নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘সব দলের অংশগ্রহণ না থাকলেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব’—গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের দেওয়া এমন বক্তব্যকে স্ববিরোধী উল্লেখ করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বলেছে। তাঁর এমন বক্তব্যের ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রত্যাশিতভাবে গ্রহণযোগ্য, অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক হওয়া নিয়ে শঙ্কা বাড়ছে।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় সংস্থাটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, মাত্র দুই দিন আগেই তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, প্রধান রাজনৈতিক বিরোধী দল বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের এই বারংবার অবস্থান পাল্টানো সন্দেহজনক ও বিভ্রান্তিমূলক উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দলীয় চিন্তার ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি যখন তিনি বলেন, কে নির্বাচনে এল, কে এল না, জনগণ যদি আসেন, ভোটাররা যদি আসেন, তাঁরা ভোট প্রয়োগ করেন, তাহলেই নির্বাচনের একটা বড় সফলতা—তখন তাঁর এ ঘোষণায় বাস্তবে দলীয় পক্ষপাতিত্বের প্রতিফল হয়েছে, যা দেশবাসীর মধ্যে হতাশা বাড়াচ্ছে।
সাংবিধানিক সংস্থার প্রধানের এমন অবস্থান থাকলে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হবে, সেটা নিয়ে আশঙ্কার যথেষ্ট কারণ আছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জনগণ ভোট দিলেই বড় সফলতা—এটি যেমন সঠিক, তেমনি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অজানা থাকার কথা নয় যে জনগণের ভোটে অংশগ্রহণের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিত সাপেক্ষে বাস্তব অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি অপরিহার্য।
স্ববিরোধী ও পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান পরিহার করে নির্বাচনকালীন সরকারের পাশাপাশি প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বের ঊর্ধ্বে ভূমিকা পালনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা ও পরামর্শমূলক কর্মকাণ্ডে অগ্রসর হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক।
বিবৃতিতে বলা হয়, আগের জাতীয় নির্বাচনগুলোর অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া সবচেয়ে বেশি জরুরি। টিআইবির বিশ্বাস, সিইসি নিশ্চয়ই জানেন, শুধু আইনগত বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করে নির্বাচন শেষ করলে তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটবে না। এমন বাস্তবতায় সিইসির গতকাল শনিবারের বক্তব্য শুনে আশঙ্কা হচ্ছে যে তিনি হয়তো হাল ছেড়ে দিচ্ছেন। কোনো অবস্থাতেই এর কোনো ইতিবাচক ব্যাখ্যা দাঁড় করানো সম্ভব নয়। দেশবাসীর প্রত্যাশা অনুযায়ী অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে কমিশনের কাছে আরও বেশি উদ্যোগ প্রত্যাশিত।
‘সব দলের অংশগ্রহণ না থাকলেও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব’—গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের দেওয়া এমন বক্তব্যকে স্ববিরোধী উল্লেখ করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) বলেছে। তাঁর এমন বক্তব্যের ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন প্রত্যাশিতভাবে গ্রহণযোগ্য, অন্তর্ভুক্তি ও অংশগ্রহণমূলক হওয়া নিয়ে শঙ্কা বাড়ছে।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় সংস্থাটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, মাত্র দুই দিন আগেই তিনি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, প্রধান রাজনৈতিক বিরোধী দল বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন অসম্পূর্ণ থেকে যেতে পারে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের এই বারংবার অবস্থান পাল্টানো সন্দেহজনক ও বিভ্রান্তিমূলক উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দলীয় চিন্তার ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনে কাজ করার নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি যখন তিনি বলেন, কে নির্বাচনে এল, কে এল না, জনগণ যদি আসেন, ভোটাররা যদি আসেন, তাঁরা ভোট প্রয়োগ করেন, তাহলেই নির্বাচনের একটা বড় সফলতা—তখন তাঁর এ ঘোষণায় বাস্তবে দলীয় পক্ষপাতিত্বের প্রতিফল হয়েছে, যা দেশবাসীর মধ্যে হতাশা বাড়াচ্ছে।
সাংবিধানিক সংস্থার প্রধানের এমন অবস্থান থাকলে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হবে, সেটা নিয়ে আশঙ্কার যথেষ্ট কারণ আছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, জনগণ ভোট দিলেই বড় সফলতা—এটি যেমন সঠিক, তেমনি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অজানা থাকার কথা নয় যে জনগণের ভোটে অংশগ্রহণের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সমান প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র নিশ্চিত সাপেক্ষে বাস্তব অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি অপরিহার্য।
স্ববিরোধী ও পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান পরিহার করে নির্বাচনকালীন সরকারের পাশাপাশি প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষ ও স্বার্থের দ্বন্দ্বের ঊর্ধ্বে ভূমিকা পালনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা ও পরামর্শমূলক কর্মকাণ্ডে অগ্রসর হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক।
বিবৃতিতে বলা হয়, আগের জাতীয় নির্বাচনগুলোর অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়া সবচেয়ে বেশি জরুরি। টিআইবির বিশ্বাস, সিইসি নিশ্চয়ই জানেন, শুধু আইনগত বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করে নির্বাচন শেষ করলে তাতে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটবে না। এমন বাস্তবতায় সিইসির গতকাল শনিবারের বক্তব্য শুনে আশঙ্কা হচ্ছে যে তিনি হয়তো হাল ছেড়ে দিচ্ছেন। কোনো অবস্থাতেই এর কোনো ইতিবাচক ব্যাখ্যা দাঁড় করানো সম্ভব নয়। দেশবাসীর প্রত্যাশা অনুযায়ী অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে কমিশনের কাছে আরও বেশি উদ্যোগ প্রত্যাশিত।
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
৬ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৮ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৮ ঘণ্টা আগে