নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও এর অধীন তিন অধিদপ্তরের অডিটররা দশম গ্রেড বাস্তবায়ন ও ১১ দফা দাবি আদায়ে সারা দেশে কর্মবিরতি ও গণ–অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। আজ রোববার সকালে থেকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় হিসাব ভবনের সামনে গণ–অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
এ কর্মসূচিতে সারা দেশের বিভিন্ন হিসাব অফিসে কর্মরত অডিটররা যোগ দেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
অডিট অফিস সূত্র বলছে, অডিটরদের কর্মবিরতির ফলে সারা দেশের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা, সরকারি সব ধরনের বিল পরিশোধ, পেনশন উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা গ্রহীতারা।
আরও জানা গেছে, এর আগেও অডিটররা দশম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। সে সময় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাসও দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। চলতি বছর ৩ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁরা ফের আন্দোলনে নামেন এবং পরদিন থেকেই তাঁরা কর্মবিরতি পালন শুরু করেন।
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও এর অধীন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (সিজিএ), কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্স (সিজিডিএফ) ও রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক—এই চার প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে অডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন ৬ হাজার ৯৮৫ জন। এর মধ্যে মাত্র ৬১ জনকে হাইকোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে যাঁরা রিট মামলার পক্ষভুক্ত হয়েছিলেন, শুধু তাঁদের দশম গ্রেডে বেতন দেওয়া হয়। বাকিরা এখনো ১১তম গ্রেডে বেতন পান।
অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত প্রার্থীরা জানান, সিএজি কার্যালয় ও এর অধীন দপ্তরগুলোর অডিটর পদের বেতন গ্রেড ১১তম থেকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য আইনি প্রক্রিয়া শেষে তা অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বাস্তবায়ন শাখায় চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তাই এই রায় বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা।
জানতে চাইলে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক অডিটর আহমেদুর রহমান ডালিম বলেন, ‘অডিটর পদকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য আমরা দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন করছি। আদালতের সুস্পষ্ট রায় থাকার পরও কর্তৃপক্ষ তা বাস্তবায়ন করছে না। আমরা এর দ্রুত বাস্তবায়ন চাই।’
এদিকে বিকেলে গণ–অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মহিউদ্দিন রনি। তিনি বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি, তাতে আমার মনে হয়েছে আপনারা বৈষম্যের শিকার। আপনাদের কাছে অনুরোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ভরসা রাখার। আশা করি সব সমস্যার সমাধান হবে।’
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও এর অধীন তিন অধিদপ্তরের অডিটররা দশম গ্রেড বাস্তবায়ন ও ১১ দফা দাবি আদায়ে সারা দেশে কর্মবিরতি ও গণ–অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। আজ রোববার সকালে থেকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় হিসাব ভবনের সামনে গণ–অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
এ কর্মসূচিতে সারা দেশের বিভিন্ন হিসাব অফিসে কর্মরত অডিটররা যোগ দেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
অডিট অফিস সূত্র বলছে, অডিটরদের কর্মবিরতির ফলে সারা দেশের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা, সরকারি সব ধরনের বিল পরিশোধ, পেনশন উত্তোলন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবা গ্রহীতারা।
আরও জানা গেছে, এর আগেও অডিটররা দশম গ্রেডের দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন। সে সময় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাসও দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। চলতি বছর ৩ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁরা ফের আন্দোলনে নামেন এবং পরদিন থেকেই তাঁরা কর্মবিরতি পালন শুরু করেন।
মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও এর অধীন হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (সিজিএ), কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্স (সিজিডিএফ) ও রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক—এই চার প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে অডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন ৬ হাজার ৯৮৫ জন। এর মধ্যে মাত্র ৬১ জনকে হাইকোর্টের রায়ের প্রেক্ষিতে যাঁরা রিট মামলার পক্ষভুক্ত হয়েছিলেন, শুধু তাঁদের দশম গ্রেডে বেতন দেওয়া হয়। বাকিরা এখনো ১১তম গ্রেডে বেতন পান।
অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত প্রার্থীরা জানান, সিএজি কার্যালয় ও এর অধীন দপ্তরগুলোর অডিটর পদের বেতন গ্রেড ১১তম থেকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য আইনি প্রক্রিয়া শেষে তা অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বাস্তবায়ন শাখায় চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে এখনো সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। তাই এই রায় বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা।
জানতে চাইলে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক অডিটর আহমেদুর রহমান ডালিম বলেন, ‘অডিটর পদকে দশম গ্রেডে উন্নীত করার জন্য আমরা দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন করছি। আদালতের সুস্পষ্ট রায় থাকার পরও কর্তৃপক্ষ তা বাস্তবায়ন করছে না। আমরা এর দ্রুত বাস্তবায়ন চাই।’
এদিকে বিকেলে গণ–অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মহিউদ্দিন রনি। তিনি বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি, তাতে আমার মনে হয়েছে আপনারা বৈষম্যের শিকার। আপনাদের কাছে অনুরোধ, অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ভরসা রাখার। আশা করি সব সমস্যার সমাধান হবে।’
সারা দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে মশার উৎপাত। কয়েক মাস ধরে এমন উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাজধানীতে দিনের বেলায় কোনো রকমে টিকতে পারলেও সন্ধ্যা হওয়ার পরপর ঘরে-বাইরে মশার যন্ত্রণায় দাঁড়ানোই দায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় আসন্ন গরমের মৌসুমে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
৯ ঘণ্টা আগেশুধু রাত নয়, দিনদুপুরেও মহাসড়কে বাসে ডাকাতি হয়েছে। রাতে সড়ক-মহাসড়কে বাসসহ যানবাহনে একের পর এক ডাকাতিতে তৈরি হওয়া আতঙ্কে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে গত রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বেলা দুইটায় সাভারের রেডিও কলোনি এলাকার এই ডাকাতি। রাতের মতো দিনেও যেন অরক্ষিত মহাসড়ক।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
১৩ ঘণ্টা আগে