অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
ঢাকা: দেশে করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনা মহামারি শুরুর পর থেকে এটি দেশে একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা। এর আগে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল দেশে করোনায় সর্বাধিক ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। যা এখনো পর্যন্ত করোনায় দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
এর আগে চলতি বছরের ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় একদিনে ১০১ জন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। ২৫ এপ্রিলের পর আজ ২৫ জুন অর্থাৎ ঠিক ৬০ দিনের ব্যবধানে করোনায় ফের শতাধিক মৃত্যু হলো।
চলতি বছর করোনার সবচেয়ে ভয়াবহ মাস ছিল এপ্রিল। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কিছুটা কম থাকলেও এপ্রিল মাসে এসে সেটি বেড়ে যায়। ১৬,১৭, ১৯ ও ২৫ এপ্রিল দেশে করোনায় শতাধিক মৃত্যু হয়। আর সর্বোচ্চ শনাক্ত (২৪ %) ছিল ৩ এপ্রিল।
মে মাসের শুরুর দিকে আক্রান্ত শনাক্ত ও মৃত্যু কমতে শুরু করলেও জুন মাসে এসে তা ফের বাড়তে শুরু করে। শনাক্তের হার এখনো ঊর্ধ্বমুখী। ১৪ মে থেকেই ধারাবাহিকভাবে এ প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এছাড়া ১৯ জুন করোনায় মারা যান ৬৭ জন, ২০ জুন করোনায় মারা যান ৮২ জন, ২১ জুন করোনায় মারা যান ৭৮ জন, ২২ জুন করোনায় মারা যান ৭৬ জন, ২৩ জুন করোনায় মারা যান ৮৫ জন, ২৪ জুন করোনায় মারা যান ৮১ জন, সবশেষ আজ ২৫ জুন করোনায় মারা গেলেন ১০৮ জন।
এদিকে অব্যাহতভাবে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে থাকায় সারা দেশে সম্পূর্ণ ‘শাটডাউনের’ কথা ভাবছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সারা দেশে কমপক্ষে ১৪ দিন সম্পূর্ণ ‘শাটডাউন’ করতে করোনা সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সুপারিশ যৌক্তিক। সরকারেরও এ ধরনের প্রস্তুতি আছে। যেকোনো সময় তা ঘোষণা করা হতে পারে।
আরও পডুন:
দেশে একদিনে ১০৮ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৮৬৯
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
১ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৮ ঘণ্টা আগে