বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
এশিয়ার যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি সন্তোষজনক অবস্থায় আছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘ডেঙ্গুসহ মশকবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ বিষয়ক জাতীয় কমিটি’র ২০২৪ সালের দ্বিতীয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি বিভিন্ন দেশে মশাবাহিত এ রোগীর সংখ্যার তথ্য তুলে ধরেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘২০২৪ সালে বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় সন্তোষজনক অবস্থায় আছে। যদিও আমরা চাই, ডেঙ্গু পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকুক। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু প্রত্যাশা করি না। কিন্তু পরিসংখ্যান বিবেচনায় আমরা এখনো ভালো অবস্থায় আছি।’
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত, বাংলাদেশসহ এশিয়ার অন্যান্য দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির সর্বশেষ তথ্যচিত্র যদি আমরা লক্ষ করি তাহলে দেখা যায়, ২ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশের ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৭৫১ জন, এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪৬ জনের। অন্যদিকে ভারতে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ৪৪৭ জন, শ্রীলঙ্কায় তা ২৩ হাজার ৯৩১ জন, মালয়েশিয়ায় তা ৫০ হাজার ৬৫০ জন এবং ইন্দোনেশিয়ায় তা ৮৮ হাজার ৫৯৩ জন। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশেও গত ২৭ জুন পর্যন্ত ৮ হাজার ৯৬২ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছে। থাইল্যান্ডে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার।’
তিনি বলেন, ‘বিগত বছরগুলোর চেয়ে এ বছর ঢাকা শহরের মানুষকে অধিক সচেতন করতে পেরেছি। জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে সিটি করপোরেশন থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত সকলে কাজ করে যাচ্ছে। জেলা, উপজেলা এবং পৌরসভা পর্যায়ের গঠিত কমিটিগুলো যাতে সক্রিয়ভাবে কাজ করে সে বিষয়ে স্ব স্ব কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়েছে। গত বছরের ন্যায় এ বছরও দেশের সকল জেলা প্রশাসক এবং বিভাগীয় কমিশনারকে এ–সংক্রান্ত গৃহীত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানসহ স্থানীয় সরকার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এশিয়ার যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি সন্তোষজনক অবস্থায় আছে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত ‘ডেঙ্গুসহ মশকবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ বিষয়ক জাতীয় কমিটি’র ২০২৪ সালের দ্বিতীয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি বিভিন্ন দেশে মশাবাহিত এ রোগীর সংখ্যার তথ্য তুলে ধরেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘২০২৪ সালে বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় সন্তোষজনক অবস্থায় আছে। যদিও আমরা চাই, ডেঙ্গু পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে থাকুক। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু প্রত্যাশা করি না। কিন্তু পরিসংখ্যান বিবেচনায় আমরা এখনো ভালো অবস্থায় আছি।’
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত, বাংলাদেশসহ এশিয়ার অন্যান্য দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির সর্বশেষ তথ্যচিত্র যদি আমরা লক্ষ করি তাহলে দেখা যায়, ২ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশের ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৭৫১ জন, এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৪৬ জনের। অন্যদিকে ভারতে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ৪৪৭ জন, শ্রীলঙ্কায় তা ২৩ হাজার ৯৩১ জন, মালয়েশিয়ায় তা ৫০ হাজার ৬৫০ জন এবং ইন্দোনেশিয়ায় তা ৮৮ হাজার ৫৯৩ জন। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশেও গত ২৭ জুন পর্যন্ত ৮ হাজার ৯৬২ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছে। থাইল্যান্ডে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার।’
তিনি বলেন, ‘বিগত বছরগুলোর চেয়ে এ বছর ঢাকা শহরের মানুষকে অধিক সচেতন করতে পেরেছি। জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে সিটি করপোরেশন থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত সকলে কাজ করে যাচ্ছে। জেলা, উপজেলা এবং পৌরসভা পর্যায়ের গঠিত কমিটিগুলো যাতে সক্রিয়ভাবে কাজ করে সে বিষয়ে স্ব স্ব কর্তৃপক্ষকে দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়েছে। গত বছরের ন্যায় এ বছরও দেশের সকল জেলা প্রশাসক এবং বিভাগীয় কমিশনারকে এ–সংক্রান্ত গৃহীত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানসহ স্থানীয় সরকার বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে