বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি চলছে, তার প্রভাব বাংলাদেশে পড়লে সরকার চুপ করে বসে থাকবে না। মিয়ানমারঘেঁষা পুরো সীমান্ত এলাকা সতর্ক নজরদারিতে আছে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। একই সঙ্গে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য যে সশস্ত্র বাহিনী আছে, তারা যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত। দেশের মানুষের সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়ার সামর্থ্য বাংলাদেশের আছে।’
মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘অবশ্যই যেকোনো সংঘাত ঝুঁকির পরিস্থিতি তৈরি করে। এখন মিয়ানমারে যেটা হচ্ছে, সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাদের সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাদের অভ্যন্তরে যে সংঘাত হচ্ছে সেটা তাদের সরকার সমাধান করবে। তবে তার প্রভাব যদি বাংলাদেশে আসে তাহলে বাংলাদেশ চুপ করে বসে থাকবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, গায়ে পড়ে যদি কোনো কিছু হয়, তাহলে বাংলাদেশ চোখ বুজে থাকবে না। দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন হয়, মানুষের স্বাধীনতা বিঘ্নিত হয়, জীবন-যাপন বিঘ্নিত হয়, এ রকম যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশ সরকার প্রস্তুত আছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত টেকনাফ স্থলবন্দরে এ ধরনের কোনো প্রভাব বা কর্মকাণ্ডে কোনো রকমের বিঘ্ন ঘটার সংবাদ আমাদের কাছে নেই।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেছেন বাংলাদেশের সঙ্গে থাইল্যান্ডের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে, থাকবে। ৫০ বছরের এই সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিতে চাই। থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। আমাদের যে পণ্য রয়েছে সেটার চাহিদা থাইল্যান্ডে আছে। পাশাপাশি তাদের পণ্যের চাহিদাও আমাদের দেশে রয়েছে।’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যে সংঘাতময় পরিস্থিতি চলছে, তার প্রভাব বাংলাদেশে পড়লে সরকার চুপ করে বসে থাকবে না। মিয়ানমারঘেঁষা পুরো সীমান্ত এলাকা সতর্ক নজরদারিতে আছে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করছে। একই সঙ্গে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য যে সশস্ত্র বাহিনী আছে, তারা যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত। দেশের মানুষের সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়ার সামর্থ্য বাংলাদেশের আছে।’
মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করলে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘অবশ্যই যেকোনো সংঘাত ঝুঁকির পরিস্থিতি তৈরি করে। এখন মিয়ানমারে যেটা হচ্ছে, সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাদের সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক। তাদের অভ্যন্তরে যে সংঘাত হচ্ছে সেটা তাদের সরকার সমাধান করবে। তবে তার প্রভাব যদি বাংলাদেশে আসে তাহলে বাংলাদেশ চুপ করে বসে থাকবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, গায়ে পড়ে যদি কোনো কিছু হয়, তাহলে বাংলাদেশ চোখ বুজে থাকবে না। দেশের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন হয়, মানুষের স্বাধীনতা বিঘ্নিত হয়, জীবন-যাপন বিঘ্নিত হয়, এ রকম যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশ সরকার প্রস্তুত আছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত টেকনাফ স্থলবন্দরে এ ধরনের কোনো প্রভাব বা কর্মকাণ্ডে কোনো রকমের বিঘ্ন ঘটার সংবাদ আমাদের কাছে নেই।’
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেছেন বাংলাদেশের সঙ্গে থাইল্যান্ডের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে, থাকবে। ৫০ বছরের এই সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিতে চাই। থাইল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। আমাদের যে পণ্য রয়েছে সেটার চাহিদা থাইল্যান্ডে আছে। পাশাপাশি তাদের পণ্যের চাহিদাও আমাদের দেশে রয়েছে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে