নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘মব জাস্টিস কোনোভাবে গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করা হবে।’
এর আগে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সভাপতিত্বে সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রধানদের নিয়ে প্রথমবারের মতো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বৈঠকে, বাকি পাঁচজন সশরীরে উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয় জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘বৈঠকে প্রধানত আলোচনা হয়েছে সংস্কার ভাবনা নিয়ে। কমিশনগুলো কীভাবে কাজ করতে চায়, কর্মপদ্ধতি কী হবে, সদস্য বাছাইয়ের প্রক্রিয়া কী হবে, কবে প্রতিবেদন দেবেন। তাঁদের সঙ্গে রাজনৈতিক দল বা পেশাজীবী সংগঠন আছে তাঁদের অংশগ্রহণ কীভাবে হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কমিশনগুলো ১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শুরু করবেন। আশা করছি, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দেবেন। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে দ্বিতীয় ধাপে উপদেষ্টামণ্ডলীর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে। এরপর আরও বৃহৎ আকারে আলোচনা হবে, সমাজের সকল স্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব থাকবে। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়ার পরে সেগুলো অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সকলের মতামতের প্রতিফলন করার চেষ্টা করা হবে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা শুধু নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। সেটা ছিল একটা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্ন এবং প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। বাংলাদেশে যেন আর কোনো দিন, কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন জাঁকিয়ে উঠতে না পরে—সেটা রোধ করতে কী কী সংস্কার প্রয়োজন সে লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কমিশন প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছে।’
ভারতে অবস্থান করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে। সেখানে যদি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি থাকেন, উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যে–ই হোন না কেন, ওনার প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আপনাদের দ্রুত জানাব ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় যে গণহত্যা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে, সেটার বিচারের লক্ষ্যে আমরা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। যার দৃশ্যমান পদক্ষেপ আছে।’ এ সময় ট্রাইব্যুনাল চিফ প্রসিকিউটর নিয়োগের কথা জানান তিনি। অচিরেই আদালত পুনর্গঠন করা হবে। বিচার শুরু হলে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ সরকার চাইবে বলে জানান আসিফ নজরুল।
সংবিধান সংস্কার কী প্রক্রিয়ায় হবে—এমন প্রশ্নে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সংবিধান কীভাবে হবে সেটা বলে দিলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ে না। কমিশন গঠন করা হয়েছে, তাঁরা সকল সম্ভাবনা পর্যালোচনা করা হবে। সেটা গণভোট কিংবা গণপরিষদের মাধ্যমে হতে পারে। গণপরিষদ সংবিধান তৈরি করতে বা গ্রহণ করতে পারে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে। কী হবে? সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব না, সেটা নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষে কাজ করার জন্য এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। সেখানে সমাজের সকল স্তরের মানুষের মতামতের প্রতিনিধিত্ব করা হবে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যারা গণহত্যাকারী ছিল, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, আমাদের প্রায় অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। আরও অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে, চক্ষুহীন করেছে এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তাঁদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না। তাঁদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী শ্রেণি আছে, রাজনৈতিক দল আছে, সামাজিক, পেশাজীবী, ছাত্রসংগঠন, বিপ্লবী অভ্যুত্থানে ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে যতভাবে পারা যায় মতামত প্রতিফলিত করা হবে। এ কাজটা কীভাবে হবে সেটা আমরা নির্দেশনা দিতে চাই না। সেটা কমিশন ঠিক করবে।’
সংস্কার কমিশন গঠনের কারণ সম্পর্কে মাহফুজ আলম বলেন, ‘দেশের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট ছিল। এখন জনগণের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি যেমন আছে তেমনিভাবে নির্বাচনের আগে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকারের দায়িত্ব আছে। সেটা হচ্ছে—দেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো গত ১৫ বছরে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, যেগুলো জনগণের স্বার্থে কাজ করতে পারছে না, সেগুলোকে ঢেলে সাজানো। প্রাথমিকভাবে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে। তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করবে। কমিশনগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করবে।’ তাদের ওপর কোনো রকম রাজনৈতিক চাপ না থাকে, সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ছয়টি ছাড়াও আরও সংস্কার কমিশন গঠনের ইঙ্গিত দেন মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে আরও সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব টেবিলে আছে।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা একটা কর্তৃত্ববাদী সরকারের অধীনে ছিলাম। বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হয়েছি। ভোটাধিকার থেকে শুরু করে বহুক্ষেত্রে বঞ্চনা। এটার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে এ জন্য কতগুলো পরিবর্তন আনতে হবে। কতগুলো সংস্কার করতে হবে। আমাদের প্রতিবেদনে উপদেষ্টা পরিষদ কী আশা করছে—সেটা বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।’
মব জাস্টিস গ্রহণ করা হবে না, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘মব জাস্টিস কোনোভাবে গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্ত সাপেক্ষে বিচার করা হবে।’
