নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপিসহ যারা ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিল জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকার কালাচাঁদপুর সরকারি স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ‘আমি মনে করি আমার কাছে এই নির্বাচন এমপি হওয়ার নির্বাচন নয়, যারা ভোট বর্জন করেছে, জনগণকে ভোট বর্জন করতে উৎসাহিত করেছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে এবং নির্বাচনের বিপক্ষে কাজ করেছে তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করার নির্বাচন।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের আগে তারা অগ্নি সন্ত্রাস, হুমকি ধামকি দেওয়ার পরও জনগণ এবার নির্বাচনী অংশগ্রহণ করেছে, এবং বিপুল ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেছে। আজকে মন্ত্রিসভার বৈঠক ছিল, সেই বৈঠকে আমরা আগামী পাঁচ বছর কী কী করব সে বিষয় নির্দেশনা দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। দেশীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে যে চক্রান্তগুলো করা হয়েছিল সেগুলোর জবাব দিয়েছি আমরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে। যারা নির্বাচনকে বানচাল করতে চেয়েছিল তারা কিন্তু আজকে পরাজিত হয়েছে।’
জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে মন্তব্য করে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ‘জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে, তারা কিছুদিন আগেই আগুন দিয়ে ট্রেনে মানুষ পুড়িয়ে মারলেন, সেই মানুষগুলোর কি বেঁচে থাকার অধিকার ছিল না? আপনারা কেন নির্বাচনে আসলেন না, কেউ না করেছিলেন নির্বাচনে আসতে? আজকে দেখেন মানুষ নির্বাচনে এসেছে এবং ভোট দিয়েছে। সঠিক যদি ক্যালকুলেশন করা হয় তাহলে ৪২ শতাংশ নয় আরও বেশি ভোট পড়েছে এই নির্বাচনে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির অগ্নি সন্ত্রাস হরতাল অবরোধের পরেও মানুষ নির্বাচনমুখী ছিল। নির্বাচন হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন আমরা আগামী পাঁচ বছরেও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।’
দেশের শান্তির জন্য শক্তিশালী ও সাহসী নেতা দরকার জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি দেশের বা সমাজে শান্তি বিরাজের জন্য শক্তিশালী ও সাহসী একজন নেতা দরকার হয়, আমাদের সেই নেতা আছে বলেই আমরা আজ শান্তি উপভোগ করছি। সেই নেতার নাম বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আমরা তার জন্য দোয়া করব তার হাতকে শক্তিশালী করব।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারি না আমরা যখন সহজে কিছু পেয়ে যাই। সহজে পাওয়ায় যার মর্ম আমরা বুঝি না। যখন এই শান্তি আর থাকবে না তখন আমরা বুঝব যে আমরা কি হারালাম। গত ১৫ বছরে যদি শেখ হাসিনার মতো শক্তিশালী একজন নেতা যদি হাল ধরে না থাকতো যদি কোনো অঘটন ঘটতো তখন আমরা হারে হারে টের পেতাম। কিন্তু তিনি আছেন তাই আমরা বুঝতে পারছি না। তাই আমাদের নিজেদের স্বার্থে শান্তির স্বার্থে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে তার পাশে থাকতে হবে।’
ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা ঢাকা-১৭ আসনের মানুষ আমাকে উপনির্বাচনের থেকেও এবার সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছেন, এজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আপনারা আমাকে নির্বাচিত করেছেন সেই সুবাদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছেন।’
বিএনপিসহ যারা ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিল জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকার কালাচাঁদপুর সরকারি স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ‘আমি মনে করি আমার কাছে এই নির্বাচন এমপি হওয়ার নির্বাচন নয়, যারা ভোট বর্জন করেছে, জনগণকে ভোট বর্জন করতে উৎসাহিত করেছে, সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে এবং নির্বাচনের বিপক্ষে কাজ করেছে তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করার নির্বাচন।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের আগে তারা অগ্নি সন্ত্রাস, হুমকি ধামকি দেওয়ার পরও জনগণ এবার নির্বাচনী অংশগ্রহণ করেছে, এবং বিপুল ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেছে। আজকে মন্ত্রিসভার বৈঠক ছিল, সেই বৈঠকে আমরা আগামী পাঁচ বছর কী কী করব সে বিষয় নির্দেশনা দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। দেশীয় বা আন্তর্জাতিকভাবে যে চক্রান্তগুলো করা হয়েছিল সেগুলোর জবাব দিয়েছি আমরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে। যারা নির্বাচনকে বানচাল করতে চেয়েছিল তারা কিন্তু আজকে পরাজিত হয়েছে।’
জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে মন্তব্য করে মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, ‘জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে, তারা কিছুদিন আগেই আগুন দিয়ে ট্রেনে মানুষ পুড়িয়ে মারলেন, সেই মানুষগুলোর কি বেঁচে থাকার অধিকার ছিল না? আপনারা কেন নির্বাচনে আসলেন না, কেউ না করেছিলেন নির্বাচনে আসতে? আজকে দেখেন মানুষ নির্বাচনে এসেছে এবং ভোট দিয়েছে। সঠিক যদি ক্যালকুলেশন করা হয় তাহলে ৪২ শতাংশ নয় আরও বেশি ভোট পড়েছে এই নির্বাচনে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির অগ্নি সন্ত্রাস হরতাল অবরোধের পরেও মানুষ নির্বাচনমুখী ছিল। নির্বাচন হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন আমরা আগামী পাঁচ বছরেও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।’
দেশের শান্তির জন্য শক্তিশালী ও সাহসী নেতা দরকার জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একটি দেশের বা সমাজে শান্তি বিরাজের জন্য শক্তিশালী ও সাহসী একজন নেতা দরকার হয়, আমাদের সেই নেতা আছে বলেই আমরা আজ শান্তি উপভোগ করছি। সেই নেতার নাম বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আমরা তার জন্য দোয়া করব তার হাতকে শক্তিশালী করব।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বুঝতে পারি না আমরা যখন সহজে কিছু পেয়ে যাই। সহজে পাওয়ায় যার মর্ম আমরা বুঝি না। যখন এই শান্তি আর থাকবে না তখন আমরা বুঝব যে আমরা কি হারালাম। গত ১৫ বছরে যদি শেখ হাসিনার মতো শক্তিশালী একজন নেতা যদি হাল ধরে না থাকতো যদি কোনো অঘটন ঘটতো তখন আমরা হারে হারে টের পেতাম। কিন্তু তিনি আছেন তাই আমরা বুঝতে পারছি না। তাই আমাদের নিজেদের স্বার্থে শান্তির স্বার্থে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে তার পাশে থাকতে হবে।’
ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা ঢাকা-১৭ আসনের মানুষ আমাকে উপনির্বাচনের থেকেও এবার সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছেন, এজন্য আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আপনারা আমাকে নির্বাচিত করেছেন সেই সুবাদে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়েছেন।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৩১ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে