নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর দুটি ধারা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বর রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে– উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দরকষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া আদালত, ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীন কৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোন আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬(২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর দুটি ধারা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বর রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে– উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দরকষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া আদালত, ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীন কৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোন আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬(২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলেছেন ভারতের সেনাপ্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদি। গতকাল বুধবার (৬ নভেম্বর) দুই দেশের ‘পারস্পরিক স্বার্থ’ নিয়ে তাঁদের মধ্যে কথোপকথন হয় বলে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে জানানো হয়।
৪৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের একটি সামরিক প্রতিনিধি দল ঢাকায় এসেছে। ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের ডেপুটি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল জোশুয়া এম রুডের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি বৃহস্পতিবার ( ৭ নভেম্বর) ঢাকায় সেনাসদরে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে।
১ ঘণ্টা আগেষোড়শ সংশোধনী রায়ের পর সম্প্রতি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে এবং কাউন্সিলের বৈঠকও হয়েছে। সেখানে কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে ওঠা নানা অনিয়মের অভিযোগ যাচাই–বাছাই হচ্ছে। তবে রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল থেকে কোনো বিচারপতির বিষয়ে অভিযোগ পাঠানো হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকসহ দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে