বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ধর্ষণের সংজ্ঞা সংশোধন করা হয়েছে। বলাৎকারকেও ধর্ষণের আওতায় আনা হয়েছে। তবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ককে ধর্ষণের আওতায় রাখা হয়নি। নারী ও শিশু নির্যাতনের অর্থদণ্ডের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে জারি করা অধ্যাদেশে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার।
আইন সংশোধন করে এই অধ্যাদেশে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার তদন্ত ৬০ কার্যদিবসের পরিবর্তে ৩০ কার্যদিবসে এবং এ সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে অতিরিক্ত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন করার বিধান করা হয়েছে। মামলা প্রাপ্তির ১৮০ দিনের পরিবর্তে অভিযোগ গঠনের তারিখ থেকে ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বিচার শেষ করার বিধান করা হয়েছে। ধর্ষণের মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে প্রশাসনিক আদেশে বদলি করা যাবে না।
অধ্যাদেশে ধর্ষণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে নারী ও মেয়েশিশুর পাশাপাশি কোনো ছেলেশিশুকে বলাৎকার করাকেও ধর্ষণের অপরাধ হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে।
অধ্যাদেশে ধর্ষণের সাজা আগের মতোই মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।
আগের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি দহনকারী, ক্ষয়কারী বা বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে শিশু বা নারীর মৃত্যু ঘটালে বা মৃত্যু ঘটানোর চেষ্টা করলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং কমপক্ষে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়ার বিধান ছিল। নতুন আইনে এই অপরাধের সাজা আগের মতো রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে।
আইনে কোনো ব্যক্তি দহনকারী, ক্ষয়কারী বা বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে শিশু বা নারীকে আহত করার ফলে ওই শিশু বা নারীর দৃষ্টিশক্তি বা শ্রবণশক্তি নষ্ট হলে বা শরীরের কোনো অঙ্গ বা অংশ বিকৃত বা নষ্ট হলে বা মুখমণ্ডল, স্তন বা যৌনাঙ্গ বিকৃত বা নষ্ট হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং কমপক্ষে এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান ছিল। নতুন অধ্যাদেশে এই অপরাধের সাজা একই রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকার বিধান করা হয়েছে।
আগের আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের ফলে মৃত্যু হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান ছিল। অধ্যাদেশে এই অপরাধের সাজার পরিমাণ ঠিক রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকার বিধান করা হয়েছে। সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সাজা আগের মতো মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড রাখা হয়েছে। তবে অর্থদণ্ড এক লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে।
অধ্যাদেশে নতুন যুক্ত একটি ধারায় বলা হয়েছে, ধর্ষণের উদ্দেশ্যে নারী বা শিশুর শরীরের কোনো অঙ্গ ধারালো অস্ত্র, রাসায়নিক পদার্থ বা অন্য কোনো উপকরণ ব্যবহার করে বা অন্য কোনোভাবে মারাত্মক জখম করলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং অতিরিক্ত কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড হবে।
বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে অধ্যাদেশে যুক্ত করা নতুন ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি দৈহিক বলপ্রয়োগ ছাড়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ১৬ বছরের অধিক বয়সী কোনো নারীর সঙ্গে যৌনকর্ম করেন এবং যদি ওই ঘটনার সময় তার সঙ্গে ওই নারীর আস্থাভাজন সম্পর্ক থাকে, তা হলে ওই ব্যক্তি অনধিক সাত বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
অধ্যাদেশে অন্যের ক্ষতি করতে মিথ্যা মামলা করলে, তা আমলে নেওয়ার এখতিয়ার ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া হয়েছে। এর আগে মিথ্যা মামলা করলে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল তা বিচারের জন্য আমলে নিতে পারতেন। এখন মিথ্যা মামলা করার জন্য ট্রাইব্যুনাল ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দিতে পারবেন। এ ছাড়া এই অপরাধের জন্য কমপক্ষে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া যাবে।
অধ্যাদেশে নতুন একটি ধারায় শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। শিশু ধর্ষণসংক্রান্ত অপরাধ বিচারের জন্য প্রতি জেলায় ও মহানগর এলাকায় এক বা একাধিক শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল গঠন করা যাবে। যৌতুকের মামলাগুলো নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বাইরে বিচারের সুযোগ রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধর্ষণের সংজ্ঞা নিয়ে আমরা যতটুকু আশা করেছিলাম, তার কাছাকাছি গেছে। বলাৎকারকে ধর্ষণের আওতায় আনা হয়েছে, এটা ভালো একটা দিক। অর্থদণ্ড বাড়ানোর ফলে সাজা হওয়ার সুযোগ কমে যায় কি না, তা দেখতে হবে। রায়ই একমাত্র শাস্তি না, পুরো বিচারপ্রক্রিয়া যথাযথভাবে শেষ করতে হবে।’ তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো কারণে বিচার শেষ করা না গেলে তখন কী হবে, সে বিষয়ে আইনে কিছু বলা নেই। এ বিষয়ে আইনে একটি ব্যাখ্যা থাকলে ভালো হতো। ধর্ষণের মামলায় আসামির জামিন পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে জামিন নিয়ে আসামি বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে, তাকে আর বিচারের আওতায় আনা যাচ্ছে না। এ বিষয়গুলোও বিচারিক প্রক্রিয়ার সময় মাথায় রাখতে হবে।
ধর্ষণের সংজ্ঞা সংশোধন করা হয়েছে। বলাৎকারকেও ধর্ষণের আওতায় আনা হয়েছে। তবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ককে ধর্ষণের আওতায় রাখা হয়নি। নারী ও শিশু নির্যাতনের অর্থদণ্ডের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে জারি করা অধ্যাদেশে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে এই অধ্যাদেশ জারি করেছে সরকার।
আইন সংশোধন করে এই অধ্যাদেশে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার তদন্ত ৬০ কার্যদিবসের পরিবর্তে ৩০ কার্যদিবসে এবং এ সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে অতিরিক্ত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন করার বিধান করা হয়েছে। মামলা প্রাপ্তির ১৮০ দিনের পরিবর্তে অভিযোগ গঠনের তারিখ থেকে ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বিচার শেষ করার বিধান করা হয়েছে। ধর্ষণের মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে প্রশাসনিক আদেশে বদলি করা যাবে না।
অধ্যাদেশে ধর্ষণের সংজ্ঞায় পরিবর্তন এনে নারী ও মেয়েশিশুর পাশাপাশি কোনো ছেলেশিশুকে বলাৎকার করাকেও ধর্ষণের অপরাধ হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে।
অধ্যাদেশে ধর্ষণের সাজা আগের মতোই মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে।
আগের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি দহনকারী, ক্ষয়কারী বা বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে শিশু বা নারীর মৃত্যু ঘটালে বা মৃত্যু ঘটানোর চেষ্টা করলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং কমপক্ষে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়ার বিধান ছিল। নতুন আইনে এই অপরাধের সাজা আগের মতো রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে।
আইনে কোনো ব্যক্তি দহনকারী, ক্ষয়কারী বা বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে শিশু বা নারীকে আহত করার ফলে ওই শিশু বা নারীর দৃষ্টিশক্তি বা শ্রবণশক্তি নষ্ট হলে বা শরীরের কোনো অঙ্গ বা অংশ বিকৃত বা নষ্ট হলে বা মুখমণ্ডল, স্তন বা যৌনাঙ্গ বিকৃত বা নষ্ট হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং কমপক্ষে এক লাখ টাকা জরিমানার বিধান ছিল। নতুন অধ্যাদেশে এই অপরাধের সাজা একই রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকার বিধান করা হয়েছে।
আগের আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের ফলে মৃত্যু হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান ছিল। অধ্যাদেশে এই অপরাধের সাজার পরিমাণ ঠিক রেখে অর্থদণ্ড বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকার বিধান করা হয়েছে। সংঘবদ্ধ ধর্ষণের সাজা আগের মতো মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড রাখা হয়েছে। তবে অর্থদণ্ড এক লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকা করা হয়েছে।
অধ্যাদেশে নতুন যুক্ত একটি ধারায় বলা হয়েছে, ধর্ষণের উদ্দেশ্যে নারী বা শিশুর শরীরের কোনো অঙ্গ ধারালো অস্ত্র, রাসায়নিক পদার্থ বা অন্য কোনো উপকরণ ব্যবহার করে বা অন্য কোনোভাবে মারাত্মক জখম করলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড এবং অতিরিক্ত কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড হবে।
বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে অধ্যাদেশে যুক্ত করা নতুন ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি দৈহিক বলপ্রয়োগ ছাড়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ১৬ বছরের অধিক বয়সী কোনো নারীর সঙ্গে যৌনকর্ম করেন এবং যদি ওই ঘটনার সময় তার সঙ্গে ওই নারীর আস্থাভাজন সম্পর্ক থাকে, তা হলে ওই ব্যক্তি অনধিক সাত বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং এর অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
অধ্যাদেশে অন্যের ক্ষতি করতে মিথ্যা মামলা করলে, তা আমলে নেওয়ার এখতিয়ার ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া হয়েছে। এর আগে মিথ্যা মামলা করলে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল তা বিচারের জন্য আমলে নিতে পারতেন। এখন মিথ্যা মামলা করার জন্য ট্রাইব্যুনাল ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আদেশ দিতে পারবেন। এ ছাড়া এই অপরাধের জন্য কমপক্ষে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া যাবে।
অধ্যাদেশে নতুন একটি ধারায় শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। শিশু ধর্ষণসংক্রান্ত অপরাধ বিচারের জন্য প্রতি জেলায় ও মহানগর এলাকায় এক বা একাধিক শিশু ধর্ষণ অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল গঠন করা যাবে। যৌতুকের মামলাগুলো নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বাইরে বিচারের সুযোগ রাখা হয়েছে।
অধ্যাদেশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ধর্ষণের সংজ্ঞা নিয়ে আমরা যতটুকু আশা করেছিলাম, তার কাছাকাছি গেছে। বলাৎকারকে ধর্ষণের আওতায় আনা হয়েছে, এটা ভালো একটা দিক। অর্থদণ্ড বাড়ানোর ফলে সাজা হওয়ার সুযোগ কমে যায় কি না, তা দেখতে হবে। রায়ই একমাত্র শাস্তি না, পুরো বিচারপ্রক্রিয়া যথাযথভাবে শেষ করতে হবে।’ তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো কারণে বিচার শেষ করা না গেলে তখন কী হবে, সে বিষয়ে আইনে কিছু বলা নেই। এ বিষয়ে আইনে একটি ব্যাখ্যা থাকলে ভালো হতো। ধর্ষণের মামলায় আসামির জামিন পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে জামিন নিয়ে আসামি বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে, তাকে আর বিচারের আওতায় আনা যাচ্ছে না। এ বিষয়গুলোও বিচারিক প্রক্রিয়ার সময় মাথায় রাখতে হবে।
দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের তিস্তা নদীর মহাপরিকল্পনায় চীনের যুক্ত হওয়ার বিষয়টি আবারও সামনে এসেছে দেশটিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের এবারের সফরে। তবে বিশ্লেষকেরা তিস্তা নদীকে কেন্দ্র করে বড় ধরনের প্রকল্প নেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতার সঙ্গে এগোনোর তাগিদ দিয়েছেন।
২০ মিনিট আগেবাংলাদেশের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী নারীদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বিশেষ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তর তথা স্টেট ডিপার্টমেন্ট। বাংলাদেশি নারীদের এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করায় অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
৪৪ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা বদলে যাচ্ছে। প্রার্থীর প্রচারে পোস্টার ব্যবহার বাতিল করে শুধু কাপড়ের ব্যানার বহাল রাখা হচ্ছে। আচরণবিধিতে প্রথমবারের মতো যুক্ত করা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর কবে উদ্যাপিত হবে তা জানা যাবে আজ রোববার। দেশের আকাশে আজ পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল সোমবার সারা দেশে ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে। আর যদি না দেখা যায়, তাহলে তার পরদিন মঙ্গলবার ঈদ উদ্যাপিত হবে। ঈদুল ফিতরের জামায়াতের জন্য ইতিমধ্যে সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায়...
১০ ঘণ্টা আগে