নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে। এ ইস্যুতে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে জাতীয় সংসদে তা জানতে চেয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
সরকারের ধৈর্য ধরার প্রসঙ্গ তুলে চুন্নু বলেন, ‘আমরা ধৈর্য ধরব ঠিক আছে, কিন্তু ধৈর্য আমরা কতটুকু ধরব? আমরা যদি কার্যকর কোনো কূটনৈতিক পদক্ষেপ ইমিডিয়েট (তাৎক্ষণিক) না নিই, তাহলে আমাদের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে যাবে।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে জাপার মহাসচিব এ কথা বলেন।
এর আগে গত সোমবার সংসদে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানান, মিয়ানমার ইস্যুতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিকে (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) ধৈর্য ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সংসদে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘মিয়ানমারে সংঘাত চলছে। আমাদের এমনই অবস্থা যে, ওখান থেকে গুলি এসে আমাদের দুজন কিন্তু মারা গেছে। ২৬৪ জন (এ প্রতিবেদন লেখার সময় ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে) মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশের মধ্যে ঢুকতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁরা সারেন্ডার করেছেন, তাঁরা আমাদের বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। প্রশ্ন হলো, আরাকানদের সঙ্গে যুদ্ধটা যেভাবে শুরু হয়েছে তাতে মনে হচ্ছে এটি অনেক লম্বা হবে। যদি তাই হয়, তাহলে আমরা যে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আছে তাদের ব্যাক করানোর বিষয়টি অনেকটা অনিশ্চিত অবস্থায় চলে আসছে।’
সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত নেই উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘মানুষ একটা উদ্বেগের মধ্যে আছে। কারণ, এখানে যুদ্ধের যে অবস্থা...আমরা ধৈর্য ধরব ঠিক আছে, কিন্তু ধৈর্য আমরা কতটুকু ধরব এবং আমরা কী কী পদক্ষেপ নিয়েছি? আমার মনে হয়, ধৈর্য তো ধরবই, কিন্তু আমরা যদি কার্যকর কোনো কূটনৈতিক পদক্ষেপ ইমিডিয়েট না নিই তাহলে আমাদের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে যাবে। কারণ যেভাবে সেখানে যুদ্ধ হচ্ছে, দেখা যাবে এভাবে লোক আসবে যে, আমরা পুশব্যাক করেও পারব না, অবস্থাটা এ রকম হবে।’
এখন থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে সমস্যাটা প্রকট আকার ধারণ করবে বলে সতর্ক করে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, ‘জাতি বা দেশের মানুষ একটা উদ্বেগের মধ্যে আছে। যেহেতু সংসদ জাতির সব কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্র এবং যেহেতু প্রজাতন্ত্রের মালিকের পক্ষে আমরা প্রতিনিধি। এখানে দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে যে কীভাবে আমরা এটি মোকাবিলা করছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলব, বর্ডারের যে অবস্থাটা তার ওপর সার্বিক একটি ব্যাখ্যা ৩০০ বিধিতে জাতিকে যাতে অবহিত করেন সেই দাবি জানাচ্ছি।’
মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশে পড়েছে। এ ইস্যুতে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে জাতীয় সংসদে তা জানতে চেয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
সরকারের ধৈর্য ধরার প্রসঙ্গ তুলে চুন্নু বলেন, ‘আমরা ধৈর্য ধরব ঠিক আছে, কিন্তু ধৈর্য আমরা কতটুকু ধরব? আমরা যদি কার্যকর কোনো কূটনৈতিক পদক্ষেপ ইমিডিয়েট (তাৎক্ষণিক) না নিই, তাহলে আমাদের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে যাবে।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে জাপার মহাসচিব এ কথা বলেন।
এর আগে গত সোমবার সংসদে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানান, মিয়ানমার ইস্যুতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিকে (বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) ধৈর্য ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সংসদে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘মিয়ানমারে সংঘাত চলছে। আমাদের এমনই অবস্থা যে, ওখান থেকে গুলি এসে আমাদের দুজন কিন্তু মারা গেছে। ২৬৪ জন (এ প্রতিবেদন লেখার সময় ৩০০ ছাড়িয়ে গেছে) মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশের মধ্যে ঢুকতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁরা সারেন্ডার করেছেন, তাঁরা আমাদের বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। প্রশ্ন হলো, আরাকানদের সঙ্গে যুদ্ধটা যেভাবে শুরু হয়েছে তাতে মনে হচ্ছে এটি অনেক লম্বা হবে। যদি তাই হয়, তাহলে আমরা যে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আছে তাদের ব্যাক করানোর বিষয়টি অনেকটা অনিশ্চিত অবস্থায় চলে আসছে।’
সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত নেই উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘মানুষ একটা উদ্বেগের মধ্যে আছে। কারণ, এখানে যুদ্ধের যে অবস্থা...আমরা ধৈর্য ধরব ঠিক আছে, কিন্তু ধৈর্য আমরা কতটুকু ধরব এবং আমরা কী কী পদক্ষেপ নিয়েছি? আমার মনে হয়, ধৈর্য তো ধরবই, কিন্তু আমরা যদি কার্যকর কোনো কূটনৈতিক পদক্ষেপ ইমিডিয়েট না নিই তাহলে আমাদের জন্য একটা বড় সমস্যা হয়ে যাবে। কারণ যেভাবে সেখানে যুদ্ধ হচ্ছে, দেখা যাবে এভাবে লোক আসবে যে, আমরা পুশব্যাক করেও পারব না, অবস্থাটা এ রকম হবে।’
এখন থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে সমস্যাটা প্রকট আকার ধারণ করবে বলে সতর্ক করে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, ‘জাতি বা দেশের মানুষ একটা উদ্বেগের মধ্যে আছে। যেহেতু সংসদ জাতির সব কর্মকাণ্ডের প্রাণকেন্দ্র এবং যেহেতু প্রজাতন্ত্রের মালিকের পক্ষে আমরা প্রতিনিধি। এখানে দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে যে কীভাবে আমরা এটি মোকাবিলা করছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলব, বর্ডারের যে অবস্থাটা তার ওপর সার্বিক একটি ব্যাখ্যা ৩০০ বিধিতে জাতিকে যাতে অবহিত করেন সেই দাবি জানাচ্ছি।’
কাজের ব্যস্ততায় একমাত্র ছেলেকে তেমন সময় দিতে পারেন না সরকারি চাকুরে সায়মা মুসলিমীন। তাই ছেলের বিনোদনের জন্য বেছে নিয়েছেন খেলার মাঠ। রাজধানীর গুলশান এলাকার বাসিন্দা সায়মা ‘গুলশান ইয়ুথ ক্লাব’-এর ব্যবস্থাপনায় থাকা সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন মাঠে পাঠান সন্তানকে। কিন্তু এ জন্য ক্রমবর্ধমান ব্যয় তাঁর জন্য
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ২৭ মার্চ সরকারি সফরে চীন যেতে পারেন। পরদিন ২৮ মার্চ দেশটির প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে...
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলা রয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলা রয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে