কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে ‘গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলোর বিচারিক প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থা।
সংস্থাটির প্রধান ফলকার তুর্ক গতকাল বুধবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিচারিক প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
গত বছর পয়লা জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর ওপর জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থা পরিচালিত এক তদন্তের প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা, তাঁর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও অন্য কর্মকর্তাদের সরাসরি নির্দেশনা ও তদারকিতে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যা, নির্যাতন ও গ্রেপ্তার করে। ৪৫ দিনে কমপক্ষে ১ হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হন। হাজারো মানুষ আহত হয়। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে পদ্ধতিগতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনা ঘটানো হয়।
ফলকার তুর্ক বলেন, এসব অভিযোগে বাংলাদেশ সরকার চাইলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচার চাইতে পারেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার একসঙ্গে আইসিটি ও আইসিসিতে চলতে পারে কি না।
জবাবে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনার বলেন, পদ্ধতিগতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার বিচার আন্তর্জাতিক পরিসরে হতে পারে। তবে অভিযোগের তদন্ত ও সাক্ষ্য গ্রহণসহ পুরো বিচারিক প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক মানের হতে হবে। এটা নিশ্চিত করা গেলে আইসিটি ও আইসিসিতে বিচার পরস্পরের পরিপূরক হতে পারে।
অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। তাঁর বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দেশে প্রায় ২০০ মামলা দায়ের হয়েছে। দেশেই আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) বিচারের মুখোমুখি করতে তাঁকে ফেরত দিতে দেশটিকে অনুরোধ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে ‘গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ যেসব অভিযোগ উঠেছে, সেগুলোর বিচারিক প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থা।
সংস্থাটির প্রধান ফলকার তুর্ক গতকাল বুধবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বিচারিক প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
গত বছর পয়লা জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলোর ওপর জাতিসংঘ মানবাধিকার সংস্থা পরিচালিত এক তদন্তের প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা, তাঁর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও অন্য কর্মকর্তাদের সরাসরি নির্দেশনা ও তদারকিতে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যা, নির্যাতন ও গ্রেপ্তার করে। ৪৫ দিনে কমপক্ষে ১ হাজার ৪০০ মানুষ নিহত হন। হাজারো মানুষ আহত হয়। ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে পদ্ধতিগতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনা ঘটানো হয়।
ফলকার তুর্ক বলেন, এসব অভিযোগে বাংলাদেশ সরকার চাইলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) বিচার চাইতে পারেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার একসঙ্গে আইসিটি ও আইসিসিতে চলতে পারে কি না।
জবাবে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনার বলেন, পদ্ধতিগতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার বিচার আন্তর্জাতিক পরিসরে হতে পারে। তবে অভিযোগের তদন্ত ও সাক্ষ্য গ্রহণসহ পুরো বিচারিক প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক মানের হতে হবে। এটা নিশ্চিত করা গেলে আইসিটি ও আইসিসিতে বিচার পরস্পরের পরিপূরক হতে পারে।
অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান। তাঁর বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দেশে প্রায় ২০০ মামলা দায়ের হয়েছে। দেশেই আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি) বিচারের মুখোমুখি করতে তাঁকে ফেরত দিতে দেশটিকে অনুরোধ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় কমানো এবং শিশুধর্ষণ ও বলাৎকারের বিচারের জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠনে এ-সংক্রান্ত আইন সংশোধন করতে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ সভা হবে আজ সোমবার। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে দুপুরে তাঁর কার্যালয়ে এ সভা হবে। সভায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খ
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রচার নীতিমালা অনুযায়ী জাতীয় সম্প্রচার কমিশন গঠন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না—তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খন্দকারের জনস্বার্থে করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চ এ রুল জ
৪ ঘণ্টা আগেডিএমপি কমিশনারের ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার আহ্বানের কঠোর নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ধর্ষণ হলো ধর্ষণ, তা ৮ বছর বয়সী শিশুর ক্ষেত্রেই হোক বা ৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধার ক্ষেত্রেই হোক। এত গুরুতর ও জঘন্য অপরাধকে তার যথাযথ নামেই ডাকতে হবে।’ নাগরিক সমাজ,
৪ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা দিবসে ঢাকায় কুচকাওয়াজ না হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম। তিনি জানান, জাতীয় স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ চলমান থাকায় এ বছরও ঢাকায় কুচকাওয়াজ আয়োজন সম্ভব হচ্ছে না।
৫ ঘণ্টা আগে