নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের গৃহহীন ও ভূমিহীনদের ঘর উপহার দিচ্ছে সরকার। এই ঘর উপহার দেওয়াকে জীবনে সব থেকে আনন্দের দিন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিনের সভাপতিত্বে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৩২৯টি ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ে ৬৫ হাজার ৪৭৪টি ঘর দেওয়া হবে।
সম্পূরক প্রশ্নে ফখরুল ইমাম প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর আনন্দের স্মৃতি সংসদে বর্ণনা করতে অনুরোধ করেন।
স্বাধীনতার পরে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য গুচ্ছগ্রাম তৈরির কাজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুরু করেছিলেন বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর স্বপ্ন ছিল দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন ও ঠিকানাবিহীন থাকবে না।
জাতির পিতার লক্ষ্য পূরণ করাই একমাত্র কাজ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার লক্ষ্য মানুষকে উন্নত জীবন দেওয়া। ১৯৯৬ সালে সরকারে আসার পর থেকে ভূমিহীন মানুষদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছি এবং পুনর্বাসন করে যাচ্ছি। আমরা শুধু ঘর দিয়ে বসে থাকছি না, ঘর দেওয়ার পরে তাঁদের অর্থ দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আয়ের পথও করে দিচ্ছি। আমার জীবনে বোধ হয় ১৫ আগস্টের পরে যে দুঃখ, কষ্ট, যাতনা ভোগ করতে হয়েছে, সেই দুঃখের মধ্য দিয়ে, বোঝা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম বাবার স্বপ্নপূরণে।’
ঘর উপহার দেওয়ার পরে নিয়মিত খোঁজ-খবর নিচ্ছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটা খুব ভালোভাবে মনিটরিং করে। কার্যালয়ের সচিব ও কর্মকর্তারা প্রায় যাচ্ছেন, তাঁরা কেমন আছেন দেখছেন। দেখে আসার পরে যে ছবি আমাকে পাঠাল—ঘর পাওয়ার পরে মানুষের যে অনুভূতি, একটা ঠিকানা পেয়েছে, সেই আনন্দে যে কান্না। সেই হাসি, কান্না, বেদনা উপলব্ধি করে, সেদিন আমিও… একটা মানুষ, একটা পরিবার, যার একটা ঠিকানা পেয়েছে। ঘর পাওয়ার পরে জীবনটা যে পাল্টে গেছে। অভাব, দারিদ্র্য নেই। নিজের জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমার জীবনে সব থেকে বড় আনন্দের দিন। একজন মানুষ, যার কিছু ছিল না, তাকে একটা ঘর দিয়ে মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছি। এর থেকে বড় আনন্দের কিছু হতে পারে না। সেদিন আনন্দে চোখের পানি রাখতে পারিনি। আমি অঝোরধারায় কেঁদেছিলাম। কারণ এটা তো আমার বাবার স্বপ্ন ছিল।’
এখন অনেকের ঘরে ফ্রিজ, টেলিভিশনসহ নানান আসবাবপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘একটা মানুষকে যে ঠিকানা দিতে পেরেছি, জীবনটাকে পাল্টে দিতে পারলাম, এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংসদের আলোচনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংসদ গরম করা হলো, সে জন্যই আমি যখন প্রশ্নগুলো (তারকা চিহ্নিত প্রশ্ন) পেলাম, এটা এক নম্বরে নিয়ে এলাম। ভাবলাম যে আজকে উত্তর দিব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী সমস্ত জিনিসের দাম বেড়েছে। তার প্রভাব আমাদের ওপর পড়েছে, এটা স্বাভাবিক। আর কিছু লোক তো আছেই, যারা সুযোগটা নেওয়ার চেষ্টা করে। সেটা যাতে নিতে না পারে, তার জন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছি।’
মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের গৃহহীন ও ভূমিহীনদের ঘর উপহার দিচ্ছে সরকার। এই ঘর উপহার দেওয়াকে জীবনে সব থেকে আনন্দের দিন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমামের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিনের সভাপতিত্বে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৩২৯টি ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ে ৬৫ হাজার ৪৭৪টি ঘর দেওয়া হবে।
সম্পূরক প্রশ্নে ফখরুল ইমাম প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর আনন্দের স্মৃতি সংসদে বর্ণনা করতে অনুরোধ করেন।
স্বাধীনতার পরে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য গুচ্ছগ্রাম তৈরির কাজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুরু করেছিলেন বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর স্বপ্ন ছিল দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন, ভূমিহীন ও ঠিকানাবিহীন থাকবে না।
জাতির পিতার লক্ষ্য পূরণ করাই একমাত্র কাজ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার লক্ষ্য মানুষকে উন্নত জীবন দেওয়া। ১৯৯৬ সালে সরকারে আসার পর থেকে ভূমিহীন মানুষদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছি এবং পুনর্বাসন করে যাচ্ছি। আমরা শুধু ঘর দিয়ে বসে থাকছি না, ঘর দেওয়ার পরে তাঁদের অর্থ দিচ্ছি, প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আয়ের পথও করে দিচ্ছি। আমার জীবনে বোধ হয় ১৫ আগস্টের পরে যে দুঃখ, কষ্ট, যাতনা ভোগ করতে হয়েছে, সেই দুঃখের মধ্য দিয়ে, বোঝা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম বাবার স্বপ্নপূরণে।’
ঘর উপহার দেওয়ার পরে নিয়মিত খোঁজ-খবর নিচ্ছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এটা খুব ভালোভাবে মনিটরিং করে। কার্যালয়ের সচিব ও কর্মকর্তারা প্রায় যাচ্ছেন, তাঁরা কেমন আছেন দেখছেন। দেখে আসার পরে যে ছবি আমাকে পাঠাল—ঘর পাওয়ার পরে মানুষের যে অনুভূতি, একটা ঠিকানা পেয়েছে, সেই আনন্দে যে কান্না। সেই হাসি, কান্না, বেদনা উপলব্ধি করে, সেদিন আমিও… একটা মানুষ, একটা পরিবার, যার একটা ঠিকানা পেয়েছে। ঘর পাওয়ার পরে জীবনটা যে পাল্টে গেছে। অভাব, দারিদ্র্য নেই। নিজের জীবনকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমার জীবনে সব থেকে বড় আনন্দের দিন। একজন মানুষ, যার কিছু ছিল না, তাকে একটা ঘর দিয়ে মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছি। এর থেকে বড় আনন্দের কিছু হতে পারে না। সেদিন আনন্দে চোখের পানি রাখতে পারিনি। আমি অঝোরধারায় কেঁদেছিলাম। কারণ এটা তো আমার বাবার স্বপ্ন ছিল।’
এখন অনেকের ঘরে ফ্রিজ, টেলিভিশনসহ নানান আসবাবপত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘একটা মানুষকে যে ঠিকানা দিতে পেরেছি, জীবনটাকে পাল্টে দিতে পারলাম, এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংসদের আলোচনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য নিয়ে সংসদ গরম করা হলো, সে জন্যই আমি যখন প্রশ্নগুলো (তারকা চিহ্নিত প্রশ্ন) পেলাম, এটা এক নম্বরে নিয়ে এলাম। ভাবলাম যে আজকে উত্তর দিব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী সমস্ত জিনিসের দাম বেড়েছে। তার প্রভাব আমাদের ওপর পড়েছে, এটা স্বাভাবিক। আর কিছু লোক তো আছেই, যারা সুযোগটা নেওয়ার চেষ্টা করে। সেটা যাতে নিতে না পারে, তার জন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছি।’
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
১ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৮ ঘণ্টা আগে