা। কোথাও কোথাও সেনাসদস্যদেরও দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তেজগাঁও থানার এক এসআই বলেন, ‘ভেতরে অস্বস্তি কাজ করছে। মনে হচ্ছে অফিসটা আমার না। অনেক সহকর্মী নেই। এই শহরটাও অপরিচিত ঠেকছে।’
ঢাকার বাইরের আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা জানান, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর থানা-পুলিশ সদস্যরা গতকাল শনিবার দুপুরে কর্মস্থলে ফিরেছেন। যোগদানের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা ওসিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দীন আনোয়ার বলেন, পুলিশ কারও শত্রু নয়, বন্ধু ও সেবক হয়ে কাজ করবে।
বরিশাল প্রতিনিধি জানান, সেনাসদস্যদের উপস্থিতিতে বরিশালে স্বল্পপরিসরে মহানগরের চার থানা ও জেলা পুলিশের ১৪ থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বরিশাল মহানগর পুলিশ কমিশনার জিহাদুল কবির জানান, নগরীর চার থানার পুলিশ সদস্যরা কোথাও যাননি। তাঁরা থানাগুলোতে অবস্থান করছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে পুরোপুরি কাজ শুরু হবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নিরাপত্তায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ভোলাহাট থানার কার্যক্রম চালু হয়েছে। ভোলাহাট থানা সীমান্ত থেকে মাত্র ১৫০ গজ দূরে হওয়ায় বিজিবি তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হবে। গত কয়েক দিন বন্ধ থাকার পর কুমিল্লার বিভিন্ন থানায় পুলিশিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে। থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে।
বগুড়া জেলা প্রতিনিধি জানান, পুলিশের সব থানার দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এখন থানার বাইরে টহল শুরু করা হয়নি। এ ছাড়া ট্রাফিক এবং পুলিশ ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু হয়নি।
অন্যদিকে এখনো কার্যক্রম শুরু করেনি এমন কয়েকটি থানায় খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, কর্মবিরতি পালন করছেন রাজশাহীর বাঘা থানার পুলিশ। থানা এলাকায় নিরাপত্তায় কাজ করছেন সেনাবাহিনী ও আনসার সদস্যরা। রাজবাড়ী থানায় গতকাল পর্যন্ত কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। থানার মূল ফটকে তালা ঝুলছে।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৬ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৮ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে