নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক নৌপরিবহনবিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের নির্বাচনে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল শুক্রবার লন্ডনে জাতিসংঘের শিপিং-সংক্রান্ত বিশেষায়িত এই সংস্থার অধিবেশনে ভোটাভুটির মাধ্যমে নির্বাচিত হয় বাংলাদেশ।
নৌপরিবহন মন্ত্রণায়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইএমওর ৩৩তম অধিবেশনে সংস্থাটির কনভেনশনের ১৬ ও ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তিনটি ক্যাটাগরিতে কাউন্সিল সদস্য পদে গোপন ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে ২০২৪-২০২৫ সালের জন্য ৪০ সদস্যের নতুন আইএমও কাউন্সিল নির্বাচিত হয়।
আন্তর্জাতিক শিপিং পরিষেবা প্রদানে সর্বাধিক আগ্রহী এমন দশটি দেশ ‘এ’ ক্যাটাগরিতে, আন্তর্জাতিক সমুদ্রবাহিত বাণিজ্যে সর্বাধিক আগ্রহী এমন ১০টি দেশ ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়।
এ ছাড়া ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত নয়, অথচ সামুদ্রিক পরিবহন বা নেভিগেশনে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে এবং যেসব দেশ কাউন্সিলে নির্বাচিত হলে বিশ্বের সব প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে এমন ২০টি দেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়। এবারের ‘সি’ ক্যাটাগরির কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচনে ২৫টি দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৬৮টি বৈধ ভোটের মধ্যে বাংলাদেশ ১২৮টি ভোট পেয়ে ১৬তম হয়ে নির্বাচিত হয়।
আইএমও জাতিসংঘের সামুদ্রিক পরিবহনসংক্রান্ত সর্বোচ্চ বিশেষায়িত সংস্থা। এটি শিপিং সুরক্ষা ও নিরাপত্তা এবং জাহাজের কারণে সামুদ্রিক ও বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ প্রতিরোধে বিশ্বব্যাপী কাজ করে। আইএমও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করে।
বৈশ্বিক সামুদ্রিক শিল্প ও সরকারের সব নিয়ন্ত্রক, আর্থিক, আইনগত ও কারিগরি সহযোগিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ১৭৫টি সদস্য রাষ্ট্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি মর্যাদাপূর্ণ সংস্থা এটি। আইএমওর হেডকোয়ার্টার লন্ডনে অবস্থিত। নৌপরিবহন অধিদপ্তর বাংলাদেশের আইএমওর ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
এবারের নির্বাচনে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রথম থেকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। এই অর্জন বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান ও বৈশ্বিক মেরিটাইম সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক সমর্থনের একটি প্রমাণ। এ বছরের জুনে নিরাপদ জাহাজ পুনর্ব্যবহারসংক্রান্ত হংকং কনভেনশনে বাংলাদেশের অনুসমর্থন, যা আন্তর্জাতিক মেরিটাইম মানদণ্ড বজায় রাখতে বাংলাদেশের অঙ্গীকার প্রতিফলিত করেছে; তা এই নির্বাচনে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে। এই নির্বাচন মেরিটাইম সেক্টরকে সুগঠিত ও সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত করবে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ, জাহাজ পরিচালনা ও জাহাজ পুনর্ব্যবহার সেক্টরের দক্ষতা বাড়িয়ে বৈশ্বিক খ্যাতি অর্জন করবে।
আন্তর্জাতিক নৌপরিবহনবিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের নির্বাচনে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল শুক্রবার লন্ডনে জাতিসংঘের শিপিং-সংক্রান্ত বিশেষায়িত এই সংস্থার অধিবেশনে ভোটাভুটির মাধ্যমে নির্বাচিত হয় বাংলাদেশ।
নৌপরিবহন মন্ত্রণায়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইএমওর ৩৩তম অধিবেশনে সংস্থাটির কনভেনশনের ১৬ ও ১৭ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তিনটি ক্যাটাগরিতে কাউন্সিল সদস্য পদে গোপন ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে ২০২৪-২০২৫ সালের জন্য ৪০ সদস্যের নতুন আইএমও কাউন্সিল নির্বাচিত হয়।
আন্তর্জাতিক শিপিং পরিষেবা প্রদানে সর্বাধিক আগ্রহী এমন দশটি দেশ ‘এ’ ক্যাটাগরিতে, আন্তর্জাতিক সমুদ্রবাহিত বাণিজ্যে সর্বাধিক আগ্রহী এমন ১০টি দেশ ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়।
এ ছাড়া ‘এ’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত নয়, অথচ সামুদ্রিক পরিবহন বা নেভিগেশনে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে এবং যেসব দেশ কাউন্সিলে নির্বাচিত হলে বিশ্বের সব প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হবে এমন ২০টি দেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়। এবারের ‘সি’ ক্যাটাগরির কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচনে ২৫টি দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৬৮টি বৈধ ভোটের মধ্যে বাংলাদেশ ১২৮টি ভোট পেয়ে ১৬তম হয়ে নির্বাচিত হয়।
আইএমও জাতিসংঘের সামুদ্রিক পরিবহনসংক্রান্ত সর্বোচ্চ বিশেষায়িত সংস্থা। এটি শিপিং সুরক্ষা ও নিরাপত্তা এবং জাহাজের কারণে সামুদ্রিক ও বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ প্রতিরোধে বিশ্বব্যাপী কাজ করে। আইএমও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়তা করে।
বৈশ্বিক সামুদ্রিক শিল্প ও সরকারের সব নিয়ন্ত্রক, আর্থিক, আইনগত ও কারিগরি সহযোগিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ১৭৫টি সদস্য রাষ্ট্রের সমন্বয়ে গঠিত একটি মর্যাদাপূর্ণ সংস্থা এটি। আইএমওর হেডকোয়ার্টার লন্ডনে অবস্থিত। নৌপরিবহন অধিদপ্তর বাংলাদেশের আইএমওর ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
এবারের নির্বাচনে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রথম থেকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। এই অর্জন বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান ও বৈশ্বিক মেরিটাইম সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক সমর্থনের একটি প্রমাণ। এ বছরের জুনে নিরাপদ জাহাজ পুনর্ব্যবহারসংক্রান্ত হংকং কনভেনশনে বাংলাদেশের অনুসমর্থন, যা আন্তর্জাতিক মেরিটাইম মানদণ্ড বজায় রাখতে বাংলাদেশের অঙ্গীকার প্রতিফলিত করেছে; তা এই নির্বাচনে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে। এই নির্বাচন মেরিটাইম সেক্টরকে সুগঠিত ও সুশৃঙ্খল ও সংগঠিত করবে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণ, জাহাজ পরিচালনা ও জাহাজ পুনর্ব্যবহার সেক্টরের দক্ষতা বাড়িয়ে বৈশ্বিক খ্যাতি অর্জন করবে।
বিগত সরকার ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমি তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিমিনাল পলিটিক্যাল ইকোনমিতে নারী হয়ে পড়লো বড় ভিকটিম।
৩ মিনিট আগেএনজিও সংস্থা আশার কর্মী মোছা. সাবিনা ইয়াসমিন হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড ও একজনের সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
৮ মিনিট আগেনিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) দেশের সংবাদমাধ্যমের ওপর চলমান আক্রমণ ও হুমকি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সম্প্রতি রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো
২৩ মিনিট আগেনির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য বেশ চাপ এসেছিল। এমন অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের ট্রেন চলছে, এমন ধারণা দেওয়ার জন্য নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে।’
১ ঘণ্টা আগে