নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে কত সময় লাগবে, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা সুযোগ দিলে প্রয়োজনীয় কিছু অত্যাবশ্যকীয় কাজ করেই আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন আয়োজন করব। তত দিন পর্যন্ত আপনাদের ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করব।’
আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি।
আধা ঘণ্টার বেশি সময় দেওয়া এ ভাষণে ৮ আগস্ট সরকার গঠনের আগের ও পরের পরিস্থিতি তুলে ধরেন ড. ইউনূস। রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত কমিশনগুলোর কার্যক্রম, অর্থনৈতিক সংস্কার, আন্তর্জাতিক সম্পর্কোন্নয়নে সরকারের কার্যক্রমও তুলে ধরেন তিনি।
নির্বাচন ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করার ব্যাপারে ঐকমত্য গঠনের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীসহ রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আমরা ক্রমাগতভাবে প্রশ্ন তুলতে থাকব, কী কী সংস্কার নির্বাচনের আগে আপনারা করে নিতে চান। নির্বাচনের আয়োজন চলাকালীন কিছু সংস্কার হতে পারে। সংস্কারের জন্য নির্বাচনকে কয়েক মাস বিলম্বিতও করা যেতে পারে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত রাখছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর। বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের মতামত নিয়ে যাচ্ছি। সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণে এসব মতামত অনেকাংশে প্রতিফলিত হচ্ছে। চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ায় তাদের প্রতিটি মতামত সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।’
ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে সংস্কার কমিশনগুলো তাদের সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘তাদের সুপারিশ নিয়ে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ক্রমাগতভাবে আলোচনায় বসব। সকলের ঐকমত্যের ভিত্তিতেই আমরা সংস্কার প্রস্তাব চূড়ান্ত করব।’
নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করছে জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘কয়েক দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে। তার পর থেকে নির্বাচন আয়োজন করার সমস্ত দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তাবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার পাশাপাশি প্রথমবারের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে যাতে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে লক্ষ্যেও সরকার কাজ করছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা।
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়নে কত সময় লাগবে, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা সুযোগ দিলে প্রয়োজনীয় কিছু অত্যাবশ্যকীয় কাজ করেই আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন আয়োজন করব। তত দিন পর্যন্ত আপনাদের ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ করব।’
আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন তিনি।
আধা ঘণ্টার বেশি সময় দেওয়া এ ভাষণে ৮ আগস্ট সরকার গঠনের আগের ও পরের পরিস্থিতি তুলে ধরেন ড. ইউনূস। রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত কমিশনগুলোর কার্যক্রম, অর্থনৈতিক সংস্কার, আন্তর্জাতিক সম্পর্কোন্নয়নে সরকারের কার্যক্রমও তুলে ধরেন তিনি।
নির্বাচন ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করার ব্যাপারে ঐকমত্য গঠনের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীসহ রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আমরা ক্রমাগতভাবে প্রশ্ন তুলতে থাকব, কী কী সংস্কার নির্বাচনের আগে আপনারা করে নিতে চান। নির্বাচনের আয়োজন চলাকালীন কিছু সংস্কার হতে পারে। সংস্কারের জন্য নির্বাচনকে কয়েক মাস বিলম্বিতও করা যেতে পারে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত রাখছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর। বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের মতামত নিয়ে যাচ্ছি। সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণে এসব মতামত অনেকাংশে প্রতিফলিত হচ্ছে। চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ায় তাদের প্রতিটি মতামত সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।’
ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে সংস্কার কমিশনগুলো তাদের সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘তাদের সুপারিশ নিয়ে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ক্রমাগতভাবে আলোচনায় বসব। সকলের ঐকমত্যের ভিত্তিতেই আমরা সংস্কার প্রস্তাব চূড়ান্ত করব।’
নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করছে জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘কয়েক দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে। তার পর থেকে নির্বাচন আয়োজন করার সমস্ত দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তাবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার পাশাপাশি প্রথমবারের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে যাতে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে লক্ষ্যেও সরকার কাজ করছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
৯ ঘণ্টা আগে