নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার তেজগাঁও কার্যালয়ে যান তিনি। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে আজ শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তবে জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী-সমর্থককে দেখা যায়নি। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও ছাত্র-জনতা নূর হোসেন চত্বরে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। সেখানে এখন বিক্ষোভ চলছে। পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি রয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধরের পর পুলিশে দিয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ১০ জনের বেশি এই মারধরের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। সকাল থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী জানান, সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী অবস্থান নেন। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করা হয়। মারধরের পর তাঁদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।
কর্মসূচি ঘোষণার পর গতকাল শনিবার রাত থেকেই জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। তাঁদের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও আজ সকাল থেকে যোগ দেয়। সকালে উত্তেজনা থাকলেও বেলা ১০টা থেকে জিরো পয়েন্টে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে চারপাশে অবস্থান নিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া এ বিষয়ে আগে থেকেই কঠোর অবস্থানে থাকার হুঁশিয়ারি দিয়েছে প্রশাসন।
সকাল ১০টায় গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট ঘুরে দেখা যায়, শহীদ নূর হোসেন চত্বরে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিএনপির বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা একটু পরপর মিছিল নিয়ে জিরো পয়েন্টে জমায়েত হতে থাকেন।
এসব কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা যেন সৃষ্টি না হয় সে জন্য এলাকার চারপাশে অবস্থান নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন ইউনিট। সেখানে উপস্থিত রয়েছেন রমনা জোনের ডিসি, এডিসিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এসব কর্মসূচির কারণে সড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য অতিরিক্ত ট্রাফিক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইউনিফর্ম ও ইউনিফর্ম ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সদস্যকে অবস্থান করতে দেখা গেছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশের এপিসি, জলকামানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন।
সেখানে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘রাত থেকেই গুলিস্তান এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। সাধারণ মানুষের চলাচলে কোনো অসুবিধা যেন না হয়, সে বিষয়গুলো আমরা খেয়াল রাখছি। কর্মসূচি ঘিরে যেন যানজটের সৃষ্টি না হয়, আমাদের সদস্যরা সড়কে সে বিষয়ে কাজ করছেন।’
এর আগে সকাল ৮টার দিকে শহীদ নূর হোসেনের পরিবারসহ রাজনৈতিক সংগঠন নূর চত্বরে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। নূর হোসেনের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আওয়ামী লীগ জোর করে নূর হোসেনকে যুবলীগের কর্মী দাবি করত, আসলে সে যুবলীগ করত না, সে ছিল সাধারণ মানুষ।
শ্রদ্ধা জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, গণতন্ত্রের জন্য নূর হোসেন জীবন দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ নূর হোসেনকে নিজেদের দলের বলে দাবি করত। আসলে সে ছিল সাধারণ মানুষ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, এই সরকার গঠনের সময় দেশের সব মানুষের সমর্থন ছিল। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ না করতে পারা, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার না করায় সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার শাহরিয়ার আলী বলেন, যেকোনো কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে। গুলিস্তানের কর্মসূচি ঘিরেও পুলিশের কঠোর অবস্থান রয়েছে। বিশেষ কোনো নিষিদ্ধ সংগঠনকে রাস্তায় নামতে দেওয়া হবে না। সেই সঙ্গে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
এর আগে শনিবার (৯ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দেওয়া হয়। বিপরীতে একই স্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গণজমায়েতের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুকে ঘোষণা দেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপির ঢাকার বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
সকালের দিকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধর ও পুলিশে সোপর্দ করেন তাঁরা।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার তেজগাঁও কার্যালয়ে যান তিনি। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক খুদে বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিকে আজ শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তবে জিরো পয়েন্টে আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী-সমর্থককে দেখা যায়নি। বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন ও ছাত্র-জনতা নূর হোসেন চত্বরে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। সেখানে এখন বিক্ষোভ চলছে। পুরো এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি রয়েছে।
তবে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধরের পর পুলিশে দিয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ১০ জনের বেশি এই মারধরের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। সকাল থেকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী জানান, সকাল থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির শতাধিক নেতা-কর্মী অবস্থান নেন। এ সময় সেখানে আসা কয়েকজনকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে মারধর করা হয়। মারধরের পর তাঁদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে তুলে দেন তাঁরা। পরে পুলিশ তাঁদের আটক করে নিয়ে যায়।
কর্মসূচি ঘোষণার পর গতকাল শনিবার রাত থেকেই জিরো পয়েন্টে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। তাঁদের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও আজ সকাল থেকে যোগ দেয়। সকালে উত্তেজনা থাকলেও বেলা ১০টা থেকে জিরো পয়েন্টে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে চারপাশে অবস্থান নিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া এ বিষয়ে আগে থেকেই কঠোর অবস্থানে থাকার হুঁশিয়ারি দিয়েছে প্রশাসন।
সকাল ১০টায় গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট ঘুরে দেখা যায়, শহীদ নূর হোসেন চত্বরে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিএনপির বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা একটু পরপর মিছিল নিয়ে জিরো পয়েন্টে জমায়েত হতে থাকেন।
এসব কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা যেন সৃষ্টি না হয় সে জন্য এলাকার চারপাশে অবস্থান নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন ইউনিট। সেখানে উপস্থিত রয়েছেন রমনা জোনের ডিসি, এডিসিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এসব কর্মসূচির কারণে সড়কে যাতে যানজট সৃষ্টি না হয়, সে জন্য অতিরিক্ত ট্রাফিক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইউনিফর্ম ও ইউনিফর্ম ছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সদস্যকে অবস্থান করতে দেখা গেছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশের এপিসি, জলকামানসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন।
সেখানে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘রাত থেকেই গুলিস্তান এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। সাধারণ মানুষের চলাচলে কোনো অসুবিধা যেন না হয়, সে বিষয়গুলো আমরা খেয়াল রাখছি। কর্মসূচি ঘিরে যেন যানজটের সৃষ্টি না হয়, আমাদের সদস্যরা সড়কে সে বিষয়ে কাজ করছেন।’
এর আগে সকাল ৮টার দিকে শহীদ নূর হোসেনের পরিবারসহ রাজনৈতিক সংগঠন নূর চত্বরে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। নূর হোসেনের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আওয়ামী লীগ জোর করে নূর হোসেনকে যুবলীগের কর্মী দাবি করত, আসলে সে যুবলীগ করত না, সে ছিল সাধারণ মানুষ।
শ্রদ্ধা জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, গণতন্ত্রের জন্য নূর হোসেন জীবন দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ নূর হোসেনকে নিজেদের দলের বলে দাবি করত। আসলে সে ছিল সাধারণ মানুষ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, এই সরকার গঠনের সময় দেশের সব মানুষের সমর্থন ছিল। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ না করতে পারা, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার না করায় সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগর পুলিশের ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার শাহরিয়ার আলী বলেন, যেকোনো কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে। গুলিস্তানের কর্মসূচি ঘিরেও পুলিশের কঠোর অবস্থান রয়েছে। বিশেষ কোনো নিষিদ্ধ সংগঠনকে রাস্তায় নামতে দেওয়া হবে না। সেই সঙ্গে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
এর আগে শনিবার (৯ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দেওয়া হয়। বিপরীতে একই স্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গণজমায়েতের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুকে ঘোষণা দেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপির ঢাকার বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা। তাঁরা সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
সকালের দিকে আওয়ামী লীগের কর্মী সন্দেহে কয়েকজনকে মারধর ও পুলিশে সোপর্দ করেন তাঁরা।
ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে গণহত্যা চালিয়েছে, তা এক কথায় কল্পনাতীত। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ চায় এ গণহত্যার বিচার হোক। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার স্বচ্ছতা এবং নিরপেক্ষতার মাধ্যমে এই গণহত্যার বিচার করতে প্রতিশ্
৩০ মিনিট আগেরোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আগামী বছরের (২০২৫ সাল) সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম
২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মিঞা মোহাম্মদ আলী আকবর আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবিপি আনন্দকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ফরিদপুরের এক যুবক। বাংলাদেশে হিন্দুরা অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ওই যুবক। তবে তাঁর পরিবারের দাবি, সীমান্ত দিয়ে ওপারে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাসপোর্ট আটকিয়ে সাক্ষাৎকারটি নেয় ভারতীয় ওই গণমাধ
৩ ঘণ্টা আগে