কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের আদালতগুলো ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বিভিন্ন মামলায় কমসংখ্যক অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় এমন দেশগুলোর মধ্যে গত বছর বাংলাদেশ ছিল দ্বিতীয় স্থানে।
আদালতগুলো ২০২২ সালে ১৬৯ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। আর ২০২১ সালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল ১৮১ ব্যক্তিকে। এসব মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে ধর্ষণ ও মাদক সংশ্লিষ্টতাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের কারণে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ কথা বলেছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে মিশরে, ৫৩৮ ব্যক্তিকে। এরপরই আছে বাংলাদেশ (১৬৯)। এ ছাড়া ভারতে ১৬৫, পাকিস্তানে ১২৭, ইন্দোনেশিয়ায় ১২১ এবং ইরাকে ১১২ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
একই প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০২২ সালে চার ব্যক্তিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীর সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ২ হাজার।
গত বছর জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য-রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশসহ মাত্র ১৯টি দেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। অন্য দেশগুলো হলো আফগানিস্তান, বেলারুশ, চীন, মিশর, ইরান, ইরাক, জাপান, কুয়েত, মিয়ানমার, উত্তর কোরিয়া, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সিরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম ও ইয়েমেন।
কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬টি দেশের মধ্যে কেবল বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরেই গত বছর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।
বাংলাদেশের আদালতগুলো ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বিভিন্ন মামলায় কমসংখ্যক অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় এমন দেশগুলোর মধ্যে গত বছর বাংলাদেশ ছিল দ্বিতীয় স্থানে।
আদালতগুলো ২০২২ সালে ১৬৯ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। আর ২০২১ সালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল ১৮১ ব্যক্তিকে। এসব মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে ধর্ষণ ও মাদক সংশ্লিষ্টতাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের কারণে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ কথা বলেছে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে মিশরে, ৫৩৮ ব্যক্তিকে। এরপরই আছে বাংলাদেশ (১৬৯)। এ ছাড়া ভারতে ১৬৫, পাকিস্তানে ১২৭, ইন্দোনেশিয়ায় ১২১ এবং ইরাকে ১১২ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
একই প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০২২ সালে চার ব্যক্তিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীর সংখ্যা বর্তমানে প্রায় ২ হাজার।
গত বছর জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য-রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশসহ মাত্র ১৯টি দেশে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। অন্য দেশগুলো হলো আফগানিস্তান, বেলারুশ, চীন, মিশর, ইরান, ইরাক, জাপান, কুয়েত, মিয়ানমার, উত্তর কোরিয়া, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সিরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, ভিয়েতনাম ও ইয়েমেন।
কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬টি দেশের মধ্যে কেবল বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরেই গত বছর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে যেসব মামলা চলছিল, তা সংশোধিত আইনেও চলবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম। আজ সোমবার প্রসিকিউশন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৪’ -এর সংশোধনী তুলে ধরতেই সংবাদ সম্মেলনের আ
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সারজিস আলমসহ আরও ৪৫ জনকে জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
১০ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
১১ ঘণ্টা আগে