নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভারতের গুজরাটে চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে সে দেশের জঙ্গিবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস)। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে আহমেদাবাদে স্থানীয় যুবকদের আল কায়েদার পথে অনুপ্রাণিত করা ও আল-কায়েদার জন্য অর্থ সংগ্রহ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ভারতীয় পত্রিকা দ্যা হিন্দু, গুজরাটে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারকৃত ওই চার বাংলাদেশির পরিচয় প্রকাশ করেছে। অভিযুক্তরা হলেন, মোহাম্মদ সজিব, মুন্না খালিদ আনসারি, আজহারুল ইসলাম আনসারি ও মমিনুল আনসারি। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছে থেকে জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়েদার গণমাধ্যম শাখার তৈরি করা ভুয়া পরিচয়পত্র ও বই জব্দ করা হয়।
গত সোমবার গুজরাটের জঙ্গি বিরোধী স্কোয়াডের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) দীপন ভদ্রনের এক বিবৃতিতে বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তারের তথ্য দেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, পুলিশ প্রথমে সজিবকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেপ্তার করে। বাংলাদেশি এই নাগরিক আহমেদাবাদের রাখাল এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
জিজ্ঞাসাবাদে সজিব এটিএসকে জানায়, তিনি ও অন্য তিন বাংলাদেশি আল-কায়েদার নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশে অবস্থানরত তাদের প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে তারা নির্দেশনা নিয়ে তারা ভারতে এসেছেন। বাংলাদেশ থেকে যিনি তাদের নির্দেশনা দেন, তার নাম বলেছেন শরিফুল ইসলাম। শরিফুলের মাধ্যমে এই চার তরুণের সাথে শায়বার নামে এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। আর এই শায়বার বাংলাদেশে ময়মনসিংহ জেলায় আল-কায়েদার কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে জানান।
ওই বিবৃতিতে এটিএসের কর্মকর্তারা বলেন, গুজরাটের লোকজনকে মৌলবাদী করে তোলার চেষ্টা করেছিলেন তারা। একই সঙ্গে সেখান থেকে অর্থ সংগ্রহের পর তা বাংলাদেশে স্থানান্তর করেছেন। তবে কী পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশে স্থানান্তর করা হয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি গুজরাট এটিএস।
এদিকে ঘটনাটি দেশের জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ নিয়ে কাজ করা ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজমের একাধিক কর্মকর্তার নজরে আনলে তারা বলেছেন, বিষয়টি তাদের নজরে এসেছে।
আল-কায়েদার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভারতের গুজরাটে চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে সে দেশের জঙ্গিবিরোধী স্কোয়াড (এটিএস)। তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে আহমেদাবাদে স্থানীয় যুবকদের আল কায়েদার পথে অনুপ্রাণিত করা ও আল-কায়েদার জন্য অর্থ সংগ্রহ করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ভারতীয় পত্রিকা দ্যা হিন্দু, গুজরাটে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারকৃত ওই চার বাংলাদেশির পরিচয় প্রকাশ করেছে। অভিযুক্তরা হলেন, মোহাম্মদ সজিব, মুন্না খালিদ আনসারি, আজহারুল ইসলাম আনসারি ও মমিনুল আনসারি। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছে থেকে জঙ্গিগোষ্ঠী আল-কায়েদার গণমাধ্যম শাখার তৈরি করা ভুয়া পরিচয়পত্র ও বই জব্দ করা হয়।
গত সোমবার গুজরাটের জঙ্গি বিরোধী স্কোয়াডের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) দীপন ভদ্রনের এক বিবৃতিতে বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তারের তথ্য দেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, পুলিশ প্রথমে সজিবকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেপ্তার করে। বাংলাদেশি এই নাগরিক আহমেদাবাদের রাখাল এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
জিজ্ঞাসাবাদে সজিব এটিএসকে জানায়, তিনি ও অন্য তিন বাংলাদেশি আল-কায়েদার নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত। বাংলাদেশে অবস্থানরত তাদের প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে তারা নির্দেশনা নিয়ে তারা ভারতে এসেছেন। বাংলাদেশ থেকে যিনি তাদের নির্দেশনা দেন, তার নাম বলেছেন শরিফুল ইসলাম। শরিফুলের মাধ্যমে এই চার তরুণের সাথে শায়বার নামে এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। আর এই শায়বার বাংলাদেশে ময়মনসিংহ জেলায় আল-কায়েদার কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে জানান।
ওই বিবৃতিতে এটিএসের কর্মকর্তারা বলেন, গুজরাটের লোকজনকে মৌলবাদী করে তোলার চেষ্টা করেছিলেন তারা। একই সঙ্গে সেখান থেকে অর্থ সংগ্রহের পর তা বাংলাদেশে স্থানান্তর করেছেন। তবে কী পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশে স্থানান্তর করা হয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি গুজরাট এটিএস।
এদিকে ঘটনাটি দেশের জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ নিয়ে কাজ করা ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজমের একাধিক কর্মকর্তার নজরে আনলে তারা বলেছেন, বিষয়টি তাদের নজরে এসেছে।
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৯ ঘণ্টা আগে