কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সুশাসন ও ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরতে লবিস্ট নিয়োগ করেছিল আওয়ামী লীগ। আর বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের উদ্দেশ্য ছিল দেশের ক্ষতিসাধন। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ‘মানবিক নীতি: এখানে এবং এখন প্রদর্শনীর’ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
লবিস্ট নিয়োগের রীতিটি সাবেক সামরিক শাসক এরশাদের আমল থেকে চালু হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকেরা বিদেশে সরকারের লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘লবিস্ট নিয়োগ করা আইনবিরোধী না। কিন্তু দেখতে হবে কী কারণে লবিস্ট নিয়োগ করে, উদ্দেশ্য কী? যখন কেউ কাউকে টাকা দেয় একটা লোককে কিডন্যাপ করার জন্য, তখন কিন্তু ওই অবজেকটিভটা ঠিক নয়। কিংবা যখন দেশের ক্ষতির জন্য অনেকে পয়সা দেয়, তদবির করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে, সেটা কিন্তু খুবই অন্যায়।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে বিএনপি যে কয়টা লবিস্ট নিয়োগ করেছে, এর মূল উদ্দেশ্যটা দেশের ক্ষতি। আপনার-আমার মধ্যে ঝগড়া থাকতে পারে, কিন্তু আপনার ও আমার ঝগড়া দেশের স্বার্থে কি না, সেটা দেখতে হবে। যদি সেটা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে হয়, সেটা দুঃখজনক।’
আওয়ামী লীগ কেন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে সেটির ব্যাখ্যা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গুড গভর্নেন্সের জন্য এবং দেশের ইতিবাচক ইমেজগুলো তুলে ধরার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করেছে। ওরা লবিস্ট নিয়োগ করেছিল যাতে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হয়। তখন আওয়ামী লীগ ভুল পারসেপশনটা (ধারণাটা) চেঞ্জ করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে। আমরা এটাকে বলি পিআর ফার্ম, নট লবিস্ট।’
বাংলাদেশে লবিস্ট নিয়োগের প্রথা সাবেক সামরিক শাসক এরশাদের আমল থেকে চালু হয়েছে বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো অনেক দিন ধরেই আছে, নতুন নয়। এরশাদের সময় থেকেই এগুলো প্রচলিত আছে। আপনি অন্য লোককে নিয়োগ করছেন দেশের ক্ষতি করার জন্য, কাউকে মেরে ফেলার জন্য, কিডন্যাপ করার জন্য। এগুলো দেশবাসী কোনোভাবেই গ্রহণ করবে না।’
আট বছর ধরে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগ প্রমাণের কথা বলা হচ্ছে। তাহলে এত দিন সরকারের কাছে এমন তথ্য ছিল না নাকি তথ্য না জানতে পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা? এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আপনারা আগে জানলেন না কেন, মিডিয়ার লোকের এটা জানার কথা, এটা আপনাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। সবই ওয়েবসাইটের মধ্যে আছে, কোনো কিছু লুকানো না।’
বাংলাদেশের সুশাসন ও ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরতে লবিস্ট নিয়োগ করেছিল আওয়ামী লীগ। আর বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের উদ্দেশ্য ছিল দেশের ক্ষতিসাধন। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ‘মানবিক নীতি: এখানে এবং এখন প্রদর্শনীর’ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
লবিস্ট নিয়োগের রীতিটি সাবেক সামরিক শাসক এরশাদের আমল থেকে চালু হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকেরা বিদেশে সরকারের লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘লবিস্ট নিয়োগ করা আইনবিরোধী না। কিন্তু দেখতে হবে কী কারণে লবিস্ট নিয়োগ করে, উদ্দেশ্য কী? যখন কেউ কাউকে টাকা দেয় একটা লোককে কিডন্যাপ করার জন্য, তখন কিন্তু ওই অবজেকটিভটা ঠিক নয়। কিংবা যখন দেশের ক্ষতির জন্য অনেকে পয়সা দেয়, তদবির করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে, সেটা কিন্তু খুবই অন্যায়।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে বিএনপি যে কয়টা লবিস্ট নিয়োগ করেছে, এর মূল উদ্দেশ্যটা দেশের ক্ষতি। আপনার-আমার মধ্যে ঝগড়া থাকতে পারে, কিন্তু আপনার ও আমার ঝগড়া দেশের স্বার্থে কি না, সেটা দেখতে হবে। যদি সেটা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে হয়, সেটা দুঃখজনক।’
আওয়ামী লীগ কেন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে সেটির ব্যাখ্যা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গুড গভর্নেন্সের জন্য এবং দেশের ইতিবাচক ইমেজগুলো তুলে ধরার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করেছে। ওরা লবিস্ট নিয়োগ করেছিল যাতে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি না হয়। তখন আওয়ামী লীগ ভুল পারসেপশনটা (ধারণাটা) চেঞ্জ করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করে। আমরা এটাকে বলি পিআর ফার্ম, নট লবিস্ট।’
বাংলাদেশে লবিস্ট নিয়োগের প্রথা সাবেক সামরিক শাসক এরশাদের আমল থেকে চালু হয়েছে বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো অনেক দিন ধরেই আছে, নতুন নয়। এরশাদের সময় থেকেই এগুলো প্রচলিত আছে। আপনি অন্য লোককে নিয়োগ করছেন দেশের ক্ষতি করার জন্য, কাউকে মেরে ফেলার জন্য, কিডন্যাপ করার জন্য। এগুলো দেশবাসী কোনোভাবেই গ্রহণ করবে না।’
আট বছর ধরে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগ প্রমাণের কথা বলা হচ্ছে। তাহলে এত দিন সরকারের কাছে এমন তথ্য ছিল না নাকি তথ্য না জানতে পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা? এমন প্রশ্নের জবাবে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আপনারা আগে জানলেন না কেন, মিডিয়ার লোকের এটা জানার কথা, এটা আপনাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। সবই ওয়েবসাইটের মধ্যে আছে, কোনো কিছু লুকানো না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
১২ মিনিট আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৩৭ মিনিট আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা ও বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তীতে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
১ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
১ ঘণ্টা আগে