নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রভাব বাড়াটাই স্বাভাবিক। কারণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের কাজের ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা থাকে না। কিন্তু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বেতন বৃদ্ধি, পদোন্নতি ইত্যাদি। লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে কর্মহীন হয়ে পড়াও অস্বাভাবিক নয়। সেই কারণেই পরিবার পরিকল্পনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষণীয়।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. একেএম নূর-উন নবী।
অধ্যাপক নূর-উন নবী আরও বলেন, ‘অনেক দম্পতি আছেন, যারা এসব পদ্ধতি (জন্ম নিয়ন্ত্রণ) ব্যবহার করতে অনিচ্ছুক। এমনকি তাঁদের কাছে সরকারি বার্তাও কখনো পৌঁছায় না, ফলে দেশের প্রজনন হার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে থাকছে।’
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের একটি কার্যক্রম ছিল বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে তথ্য প্রদান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বর্তমানে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হার মাত্র ২২ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হবে এবং প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিতে হবে। নয়তো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা কঠিন হয়ে পড়বে। যোগ করেন অধ্যাপক নূর–উন নবী।
তাঁর মতে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব একা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ওপর ছেড়ে দিলে হবে না। এ ক্ষেত্রে ২৫টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করত হবে। কারণ এর সঙ্গে দেশের ২৫টি মন্ত্রণালয়ে সম্পৃক্ত। আন্তমন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কার্যক্রম ছাড়া জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি সম্ভব হবে না।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হিসেবে জনগণের জীবনযাপনে সংস্কৃতির প্রভাবের কথা উল্লেখ করেন অধ্যাপক নূর-উন নবী। তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে রয়েছে আর্থসামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক গতিময়তা, কর্মসংস্থান ও পারিপার্শ্বিকতা। যে কারণে আমাদের দেশে বাল্য বিয়ে কমছে না। বাল্য বিয়ের ক্ষেত্রে বিবাহিত মেয়েটির ওপর একটি চাপ থাকে দ্রুত সন্তান দানের। এমনকি সন্তান গ্রহণের ক্ষেত্রে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না। ফলে সন্তান জন্মদানে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা গুরুত্ব বহন করে না।’
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ক্ষেত্রে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রভাব বাড়াটাই স্বাভাবিক। কারণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের কাজের ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা থাকে না। কিন্তু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বেতন বৃদ্ধি, পদোন্নতি ইত্যাদি। লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হলে কর্মহীন হয়ে পড়াও অস্বাভাবিক নয়। সেই কারণেই পরিবার পরিকল্পনায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষণীয়।
আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও পপুলেশন সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. একেএম নূর-উন নবী।
অধ্যাপক নূর-উন নবী আরও বলেন, ‘অনেক দম্পতি আছেন, যারা এসব পদ্ধতি (জন্ম নিয়ন্ত্রণ) ব্যবহার করতে অনিচ্ছুক। এমনকি তাঁদের কাছে সরকারি বার্তাও কখনো পৌঁছায় না, ফলে দেশের প্রজনন হার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে থাকছে।’
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের একটি কার্যক্রম ছিল বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে তথ্য প্রদান ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বর্তমানে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হার মাত্র ২২ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হবে এবং প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিতে হবে। নয়তো লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা কঠিন হয়ে পড়বে। যোগ করেন অধ্যাপক নূর–উন নবী।
তাঁর মতে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব একা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ওপর ছেড়ে দিলে হবে না। এ ক্ষেত্রে ২৫টি মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করত হবে। কারণ এর সঙ্গে দেশের ২৫টি মন্ত্রণালয়ে সম্পৃক্ত। আন্তমন্ত্রণালয়ের সমন্বিত কার্যক্রম ছাড়া জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি সম্ভব হবে না।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হিসেবে জনগণের জীবনযাপনে সংস্কৃতির প্রভাবের কথা উল্লেখ করেন অধ্যাপক নূর-উন নবী। তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে রয়েছে আর্থসামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক গতিময়তা, কর্মসংস্থান ও পারিপার্শ্বিকতা। যে কারণে আমাদের দেশে বাল্য বিয়ে কমছে না। বাল্য বিয়ের ক্ষেত্রে বিবাহিত মেয়েটির ওপর একটি চাপ থাকে দ্রুত সন্তান দানের। এমনকি সন্তান গ্রহণের ক্ষেত্রে তার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না। ফলে সন্তান জন্মদানে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা গুরুত্ব বহন করে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
৯ মিনিট আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে