বাসস, ঢাকা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রক্তের ঋণে আবদ্ধ করে গেছেন মন্তব্য করে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের একটাই লক্ষ্য, তার রক্তের এই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি নিবেদিত ‘শোক থেকে শক্তি, শোক থেকে জাগরণ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) এ দেশের মানুষের জন্য রক্ত দিয়ে গেছেন। রক্তের ঋণে আমাদের আবদ্ধ করে গেছেন। আমাদের একটাই লক্ষ্য, তার রক্তের এই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে। বাংলাদেশকে জাতির পিতার ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আর সেই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সেই আদর্শ নিয়েই আমাদের পথচলা।’
বাংলাদেশ আজকে সারা বিশ্বের কাছে উন্নয়নের বিস্ময়। জাতির পিতার এই আত্মত্যাগ কখনো বৃথা যেতে পারে না, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে স্বজন হারানোর বেদনার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ দিনটি (১৫ আগস্ট) আমাদের জন্য শোকের দিন, কষ্টের দিন। কিন্তু সব থেকে বড় কথা হলো বাঙালি জাতির জন্য সব হারানোর দিন, শোকের দিন।’
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘আমি সব হারিয়েছি। আমি জানি হারানোর বেদনা খুব কষ্টকর। সেই কষ্ট সহ্য করে একটা লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। সেই শোককে শক্তিতে পরিণত করে এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই লক্ষ্য। ইনশাল্লাহ এই বাংলাদেশ জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে আমরা গড়ে তুলব। যে দেশের স্বপ্ন আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন সেই স্বপ্ন ইনশাল্লাহ বাস্তবায়িত হবে।’
টানা তিন বারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘যে বাংলাদেশকে জাতির পিতা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে রেখে গিয়েছিলেন আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজকে বিশ্বে একটা মর্যাদা পেয়েছে, দারিদ্র্যের হার আমরা হ্রাস করতে সক্ষম হয়েছি। যেখানে ৪৫ শতাংশ ছিল সেখানে আমরা ২০ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছরে উন্নীত হয়েছে।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘আজকে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এদেশে একটি মানুষও দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত থাকবে না। একটি মানুষও ভূমিহীন থাকবে না। জাতির পিতা গুচ্ছগ্রাম নির্মাণের মাধ্যমে ভূমিহীন মানুষের জন্য খাস জমি বিতরণ করে ঘর তৈরি করে দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছিলেন। আমরা তার জন্মশতবার্ষিকীতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। আমরা সেইভাবে গৃহনির্মাণ করে দিচ্ছি ঘরহারা মানুষের জন্য। চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। শিক্ষার আলো আজকে ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। প্রায় ৭৪ শতাংশ মানুষ এখন স্বাক্ষরতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’
শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুর নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘মাত্র সাড়ে ৩ বছর হাতে সময় পেয়েছেন। এই এত স্বল্প সময়ের মধ্যে একটা বিধ্বস্ত দেশকে যেমন গড়ে তোলা, পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করা। তিনি সেটা খুব সফলভাবে করে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করেছিলেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে তিনি যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন সেটা যদি বাস্তবায়ন করে যেতে পারতেন তাহলে বাংলার মানুষ তার গণতান্ত্রিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারত। ক্ষুধা দারিদ্র্য থেকে উন্নত জীবন পেতে পারত। কিন্তু ঘাতকের দল সেটা হতে দেয়নি। যারা স্বাধীনতা চায়নি, যারা বাঙালির বিজয় চায়নি তারাই নির্মমভাবে তাকে হত্যা করে এবং কিছু লোক তো বেইমানিও করে, মুনাফেকি করে। এটাই হচ্ছে আমাদের জন্য সব থেকে দুর্ভাগ্যের।’
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঘাতকেরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। সে সময় সৌভাগ্যক্রমে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
জাতির পিতার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুননেছা মুজিব, তিন পুত্র- বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, দশ বছরের শিশুপুত্র শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর সহোদর শেখ আবু নাসের, কৃষকনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, যুবনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, বেবী সেরনিয়াবাত, আরিফ সেরনিয়াবাত, সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত, সুকান্ত বাবু, আব্দুল নঈম খান রিন্টুসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করে ঘাতকেরা।
রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল, কর্তব্যরত পুলিশের বিশেষ শাখার এএসআই সিদ্দিকুর রহমান, সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হকও এদিন নিহত হন। ঘাতকদের কামানের গোলার আঘাতে মোহাম্মদপুরে একটি পরিবারের বেশ কয়েকজন হতাহত হন।
আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন তারানা হালিম।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রক্তের ঋণে আবদ্ধ করে গেছেন মন্তব্য করে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের একটাই লক্ষ্য, তার রক্তের এই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৭ আগস্ট) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি নিবেদিত ‘শোক থেকে শক্তি, শোক থেকে জাগরণ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) এ দেশের মানুষের জন্য রক্ত দিয়ে গেছেন। রক্তের ঋণে আমাদের আবদ্ধ করে গেছেন। আমাদের একটাই লক্ষ্য, তার রক্তের এই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে। বাংলাদেশকে জাতির পিতার ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আর সেই প্রতিজ্ঞা নিয়ে সেই আদর্শ নিয়েই আমাদের পথচলা।’
বাংলাদেশ আজকে সারা বিশ্বের কাছে উন্নয়নের বিস্ময়। জাতির পিতার এই আত্মত্যাগ কখনো বৃথা যেতে পারে না, বলেন প্রধানমন্ত্রী।
১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে স্বজন হারানোর বেদনার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ দিনটি (১৫ আগস্ট) আমাদের জন্য শোকের দিন, কষ্টের দিন। কিন্তু সব থেকে বড় কথা হলো বাঙালি জাতির জন্য সব হারানোর দিন, শোকের দিন।’
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘আমি সব হারিয়েছি। আমি জানি হারানোর বেদনা খুব কষ্টকর। সেই কষ্ট সহ্য করে একটা লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। সেই শোককে শক্তিতে পরিণত করে এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই লক্ষ্য। ইনশাল্লাহ এই বাংলাদেশ জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে আমরা গড়ে তুলব। যে দেশের স্বপ্ন আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন সেই স্বপ্ন ইনশাল্লাহ বাস্তবায়িত হবে।’
টানা তিন বারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘যে বাংলাদেশকে জাতির পিতা স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে রেখে গিয়েছিলেন আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। মাথাপিছু আয় ২ হাজার ২২৭ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজকে বিশ্বে একটা মর্যাদা পেয়েছে, দারিদ্র্যের হার আমরা হ্রাস করতে সক্ষম হয়েছি। যেখানে ৪৫ শতাংশ ছিল সেখানে আমরা ২০ শতাংশে নামিয়ে এনেছি। মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছরে উন্নীত হয়েছে।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘আজকে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এদেশে একটি মানুষও দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত থাকবে না। একটি মানুষও ভূমিহীন থাকবে না। জাতির পিতা গুচ্ছগ্রাম নির্মাণের মাধ্যমে ভূমিহীন মানুষের জন্য খাস জমি বিতরণ করে ঘর তৈরি করে দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছিলেন। আমরা তার জন্মশতবার্ষিকীতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। আমরা সেইভাবে গৃহনির্মাণ করে দিচ্ছি ঘরহারা মানুষের জন্য। চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। শিক্ষার আলো আজকে ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। প্রায় ৭৪ শতাংশ মানুষ এখন স্বাক্ষরতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’
শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুর নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘মাত্র সাড়ে ৩ বছর হাতে সময় পেয়েছেন। এই এত স্বল্প সময়ের মধ্যে একটা বিধ্বস্ত দেশকে যেমন গড়ে তোলা, পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করা। তিনি সেটা খুব সফলভাবে করে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করেছিলেন।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে তিনি যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন সেটা যদি বাস্তবায়ন করে যেতে পারতেন তাহলে বাংলার মানুষ তার গণতান্ত্রিক অধিকার, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে পারত। ক্ষুধা দারিদ্র্য থেকে উন্নত জীবন পেতে পারত। কিন্তু ঘাতকের দল সেটা হতে দেয়নি। যারা স্বাধীনতা চায়নি, যারা বাঙালির বিজয় চায়নি তারাই নির্মমভাবে তাকে হত্যা করে এবং কিছু লোক তো বেইমানিও করে, মুনাফেকি করে। এটাই হচ্ছে আমাদের জন্য সব থেকে দুর্ভাগ্যের।’
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঘাতকেরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। সে সময় সৌভাগ্যক্রমে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
জাতির পিতার সহধর্মিণী বঙ্গমাতা ফজিলাতুননেছা মুজিব, তিন পুত্র- বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, দশ বছরের শিশুপুত্র শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর সহোদর শেখ আবু নাসের, কৃষকনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, যুবনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মণি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি, বেবী সেরনিয়াবাত, আরিফ সেরনিয়াবাত, সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত, সুকান্ত বাবু, আব্দুল নঈম খান রিন্টুসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করে ঘাতকেরা।
রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল, কর্তব্যরত পুলিশের বিশেষ শাখার এএসআই সিদ্দিকুর রহমান, সেনা সদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হকও এদিন নিহত হন। ঘাতকদের কামানের গোলার আঘাতে মোহাম্মদপুরে একটি পরিবারের বেশ কয়েকজন হতাহত হন।
আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন তারানা হালিম।
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
১ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১২ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১৩ ঘণ্টা আগে