নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ফের করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু হয়েছে। চলতি মাসের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৮ জনের শরীরে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৪ হাজার ২৪৩ জন। এ সময়ে কেউ করোনায় মারা যায়নি। ফলে করোনায় দেশে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন।
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এর মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই শনাক্ত হয়েছে ১১৪ জনের।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৭১ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫ হাজার ৩৩৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৬৮৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৬ হাজার ৬৮৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ৯১ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
শুরুর দিকে রোগী শনাক্তের হার কম ছিল। তবে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে হার বাড়তে শুরু করে। আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রোগী শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল।
সংক্রমণ শনাক্ত ৬ লাখ পেরিয়ে যায় গত ১ এপ্রিল। পরদিন ৬ হাজার ৮৩০ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনে সর্বোচ্চ।
চলতি বছরের ৩১ মার্চ করোনায় মৃত্যু ৯ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে গত বছরের ৩০ জুন এক দিনে ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, যা এক দিনে সর্বোচ্চ।
আগস্টের পর মাস দুয়েক সংক্রমণ নিম্নমুখী ছিল। কিন্তু নভেম্বরের শুরুতে বাড়তে থাকে রোগী শনাক্তের হার ও মৃতের সংখ্যা। সবশেষ ডিসেম্বরে সংক্রমণের হার কমলেও এখন সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী।
দেশে ফের করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু হয়েছে। চলতি মাসের ৩ তারিখ থেকে ধারাবাহিকভাবে করোনাভাইরাস শনাক্তের হার বাড়তে শুরু করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১২৮ জনের শরীরে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৪ হাজার ২৪৩ জন। এ সময়ে কেউ করোনায় মারা যায়নি। ফলে করোনায় দেশে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন।
আজ সোমবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এর মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই শনাক্ত হয়েছে ১১৪ জনের।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৭১ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫ হাজার ৩৩৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৬৮৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৬ হাজার ৬৮৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ৯১ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম কোভিড আক্রান্ত শনাক্তের পর দ্রুত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে নভেল করোনাভাইরাস। মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বিশ্বের অধিকাংশ এলাকা। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস প্রথম শনাক্তের খবর জানানো হয় গত ৮ মার্চ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় ১৮ মার্চ।
শুরুর দিকে রোগী শনাক্তের হার কম ছিল। তবে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে হার বাড়তে শুরু করে। আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত রোগী শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল।
সংক্রমণ শনাক্ত ৬ লাখ পেরিয়ে যায় গত ১ এপ্রিল। পরদিন ৬ হাজার ৮৩০ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনে সর্বোচ্চ।
চলতি বছরের ৩১ মার্চ করোনায় মৃত্যু ৯ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে গত বছরের ৩০ জুন এক দিনে ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, যা এক দিনে সর্বোচ্চ।
আগস্টের পর মাস দুয়েক সংক্রমণ নিম্নমুখী ছিল। কিন্তু নভেম্বরের শুরুতে বাড়তে থাকে রোগী শনাক্তের হার ও মৃতের সংখ্যা। সবশেষ ডিসেম্বরে সংক্রমণের হার কমলেও এখন সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা এবং মতামত-সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পরই হতে পারে স্থানীয় নির্বাচন। আবার এ নির্বাচন আলাদাভাবে না করে একসঙ্গে করা যায় কি না, সেটাও রয়
৪ মিনিট আগেউন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর প্রকল্পে ব্যবহৃত গাড়ির বেশির ভাগই সরকারি দপ্তরে জমা হয় না। প্রভাবশালীরা কৌশলে এসব গাড়ি ব্যবহার করেন। ফলে প্রকল্পের গাড়ির ব্যবহার ও জমা দেওয়ার বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেবিচারপতি রুহুল আমিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেদেশে প্রতিদিন ১ হাজার ৩৪০টি অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে। সে হিসাবে ঘণ্টায় অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে ৫৬টি। দেশে অপরিণত শিশু জন্মে প্রতিরোধ কার্যক্রমে গতি নেই। এখনো বছরে সাড়ে চার লাখ অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে