নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ভূমি অফিসে না গিয়ে এখন থেকে ঘরে বসে ভূমি উন্নয়ন কর, মিউটেশন ও খতিয়ানসহ ভূমি সেবার ফি দেওয়া যাবে। এ জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
ওই প্লাটফর্মের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের ফি নিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) এবং মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ, বিকাশ ও উপায় এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এক অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস এবং চারটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ঘরে বসে সকল ফি পরিশোধ করা যাবে। চুক্তির আওতায় ইউসিবিএল হবে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়কারী সেটেলমেন্ট ব্যাংক। মানুষ উপায়, নগদ, বিকাশ এবং অন্যান্য পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে জমির ফি দিতে পারবে।
ফি পরিশোধের পর ভূমিসেবা গ্রহীতারা কিউআর কোডযুক্ত একটি রশিদ পাবেন। উপায়, বিকাশ ও নগদ এর মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে সেটেলমেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যাবে। সেখান থেকে ই-চালানের মাধ্যমে জমা হবে সরকারি কোষাগারে।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের ডিজিটাল প্রসেসটা খুবই ইফেক্টিভ হয়েছে।
ভূমি সচিব জানান, ঘরে বসে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। জানতে হবে কে ফি দিচ্ছেন। এনআইডির সঙ্গে ভেরিফাইড করে রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মটা আমরা তৈরি করেছি। একই সঙ্গে সেবাগ্রহীতার সঙ্গে তার রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হবে।
মোস্তাফিজুর জানান, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল সেন্টার এবং কল সেন্টারে ফোন করে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। এরপর তিনি বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য জানিয়ে একটা টোকেন নম্বর দেওয়া হবে। সেই নম্বর ব্যবহার করে যে কোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে হবে।
ভূমি সচিব বলেন, আমরা ই-পর্চা বা ডিজিটাল রেকর্ড রুম চালু করেছি। এক কোটি ৭৬ লাখ রেকর্ড সেখানে আছে। যে কেউ ওয়েবসাইটে গিয়ে এনআইডি দিয়ে খতিয়ান দেখতে পারবে। এই সার্ভিসটিও টেলিফোনের মাধ্যমে দেওয়ার চিন্তা করছি। একজন মানুষ ঘরে বসে ফোন করে পর্চার আবেদন দিতে পারবে। এখন ঘরে বসে ফি পরিশোধের উপায় মেলায় মানুষকে আর ভূমি অফিসে যেতে হবে না।
সেবা প্রদানকারী ও সেবাগ্রহীতার সঙ্গে দেখা না হলে দুর্নীতি ও ভোগান্তিসহ অনেক কিছু কমে যায় বলে মত দেন ভূমি সচিব মোস্তাফিজুর।
ঢাকা: ভূমি অফিসে না গিয়ে এখন থেকে ঘরে বসে ভূমি উন্নয়ন কর, মিউটেশন ও খতিয়ানসহ ভূমি সেবার ফি দেওয়া যাবে। এ জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
ওই প্লাটফর্মের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের ফি নিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) এবং মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ, বিকাশ ও উপায় এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এক অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস এবং চারটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অ্যাপ্লিকেশন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ঘরে বসে সকল ফি পরিশোধ করা যাবে। চুক্তির আওতায় ইউসিবিএল হবে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়কারী সেটেলমেন্ট ব্যাংক। মানুষ উপায়, নগদ, বিকাশ এবং অন্যান্য পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে জমির ফি দিতে পারবে।
ফি পরিশোধের পর ভূমিসেবা গ্রহীতারা কিউআর কোডযুক্ত একটি রশিদ পাবেন। উপায়, বিকাশ ও নগদ এর মাধ্যমে আদায়কৃত অর্থ তাৎক্ষণিকভাবে সেটেলমেন্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যাবে। সেখান থেকে ই-চালানের মাধ্যমে জমা হবে সরকারি কোষাগারে।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের ডিজিটাল প্রসেসটা খুবই ইফেক্টিভ হয়েছে।
ভূমি সচিব জানান, ঘরে বসে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। জানতে হবে কে ফি দিচ্ছেন। এনআইডির সঙ্গে ভেরিফাইড করে রেজিস্ট্রেশন প্ল্যাটফর্মটা আমরা তৈরি করেছি। একই সঙ্গে সেবাগ্রহীতার সঙ্গে তার রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে যোগাযোগ করা হবে।
মোস্তাফিজুর জানান, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল সেন্টার এবং কল সেন্টারে ফোন করে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। এরপর তিনি বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য জানিয়ে একটা টোকেন নম্বর দেওয়া হবে। সেই নম্বর ব্যবহার করে যে কোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে হবে।
ভূমি সচিব বলেন, আমরা ই-পর্চা বা ডিজিটাল রেকর্ড রুম চালু করেছি। এক কোটি ৭৬ লাখ রেকর্ড সেখানে আছে। যে কেউ ওয়েবসাইটে গিয়ে এনআইডি দিয়ে খতিয়ান দেখতে পারবে। এই সার্ভিসটিও টেলিফোনের মাধ্যমে দেওয়ার চিন্তা করছি। একজন মানুষ ঘরে বসে ফোন করে পর্চার আবেদন দিতে পারবে। এখন ঘরে বসে ফি পরিশোধের উপায় মেলায় মানুষকে আর ভূমি অফিসে যেতে হবে না।
সেবা প্রদানকারী ও সেবাগ্রহীতার সঙ্গে দেখা না হলে দুর্নীতি ও ভোগান্তিসহ অনেক কিছু কমে যায় বলে মত দেন ভূমি সচিব মোস্তাফিজুর।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৪ ঘণ্টা আগে