নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের গত তিন মাসে ৫৬ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি, মামলা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে বাধার শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ শুক্রবার আসকের প্রকাশিত তিন মাসের মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। এদিকে গত তিন মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১২৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১২ জন নারীকে। ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছেন একজন নারী। এ ছাড়া ৩৪ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১১৬ জন নারী। এর মধ্যে ৬৮ জন নারীকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৩০ জন নারী।
আসক জানিয়েছে, ১০টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন সংবাদমাধ্যম এবং তাদের ‘নিজস্ব সূত্র’ থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের ভিত্তিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা হামলা-মামলার শিকার হচ্ছেন। বিশেষত, প্রথম আলোর সাভার প্রতিনিধি শামসুজ্জামানকে সিআইডি পরিচয়ে ভোররাতে তুলে নিয়ে যাওয়া এবং দিনভর তাঁকে আটকের ঘটনা সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায়োগিক আচরণ যে অসংগত ও বেআইনি তা প্রতীয়মান হয়েছে। প্রথম আলোর প্রতিবেদককে ভোররাতে বিনা পরোয়ানায় তুলে নিয়ে আটক রাখার মতো অপতৎপরতা এই ধরনের হয়রানিমূলক ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডকে উৎসাহিত করছে।
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, বহুল আলোচিত ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনা ঘটেছে। এ ধরনের মামলা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে নিরোধ করে তুলতে প্ররোচিত করবে। এ ধরনের পদক্ষেপ প্রকৃতপক্ষে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকুচিত করবে, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এখানে উল্লেখ্য, এর পূর্বে আইনমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা গ্রহণের পূর্বে বিশেষ সতর্কতা বজায় রাখার যে অঙ্গীকার করেছিলেন, তার প্রতিফলন এ ঘটনাসমূহের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে না। বরং উচ্চপদস্থ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের প্রথম আলোর প্রতিবেদক এবং সম্পাদক সম্পর্কে নানা মন্তব্য এ ধরনের মামলা দায়ের করতে অতি উৎসাহীদের অনুপ্রাণিত করছে বলে মনে হচ্ছে। প্রতিবেদনে সাংবাদিক ও সব মুক্তচিন্তা চর্চাকারীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলাসমূহ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে আসক। ইতিমধ্যে এই আইন নিবর্তনমূলক আইন হিসেবে সবার কাছে প্রতিপন্ন হয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) শুরু থেকেই বিতর্কিত ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল করার জোর দাবি জানিয়ে আসছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত তিন মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক তিনজন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্তৃক এবং দুজন র্যাব কর্তৃক নিহত হন বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে র্যাব ও পুলিশের শারীরিক নির্যাতনে দুজন এবং র্যাবের গুলিতে একজন নিহত হন। এ ছাড়া এই সময়ে সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে চারজনকে অপহরণ করে। পরবর্তী সময়ে চারজনকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বরাবরের মতো এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বছরের এই সময়কালে পাঁচটি ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের তিনটি বাড়িঘরসহ একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ১৫টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় আহমদিয়া সম্প্রদায়ের একজন নিহত ও কমপক্ষে ৬২ জন আহত হয়েছেন। এ হামলার ঘটনায় ১০৩টি বাড়ি ও ৩৩টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এই সময়কালে যৌন হয়রানি ও সহিংসতা, ধর্ষণ ও হত্যা, পারিবারিক নির্যাতন, যৌতুকের জন্য নির্যাতন, গৃহকর্মী নির্যাতনসহ নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। গত তিন মাসে যৌন হয়রানিকেন্দ্রিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ১০৫ জন নারী-পুরুষ, যাদের মধ্যে হামলার শিকার হয়েছেন ৪০ জন নারী ও ৬৫ জন পুরুষ।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ধর্ষণের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের প্রায় সব কটি জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। সর্বাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বগুড়ায় ১০। এর পরই রয়েছে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ, যেখানে ঘটেছে ৯টি করে ঘটনা।
গত তিন মাসে গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হন মোট ১১ জন। এর মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে পাঁচজন করে এবং ময়মনসিংহ বিভাগে একজন নিহত হন।
