বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আজ রোববার এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘সকল সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে গত ২৪ আগস্ট স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সম্পদের হিসাব বিবরণী ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।
শেখ হাসিনা সরকারের শেষ সময়ে সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের বিপুল সম্পদের তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। কাউকে দায়িত্ব হতে সরিয়ে দেওয়া হয়। এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনেকের বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। এমন পরিস্থিতে সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি ফের সামনে আসে।
অথচ বিদ্যমান ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ অনুযায়ী সরকারি চাকুরেদের প্রতি পাঁচ বছর পর সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। বলা হয়েছে, প্রত্যেক সরকারি কর্মচারী প্রতি পাঁচ বছর অন্তর প্রদর্শিত সম্পত্তির হ্রাস-বৃদ্ধির হিসাব বিবরণী যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে দাখিল করবেন। প্রত্যেক সরকারি কর্মচারী চাকরিতে প্রবেশের সময় যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে তাঁর অথবা তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন বা দখলে থাকা শেয়ার, সার্টিফিকেট, সিকিউরিটি, বিমা পলিসি এবং ৫০ হাজার টাকা বা ততোধিক মূল্যের অলংকারাদিসহ স্থাবর–অস্থাবর সম্পত্তির ঘোষণা দেবেন। কিন্তু ৪৫ বছর আগের আইনটি মানছেন না অধিকাংশ সরকারি চাকুরেরা।
গত (২০১৯-২৩) মেয়াদে সরকার গঠনের ১০ দিনের মাথায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের সময় দুর্নীতি বন্ধে সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনের পর সম্পদ বিবরণী দাখিল ও স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির নিয়ম মানতে সব মন্ত্রণালয়ে ২০২১ সালের ২৪ জুন চিঠি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু সাড়া দেননি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরপর ২০২২ সালের মার্চে ফের তাগিদ দিয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে চিঠি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তারপরও মেলেনি সাড়া। বরং দিনদিনই বাড়ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রতিযোগিতা।
সব সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আজ রোববার এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান বলেন, ‘সকল সরকারি কর্মচারীকে সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে গত ২৪ আগস্ট স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সম্পদের হিসাব বিবরণী ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।
শেখ হাসিনা সরকারের শেষ সময়ে সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের বিপুল সম্পদের তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। কাউকে দায়িত্ব হতে সরিয়ে দেওয়া হয়। এসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অনেকের বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত। এমন পরিস্থিতে সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি ফের সামনে আসে।
অথচ বিদ্যমান ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’ অনুযায়ী সরকারি চাকুরেদের প্রতি পাঁচ বছর পর সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। বলা হয়েছে, প্রত্যেক সরকারি কর্মচারী প্রতি পাঁচ বছর অন্তর প্রদর্শিত সম্পত্তির হ্রাস-বৃদ্ধির হিসাব বিবরণী যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে দাখিল করবেন। প্রত্যেক সরকারি কর্মচারী চাকরিতে প্রবেশের সময় যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারের কাছে তাঁর অথবা তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন বা দখলে থাকা শেয়ার, সার্টিফিকেট, সিকিউরিটি, বিমা পলিসি এবং ৫০ হাজার টাকা বা ততোধিক মূল্যের অলংকারাদিসহ স্থাবর–অস্থাবর সম্পত্তির ঘোষণা দেবেন। কিন্তু ৪৫ বছর আগের আইনটি মানছেন না অধিকাংশ সরকারি চাকুরেরা।
গত (২০১৯-২৩) মেয়াদে সরকার গঠনের ১০ দিনের মাথায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের সময় দুর্নীতি বন্ধে সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনের পর সম্পদ বিবরণী দাখিল ও স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির নিয়ম মানতে সব মন্ত্রণালয়ে ২০২১ সালের ২৪ জুন চিঠি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কিন্তু সাড়া দেননি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এরপর ২০২২ সালের মার্চে ফের তাগিদ দিয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে চিঠি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। তারপরও মেলেনি সাড়া। বরং দিনদিনই বাড়ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রতিযোগিতা।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৭ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে