নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল বলেছেন, ‘দেশে সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলে অর্থনীতি ঠিকভাবে পরিচালিত (কাজ) হয় না। সঠিক পরিসংখ্যানের অভাবে দেশের অর্থনীতি নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা ও চিন্তাধারা নষ্ট হতে বাধ্য। আগের দিনে জনশুমারি না থাকার কারণে অনেকেই না খেয়ে মারা গেছে। আমরা চাই আসছে জনশুমারি ও গৃহগণনায় কেউ যাতে বাদ না যায়।’
মোস্তফা কামাল আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর মাস্টার ট্রেইনারগণের ৪ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব দেশের উন্নয়নের স্বার্থে আপনারা (দেশের জনগণ) তথ্য দিয়ে আমাদেরকে সঠিক পরিকল্পনা নিতে সাহায্য করবেন। দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং দেশের মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থ আপনারা জনশুমারি ও গৃহগণনায় অংশ গ্রহণ করবেন।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যদি একজন মানুষও এই জনশুমারি থেকে বাদ পড়ে এবং অভুক্ত থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমরা তার বাদ পড়ার জন্য দায়ী থাকব। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত করা আমাদের লক্ষ্য। এটা নিশ্চিত করতে হলে আমাদের জনশুমারি সঠিকভাবে করতে হবে।’
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) আগামী ১৫-২১ জুন সপ্তাহব্যাপী দেশে প্রথমবারের মত ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেশের ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা পরিচালনা করবে। বিবিএস প্রতি দশ বছর অন্তর অন্তর জনশুমারি ও গৃহগণনা করে থাকে। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনায় ১০ বছর পর্যাবৃত্তি অনুসরণ করে ২০২১ সালে করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের প্রথম জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে এবং সর্বশেষ পঞ্চম জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সাল।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ষষ্ঠ এই জনশুমারি ও গৃহগণনা চারটি উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হবে। দেশের প্রতিটি থানা ও খানার সদস্যগণকে গণনা করে মোট খানা ও জনসংখ্যার হিসাব করা, দেশের সকল বসতঘর, বাসগৃহের সংখ্যা নিরূপণ করা, দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের লক্ষ্যে তথ্য সংগ্রহ, স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকা নির্ধারণের নিমিত্ত তথ্য সরবরাহ এবং জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করা।
যেসব বিষয় এই জনশুমারি ও গৃহগণনা–২০২২ এ অন্তর্ভুক্ত থাকবে
জনশুমারি ও গৃহগণনা–২০২২ এর আওতায় বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানা বেষ্টিত অঞ্চলের সকল গৃহ, সাধারণ, প্রাতিষ্ঠানিক ও বস্তি খানা, ভাসমান, ছিন্নমূল জনগোষ্ঠী, খানায় বসবাসরত সকল সদস্যের জনতাত্ত্বিক ও আর্থসামাজিক তথ্য, যেমন-গৃহের সংখ্যা ও ধরন, বাসস্থানের মালিকানা, খাবার পানির প্রধান উৎস, টয়লেটের সুবিধা, বিদ্যুৎ সুবিধা, রান্নার জ্বালানির প্রধান উৎস, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বৈদেশিক রেমিট্যান্স, খানা সদস্যদের বয়স, লিঙ্গ, বৈবাহিক অবস্থা, ধর্ম, প্রতিবন্ধিতা, শিক্ষা, কর্ম, প্রশিক্ষণ, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার, ব্যাংক, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, জাতীয়তা, প্রত্যকে জেলার বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল বলেছেন, ‘দেশে সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলে অর্থনীতি ঠিকভাবে পরিচালিত (কাজ) হয় না। সঠিক পরিসংখ্যানের অভাবে দেশের অর্থনীতি নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা ও চিন্তাধারা নষ্ট হতে বাধ্য। আগের দিনে জনশুমারি না থাকার কারণে অনেকেই না খেয়ে মারা গেছে। আমরা চাই আসছে জনশুমারি ও গৃহগণনায় কেউ যাতে বাদ না যায়।’
মোস্তফা কামাল আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর মাস্টার ট্রেইনারগণের ৪ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি অনুরোধ করব দেশের উন্নয়নের স্বার্থে আপনারা (দেশের জনগণ) তথ্য দিয়ে আমাদেরকে সঠিক পরিকল্পনা নিতে সাহায্য করবেন। দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং দেশের মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থ আপনারা জনশুমারি ও গৃহগণনায় অংশ গ্রহণ করবেন।’
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যদি একজন মানুষও এই জনশুমারি থেকে বাদ পড়ে এবং অভুক্ত থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় আমরা তার বাদ পড়ার জন্য দায়ী থাকব। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত করা আমাদের লক্ষ্য। এটা নিশ্চিত করতে হলে আমাদের জনশুমারি সঠিকভাবে করতে হবে।’
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) আগামী ১৫-২১ জুন সপ্তাহব্যাপী দেশে প্রথমবারের মত ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেশের ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা পরিচালনা করবে। বিবিএস প্রতি দশ বছর অন্তর অন্তর জনশুমারি ও গৃহগণনা করে থাকে। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনায় ১০ বছর পর্যাবৃত্তি অনুসরণ করে ২০২১ সালে করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের প্রথম জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে এবং সর্বশেষ পঞ্চম জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সাল।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ষষ্ঠ এই জনশুমারি ও গৃহগণনা চারটি উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হবে। দেশের প্রতিটি থানা ও খানার সদস্যগণকে গণনা করে মোট খানা ও জনসংখ্যার হিসাব করা, দেশের সকল বসতঘর, বাসগৃহের সংখ্যা নিরূপণ করা, দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের লক্ষ্যে তথ্য সংগ্রহ, স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচনী এলাকা নির্ধারণের নিমিত্ত তথ্য সরবরাহ এবং জাতীয় সম্পদের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করা।
যেসব বিষয় এই জনশুমারি ও গৃহগণনা–২০২২ এ অন্তর্ভুক্ত থাকবে
জনশুমারি ও গৃহগণনা–২০২২ এর আওতায় বাংলাদেশের ভৌগোলিক সীমানা বেষ্টিত অঞ্চলের সকল গৃহ, সাধারণ, প্রাতিষ্ঠানিক ও বস্তি খানা, ভাসমান, ছিন্নমূল জনগোষ্ঠী, খানায় বসবাসরত সকল সদস্যের জনতাত্ত্বিক ও আর্থসামাজিক তথ্য, যেমন-গৃহের সংখ্যা ও ধরন, বাসস্থানের মালিকানা, খাবার পানির প্রধান উৎস, টয়লেটের সুবিধা, বিদ্যুৎ সুবিধা, রান্নার জ্বালানির প্রধান উৎস, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বৈদেশিক রেমিট্যান্স, খানা সদস্যদের বয়স, লিঙ্গ, বৈবাহিক অবস্থা, ধর্ম, প্রতিবন্ধিতা, শিক্ষা, কর্ম, প্রশিক্ষণ, মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার, ব্যাংক, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, জাতীয়তা, প্রত্যকে জেলার বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে পদক্ষেপ নিতে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মোহাম্মদ আজমি।
২৩ মিনিট আগেজাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা এবং মতামত-সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পরই হতে পারে স্থানীয় নির্বাচন। আবার এ নির্বাচন আলাদাভাবে না করে একসঙ্গে করা যায় কি না, সেটাও রয়
২ ঘণ্টা আগেউন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর প্রকল্পে ব্যবহৃত গাড়ির বেশির ভাগই সরকারি দপ্তরে জমা হয় না। প্রভাবশালীরা কৌশলে এসব গাড়ি ব্যবহার করেন। ফলে প্রকল্পের গাড়ির ব্যবহার ও জমা দেওয়ার বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি রুহুল আমিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে