নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অক্টোবর মাসে সারা দেশে রাজনৈতিক সহিংসতার ৫৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছেন ৪২৪ জন। তাঁদের মধ্যে ১২ জন নিহত ও ৪১২ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১২ জনের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী। বাকি তিনজন বিএনপির।
মানবাধিকার সংগঠন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন অক্টোবর, ২০২৪’ -এ এসব তথ্য জানানো হয়।
আজ বৃহস্পতিবার এ প্রতিবেদন গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং নিজস্ব অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অক্টোবর মাসে রাজনৈতিক কর্মসূচি না থাকলেও বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের গণসংযোগে ব্যস্ততা দেখা যায়। অপর দিকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ও আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। অপর দিকে সেপ্টেম্বর মাসের মতো এ মাসেও বিএনপির দলীয় কর্মীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব লক্ষণীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেই চলেছে। যার ফলে নাগরিক জীবনে নিরাপত্তার বিষয়টি বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
এমএসএফ বলছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনার পর সাবেক সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ আন্দোলন বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত রয়েছে। এসব মামলায় ইচ্ছানুযায়ী আসামি করে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভয়ে পালাতে গিয়ে একজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জড়িত ছাত্রদের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরিলক্ষিত হয়েছে।
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায় নতুন করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও নেতা-কর্মীদের নামে ১০২টি মামলা হয়েছে। গত মাসে মামলার সংখ্যা ছিল ২৩৮। এর মধ্যে এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ৮৩টি মামলা হয়েছে। দায়ের করা এই মামলাগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে মামলা হয়েছে ৩৩টি। এ মাসে দায়েরকৃত মোট মামলায় আসামির তালিকায় সুনির্দিষ্টভাবে নাম রয়েছে প্রায় ১২ হাজার ১৮০ জনের। সেই সঙ্গে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির সংখ্যা কমপক্ষে ১৫ হাজার ৭৯৯। লক্ষণীয় যে দায়েরকৃত মামলার ক্ষেত্রে অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা কমে গেলেও হত্যা মামলায় ঢালাওভাবে আসামি করা হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ ব্যবসায়ী, বিএনপির নেতা, আইনজীবী, সাংবাদিক ও সাধারণ নাগরিকদের। পূর্বশত্রুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করা এবং চাঁদাবাজি ও হয়রানি করতে অনেককে আসামি করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং সরকারের পতনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১ হাজার ৭৬০ জন। তাঁদের মধ্যে ৫৭৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কোটা আন্দোলন নিয়ে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায়। মোট গ্রেপ্তারদের বেশির ভাগই বিগত সরকারের প্রশাসন, সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও নেতা-কর্মী।
এ মাসের প্রথম সপ্তাহে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সারা দেশে সাত হাজারের বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে অস্ত্রধারী, মাদক, খুন, ছিনতাই, ডাকাতির আসামি থাকলেও প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে ছাত্র–জনতার আন্দোলন দমনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশ নেওয়া ব্যক্তিবর্গ, আন্দোলন দমনে হামলার জন্য সংগঠিত করা, হামলাকারীদের মধ্যে বিশেষ করে চিহ্নিত অস্ত্রধারীদের।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর আওয়ামী লীগের হামলার দুটি ঘটনা ঘটেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অন্তর্দ্বন্দ্বের তিনটি ঘটনায় ছয়জন আহত হয়েছেন। এ মাসে কারা হেফাজতে পাঁচজনের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
এমএসএফ বলছে, অক্টোবর মাসেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র উদ্বেগজনক। বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের যেভাবে শারীরিক, মানসিক এবং আইনি হয়রানি, আক্রমণ, হুমকি ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছে তা শুধু্র অনাকাঙ্ক্ষিতই নয়, বরং তার মাধ্যমে সৎ সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। অক্টোবর মাসে ২০টি ঘটনায় ৩২ জন সাংবাদিক দেশের বিভিন্ন জেলায় পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে হামলা, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ মাসে তিনজন সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় এবং পরবর্তী সংঘাতে এ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন সাতজন এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনজন সাংবাদিক।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে তিনটি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে মোট ৫৫ জনকে। এ মাসে সীমান্তে বিএসএফের ছোড়া গুলিতে দুজন নিহত হয়েছে। এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী সংখ্যালঘু নির্যাতনের ২২টি এবং জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের একটি মোট ২৩টি ঘটনা ঘটেছে।
এমএসএফ বলছে, অক্টোবরে ২৮৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের তুলনায় ৮০টি বেশি ঘটেছে। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ৫১টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১৫টি এবং ধর্ষণ ও হত্যা ১টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭ জন প্রতিবন্ধী শিশু ও কিশোরী। এ মাসে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ১৩ জন নারী ও ৪০ জন পুরুষ, মোট ৫৩ জন অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছে। এ মাসে অন্তত ২৪টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ১৯ জন নিহত ও ৩ জন নারীসহ ১৯ জন কিশোর ও যুবক গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন।
অক্টোবর মাসে সারা দেশে রাজনৈতিক সহিংসতার ৫৮টি ঘটনায় হতাহত হয়েছেন ৪২৪ জন। তাঁদের মধ্যে ১২ জন নিহত ও ৪১২ জন আহত হয়েছেন। নিহত ১২ জনের মধ্যে ৯ জনই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী। বাকি তিনজন বিএনপির।
মানবাধিকার সংগঠন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) ‘মানবাধিকার পরিস্থিতি মনিটরিং প্রতিবেদন অক্টোবর, ২০২৪’ -এ এসব তথ্য জানানো হয়।
আজ বৃহস্পতিবার এ প্রতিবেদন গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং নিজস্ব অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদন তৈরি হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অক্টোবর মাসে রাজনৈতিক কর্মসূচি না থাকলেও বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের গণসংযোগে ব্যস্ততা দেখা যায়। অপর দিকে রাষ্ট্রপতির অপসারণ ও আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে। অপর দিকে সেপ্টেম্বর মাসের মতো এ মাসেও বিএনপির দলীয় কর্মীদের অন্তর্দ্বন্দ্ব লক্ষণীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেই চলেছে। যার ফলে নাগরিক জীবনে নিরাপত্তার বিষয়টি বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
এমএসএফ বলছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনার পর সাবেক সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ আন্দোলন বিরোধীদের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত রয়েছে। এসব মামলায় ইচ্ছানুযায়ী আসামি করে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভয়ে পালাতে গিয়ে একজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জড়িত ছাত্রদের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরিলক্ষিত হয়েছে।
এমএসএফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায় নতুন করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও নেতা-কর্মীদের নামে ১০২টি মামলা হয়েছে। গত মাসে মামলার সংখ্যা ছিল ২৩৮। এর মধ্যে এ মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ৮৩টি মামলা হয়েছে। দায়ের করা এই মামলাগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে মামলা হয়েছে ৩৩টি। এ মাসে দায়েরকৃত মোট মামলায় আসামির তালিকায় সুনির্দিষ্টভাবে নাম রয়েছে প্রায় ১২ হাজার ১৮০ জনের। সেই সঙ্গে ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির সংখ্যা কমপক্ষে ১৫ হাজার ৭৯৯। লক্ষণীয় যে দায়েরকৃত মামলার ক্ষেত্রে অজ্ঞাতনামা আসামির সংখ্যা কমে গেলেও হত্যা মামলায় ঢালাওভাবে আসামি করা হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ ব্যবসায়ী, বিএনপির নেতা, আইনজীবী, সাংবাদিক ও সাধারণ নাগরিকদের। পূর্বশত্রুতা, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করা এবং চাঁদাবাজি ও হয়রানি করতে অনেককে আসামি করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং সরকারের পতনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ১ হাজার ৭৬০ জন। তাঁদের মধ্যে ৫৭৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কোটা আন্দোলন নিয়ে সৃষ্ট সহিংসতার ঘটনায়। মোট গ্রেপ্তারদের বেশির ভাগই বিগত সরকারের প্রশাসন, সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও নেতা-কর্মী।
এ মাসের প্রথম সপ্তাহে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সারা দেশে সাত হাজারের বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে অস্ত্রধারী, মাদক, খুন, ছিনতাই, ডাকাতির আসামি থাকলেও প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে ছাত্র–জনতার আন্দোলন দমনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশ নেওয়া ব্যক্তিবর্গ, আন্দোলন দমনে হামলার জন্য সংগঠিত করা, হামলাকারীদের মধ্যে বিশেষ করে চিহ্নিত অস্ত্রধারীদের।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর আওয়ামী লীগের হামলার দুটি ঘটনা ঘটেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অন্তর্দ্বন্দ্বের তিনটি ঘটনায় ছয়জন আহত হয়েছেন। এ মাসে কারা হেফাজতে পাঁচজনের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
এমএসএফ বলছে, অক্টোবর মাসেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিত্র উদ্বেগজনক। বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের যেভাবে শারীরিক, মানসিক এবং আইনি হয়রানি, আক্রমণ, হুমকি ও লাঞ্ছিত করা হচ্ছে তা শুধু্র অনাকাঙ্ক্ষিতই নয়, বরং তার মাধ্যমে সৎ সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। অক্টোবর মাসে ২০টি ঘটনায় ৩২ জন সাংবাদিক দেশের বিভিন্ন জেলায় পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে হামলা, হুমকি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এ মাসে তিনজন সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় এবং পরবর্তী সংঘাতে এ মাসে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন সাতজন এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনজন সাংবাদিক।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবরে সাইবার নিরাপত্তা আইনে তিনটি মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে মোট ৫৫ জনকে। এ মাসে সীমান্তে বিএসএফের ছোড়া গুলিতে দুজন নিহত হয়েছে। এ মাসে বিভিন্ন পর্যায়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী সংখ্যালঘু নির্যাতনের ২২টি এবং জাতিগত সংখ্যালঘু নির্যাতনের একটি মোট ২৩টি ঘটনা ঘটেছে।
এমএসএফ বলছে, অক্টোবরে ২৮৮টি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা সংঘটিত হয়েছে, যা গত মাসের তুলনায় ৮০টি বেশি ঘটেছে। এ মাসে ধর্ষণের ঘটনা ৫১টি, সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ১৫টি এবং ধর্ষণ ও হত্যা ১টি। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ৭ জন প্রতিবন্ধী শিশু ও কিশোরী। এ মাসে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ১৩ জন নারী ও ৪০ জন পুরুষ, মোট ৫৩ জন অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার হয়েছে। এ মাসে অন্তত ২৪টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যেখানে ১৯ জন নিহত ও ৩ জন নারীসহ ১৯ জন কিশোর ও যুবক গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন।
বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, বাংলাদেশে আগের সরকারের সময় মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান যা ছিল, বর্তমান সরকারের সময়ও সেটাই আছে। স্থানীয় গতকাল বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার...
১ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ করে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় জাতীয় পত্রিকার সম্পাদকেরা। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকেরা এসব সুপারিশ করেন
১ ঘণ্টা আগেআইনজীবী জেড আই খান পান্না মানবিক বিবেচনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার পক্ষে লড়তে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গণমামলা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়েও মন্তব্য করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেমামলা, আদালত, গ্রেনেড, হামলা, শুনানি, হাইকোর্ট, আপিল, রায়, তারেক রহমান
২ ঘণ্টা আগে