নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ৭০ শতাংশ নাগরিক অনলাইন ব্যবহার থেকে বাইরে থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ রেলওয়ে ঈদ যাত্রায় ঘরমুখো মানুষের জন্য শতভাগ টিকিট অনলাইনে কেন রেখেছে— এই প্রশ্ন তুলেছে গ্রাহক স্বার্থ অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
আজ শনিবার অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য ও দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠান।
অনলাইনের পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকদের জন্য সশরীরে কাউন্টারে টিকিট কাটার ব্যবস্থা রাখার দাবি জানিয়ে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে বর্তমানে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি ৬৩ লাখ এবং ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারী এক কোটি ২২ লাখ ৮০ হাজার।
অন্যদিকে পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে, দেশে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ নাগরিক কম্পিউটার ব্যবহার করে, ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৯ শতাংশ, আর সর্বশেষ তথ্য মতে ফোন ব্যবহারকারী ৮ থেকে ৯ দশমিক ৯ শতাংশ কিন্তু এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ ফিচার ফোন ব্যবহারকারী হওয়ায় এরা অনলাইনে টিকিট কাটতে পারবেন না। বিসিএস এর তথ্য মতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, রেল মন্ত্রণালয় যদিও কালোবাজারি থেকে মুক্ত এবং নাগরিকদের হয়রানি থেকে বাঁচতে শতভাগ অনলাইনের ব্যবস্থা করেছে। উদ্যোগটি মহৎ কিন্তু যে দেশে এখনো শতভাগ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করা থেকে দূরে রয়েছে, সেখানে শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই না। এটি এক ধরনের নাগরিক বৈষম্য সৃষ্টি করছে যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আর ডিভাইস এবং ইন্টারনেট না থাকার সুযোগ নিচ্ছে পাড়া মহল্লায় ফোন-ফ্যাক্সের দোকানদার। তারা প্রতিটি টিকিট কেটে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা অতিরিক্ত আদায় করছে ঘরমুখো মানুষদের কাছে। তার মানে কালোবাজারি থেকে মুক্ত হওয়া গেলেও অতি লোভী মানুষের হাত থেকে রক্ষা পায়নি নাগরিক।
অনলাইন টিকিট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান সহজ ডট কম যদিও বলছে বা রেল কর্তৃপক্ষ বলছে ৩২ হাজার টিকিটের জন্য হিট করেছে ২ কোটি ব্যবহারকারী। তবে এখানে একটি বিষয় বলে রাখা ভালো এই দুই কোটি মানুষ কিন্তু সারা দেশ থেকে অনলাইনে হিট করেছে। ঈদে ঘরেফেরা মানুষ এর মধ্যে অধিকাংশই বলা চলে প্রায় ৯৫ শতাংশ সাধারণ শ্রেণির যাত্রী। আর এর মধ্যে বেশির ভাগ যাত্রীর কাছে নেই ডিভাইস এবং ইন্টারনেট। তাই সাধারণ শ্রেণির নাগরিকদের জন্য বা ইন্টারনেট ব্যবহার না করা নাগরিকদের জন্য পর্যাপ্ত কাউন্টার এর ব্যবস্থা করে সশরীরে টিকিটের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানান তিনি।
দেশের ৭০ শতাংশ নাগরিক অনলাইন ব্যবহার থেকে বাইরে থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ রেলওয়ে ঈদ যাত্রায় ঘরমুখো মানুষের জন্য শতভাগ টিকিট অনলাইনে কেন রেখেছে— এই প্রশ্ন তুলেছে গ্রাহক স্বার্থ অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
আজ শনিবার অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য ও দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠান।
অনলাইনের পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকদের জন্য সশরীরে কাউন্টারে টিকিট কাটার ব্যবস্থা রাখার দাবি জানিয়ে সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে বর্তমানে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি ৬৩ লাখ এবং ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারী এক কোটি ২২ লাখ ৮০ হাজার।
অন্যদিকে পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে, দেশে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ নাগরিক কম্পিউটার ব্যবহার করে, ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৯ শতাংশ, আর সর্বশেষ তথ্য মতে ফোন ব্যবহারকারী ৮ থেকে ৯ দশমিক ৯ শতাংশ কিন্তু এর মধ্যে ৬৫ শতাংশ ফিচার ফোন ব্যবহারকারী হওয়ায় এরা অনলাইনে টিকিট কাটতে পারবেন না। বিসিএস এর তথ্য মতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, রেল মন্ত্রণালয় যদিও কালোবাজারি থেকে মুক্ত এবং নাগরিকদের হয়রানি থেকে বাঁচতে শতভাগ অনলাইনের ব্যবস্থা করেছে। উদ্যোগটি মহৎ কিন্তু যে দেশে এখনো শতভাগ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করা থেকে দূরে রয়েছে, সেখানে শতভাগ অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই না। এটি এক ধরনের নাগরিক বৈষম্য সৃষ্টি করছে যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল। আর ডিভাইস এবং ইন্টারনেট না থাকার সুযোগ নিচ্ছে পাড়া মহল্লায় ফোন-ফ্যাক্সের দোকানদার। তারা প্রতিটি টিকিট কেটে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা অতিরিক্ত আদায় করছে ঘরমুখো মানুষদের কাছে। তার মানে কালোবাজারি থেকে মুক্ত হওয়া গেলেও অতি লোভী মানুষের হাত থেকে রক্ষা পায়নি নাগরিক।
অনলাইন টিকিট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান সহজ ডট কম যদিও বলছে বা রেল কর্তৃপক্ষ বলছে ৩২ হাজার টিকিটের জন্য হিট করেছে ২ কোটি ব্যবহারকারী। তবে এখানে একটি বিষয় বলে রাখা ভালো এই দুই কোটি মানুষ কিন্তু সারা দেশ থেকে অনলাইনে হিট করেছে। ঈদে ঘরেফেরা মানুষ এর মধ্যে অধিকাংশই বলা চলে প্রায় ৯৫ শতাংশ সাধারণ শ্রেণির যাত্রী। আর এর মধ্যে বেশির ভাগ যাত্রীর কাছে নেই ডিভাইস এবং ইন্টারনেট। তাই সাধারণ শ্রেণির নাগরিকদের জন্য বা ইন্টারনেট ব্যবহার না করা নাগরিকদের জন্য পর্যাপ্ত কাউন্টার এর ব্যবস্থা করে সশরীরে টিকিটের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানান তিনি।
আরও ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৩৯ জন ভোটার বেড়েছে। তাঁদের মধ্যে দেশে ৪ লাখ ৫১ হাজার ২২৯ জন এবং প্রবাসে থাকা ১২ হাজার ২১০ জন নতুন ভোটার হয়েছেন। গত আট মাসে তাঁরা নিজ উদ্যোগে ভোটার হন।
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতির কারণে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় থাকা ভাতাসমূহ সাময়িকভাবে স্থগিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু এবং সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। গতকাল বুধবার রাজধানীয় সিরডাপ মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি) আয়োজিত ‘সরকারি কৃষিসেবা ও ব্
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্ক শুধু রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সদস্যসহ ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা না করার তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সাংবাদিকসহ অনেকের বিরুদ্ধে খুনসহ এমন অনেক অভিযোগ আনা হয়েছে, তদন্তে যার সত্যতা মেলেনি।
১১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। আজ বুধবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়াটি সরাসরি দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে
১৩ ঘণ্টা আগে