চলতি বছরের গত তিন মাসে ৫৬ জন সাংবাদিক বিভিন্নভাবে নির্যাতন, হয়রানি, হুমকি, মামলা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে বাধার শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)।
আজ শুক্রবার আসকের প্রকাশিত তিন মাসের মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। এদিকে গত তিন মাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১২৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১২ জন নারীকে। ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছেন একজন নারী। এ ছাড়া ৩৪ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১১৬ জন নারী। এর মধ্যে ৬৮ জন নারীকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক নির্যাতনের কারণে আত্মহত্যা করেছেন ৩০ জন নারী।
আসক জানিয়েছে, ১০টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন সংবাদমাধ্যম এবং তাদের ‘নিজস্ব সূত্র’ থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের ভিত্তিতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা হামলা-মামলার শিকার হচ্ছেন। বিশেষত, প্রথম আলোর সাভার প্রতিনিধি শামসুজ্জামানকে সিআইডি পরিচয়ে ভোররাতে তুলে নিয়ে যাওয়া এবং দিনভর তাঁকে আটকের ঘটনা সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায়োগিক আচরণ যে অসংগত ও বেআইনি তা প্রতীয়মান হয়েছে। প্রথম আলোর প্রতিবেদককে ভোররাতে বিনা পরোয়ানায় তুলে নিয়ে আটক রাখার মতো অপতৎপরতা এই ধরনের হয়রানিমূলক ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ডকে উৎসাহিত করছে।
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, বহুল আলোচিত ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ঘটনা ঘটেছে। এ ধরনের মামলা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে নিরোধ করে তুলতে প্ররোচিত করবে। এ ধরনের পদক্ষেপ প্রকৃতপক্ষে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকুচিত করবে, সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এখানে উল্লেখ্য, এর পূর্বে আইনমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা গ্রহণের পূর্বে বিশেষ সতর্কতা বজায় রাখার যে অঙ্গীকার করেছিলেন, তার প্রতিফলন এ ঘটনাসমূহের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে না। বরং উচ্চপদস্থ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের প্রথম আলোর প্রতিবেদক এবং সম্পাদক সম্পর্কে নানা মন্তব্য এ ধরনের মামলা দায়ের করতে অতি উৎসাহীদের অনুপ্রাণিত করছে বলে মনে হচ্ছে। প্রতিবেদনে সাংবাদিক ও সব মুক্তচিন্তা চর্চাকারীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলাসমূহ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে আসক। ইতিমধ্যে এই আইন নিবর্তনমূলক আইন হিসেবে সবার কাছে প্রতিপন্ন হয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) শুরু থেকেই বিতর্কিত ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন বাতিল করার জোর দাবি জানিয়ে আসছে।
আসকের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত তিন মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক তিনজন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্তৃক এবং দুজন র্যাব কর্তৃক নিহত হন বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে র্যাব ও পুলিশের শারীরিক নির্যাতনে দুজন এবং র্যাবের গুলিতে একজন নিহত হন। এ ছাড়া এই সময়ে সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে চারজনকে অপহরণ করে। পরবর্তী সময়ে চারজনকে বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বরাবরের মতো এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বছরের এই সময়কালে পাঁচটি ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের তিনটি বাড়িঘরসহ একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ১৫টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় আহমদিয়া সম্প্রদায়ের একজন নিহত ও কমপক্ষে ৬২ জন আহত হয়েছেন। এ হামলার ঘটনায় ১০৩টি বাড়ি ও ৩৩টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এই সময়কালে যৌন হয়রানি ও সহিংসতা, ধর্ষণ ও হত্যা, পারিবারিক নির্যাতন, যৌতুকের জন্য নির্যাতন, গৃহকর্মী নির্যাতনসহ নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। গত তিন মাসে যৌন হয়রানিকেন্দ্রিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ১০৫ জন নারী-পুরুষ, যাদের মধ্যে হামলার শিকার হয়েছেন ৪০ জন নারী ও ৬৫ জন পুরুষ।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ধর্ষণের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের প্রায় সব কটি জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। সর্বাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বগুড়ায় ১০। এর পরই রয়েছে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ, যেখানে ঘটেছে ৯টি করে ঘটনা।
গত তিন মাসে গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হন মোট ১১ জন। এর মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে পাঁচজন করে এবং ময়মনসিংহ বিভাগে একজন নিহত হন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
২ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা এবং বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
৪ ঘণ্টা আগে