এর আগে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সভাপতিত্বে সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রধানদের নিয়ে প্রথমবারের মতো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বৈঠকে, বাকি পাঁচজন সশরীরে উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয় জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘বৈঠকে প্রধানত আলোচনা হয়েছে সংস্কার ভাবনা নিয়ে। কমিশনগুলো কীভাবে কাজ করতে চায়, কর্মপদ্ধতি কী হবে, সদস্য বাছাইয়ের প্রক্রিয়া কী হবে, কবে প্রতিবেদন দেবেন। তাঁদের সঙ্গে রাজনৈতিক দল বা পেশাজীবী সংগঠন আছে তাঁদের অংশগ্রহণ কীভাবে হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘কমিশনগুলো ১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শুরু করবেন। আশা করছি, ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দেবেন। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে দ্বিতীয় ধাপে উপদেষ্টামণ্ডলীর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে। এরপর আরও বৃহৎ আকারে আলোচনা হবে, সমাজের সকল স্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব থাকবে। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়ার পরে সেগুলো অনলাইনে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সকলের মতামতের প্রতিফলন করার চেষ্টা করা হবে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা শুধু নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। সেটা ছিল একটা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্ন এবং প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। বাংলাদেশে যেন আর কোনো দিন, কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন জাঁকিয়ে উঠতে না পরে—সেটা রোধ করতে কী কী সংস্কার প্রয়োজন সে লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কমিশন প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছে।’
ভারতে অবস্থান করা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে সরকারের এই উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভারতের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে। সেখানে যদি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি থাকেন, উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যে–ই হোন না কেন, ওনার প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আপনাদের দ্রুত জানাব ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় যে গণহত্যা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে, সেটার বিচারের লক্ষ্যে আমরা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। যার দৃশ্যমান পদক্ষেপ আছে।’ এ সময় ট্রাইব্যুনাল চিফ প্রসিকিউটর নিয়োগের কথা জানান তিনি। অচিরেই আদালত পুনর্গঠন করা হবে। বিচার শুরু হলে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ সরকার চাইবে বলে জানান আসিফ নজরুল।
সংবিধান সংস্কার কী প্রক্রিয়ায় হবে—এমন প্রশ্নে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সংবিধান কীভাবে হবে সেটা বলে দিলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ে না। কমিশন গঠন করা হয়েছে, তাঁরা সকল সম্ভাবনা পর্যালোচনা করা হবে। সেটা গণভোট কিংবা গণপরিষদের মাধ্যমে হতে পারে। গণপরিষদ সংবিধান তৈরি করতে বা গ্রহণ করতে পারে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে। কী হবে? সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব না, সেটা নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষে কাজ করার জন্য এই কমিশন গঠন করা হয়েছে। সেখানে সমাজের সকল স্তরের মানুষের মতামতের প্রতিনিধিত্ব করা হবে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যারা গণহত্যাকারী ছিল, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, আমাদের প্রায় অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। আরও অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে, চক্ষুহীন করেছে এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তাঁদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না। তাঁদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী শ্রেণি আছে, রাজনৈতিক দল আছে, সামাজিক, পেশাজীবী, ছাত্রসংগঠন, বিপ্লবী অভ্যুত্থানে ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে যতভাবে পারা যায় মতামত প্রতিফলিত করা হবে। এ কাজটা কীভাবে হবে সেটা আমরা নির্দেশনা দিতে চাই না। সেটা কমিশন ঠিক করবে।’
সংস্কার কমিশন গঠনের কারণ সম্পর্কে মাহফুজ আলম বলেন, ‘দেশের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট ছিল। এখন জনগণের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি যেমন আছে তেমনিভাবে নির্বাচনের আগে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকারের দায়িত্ব আছে। সেটা হচ্ছে—দেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো গত ১৫ বছরে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে, যেগুলো জনগণের স্বার্থে কাজ করতে পারছে না, সেগুলোকে ঢেলে সাজানো। প্রাথমিকভাবে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে। তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করবে। কমিশনগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করবে।’ তাদের ওপর কোনো রকম রাজনৈতিক চাপ না থাকে, সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ছয়টি ছাড়াও আরও সংস্কার কমিশন গঠনের ইঙ্গিত দেন মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে আরও সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব টেবিলে আছে।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘আমরা একটা কর্তৃত্ববাদী সরকারের অধীনে ছিলাম। বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হয়েছি। ভোটাধিকার থেকে শুরু করে বহুক্ষেত্রে বঞ্চনা। এটার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে এ জন্য কতগুলো পরিবর্তন আনতে হবে। কতগুলো সংস্কার করতে হবে। আমাদের প্রতিবেদনে উপদেষ্টা পরিষদ কী আশা করছে—সেটা বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।’
সারা দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে মশার উৎপাত। কয়েক মাস ধরে এমন উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাজধানীতে দিনের বেলায় কোনো রকমে টিকতে পারলেও সন্ধ্যা হওয়ার পরপর ঘরে-বাইরে মশার যন্ত্রণায় দাঁড়ানোই দায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় আসন্ন গরমের মৌসুমে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
৮ ঘণ্টা আগেশুধু রাত নয়, দিনদুপুরেও মহাসড়কে বাসে ডাকাতি হয়েছে। রাতে সড়ক-মহাসড়কে বাসসহ যানবাহনে একের পর এক ডাকাতিতে তৈরি হওয়া আতঙ্কে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে গত রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বেলা দুইটায় সাভারের রেডিও কলোনি এলাকার এই ডাকাতি। রাতের মতো দিনেও যেন অরক্ষিত মহাসড়ক।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
১৩ ঘণ্টা আগে